পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২র সংখ্যা ] चांभि cलएषांङ दाख्द्रि यूथ यांश उनिम्नांश्लिाम उाइ निदिक कब्रिट्उश्।ि फ्रेंनि गार्श्व यर्थन ঐ সংস্কৃতপাঠ ২য় ভাগখানি ও তৎসম্পৃক্ত মতগুলি ও বোর্ডের মতটি ক্রফটু সাহেবের হাতে দেন won to finil fratforwa, “The opinion of an European is ten times valuable than the opinion of a native” I wo AT&a (যখন দেখিলেন যে সকল সাহেবই ঐ পুস্তকে ভাল মত দিয়াছেন তখন) "Oh yes" এই বলিয়া সংস্কৃতপাঠ ২য় ভাগখানিকে ১ বৎসরের জন্য পাঠ্য করিয়া দিলেন । সিণ্ডিকেটে কোনরূপ বিচার উঠে নাই ; নিৰ্ব্বিঘ্নে আমার বইখানি মনোনীত হইল। ইহাতে স্বাক্ষরত্ব মহাশয় অত্যন্ত বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ হইলেন। এবং তাহাদের মত অগ্রাহ হইল দেখিয়া এবং প্রবেশিকার পাঠ্য বাহির করিয়া কৃতকাৰ্য্য হইলাম দেখিয়া কিছুকাল পরে আমি ‘রূপকরুত্বম্ নামে একখানি ফার্স্ট্র আর্টস পাঠ্য সংগৃহীত করিলাম। উহাতে অভিজ্ঞানশকুন্তলম, বেণীসংহার প্রভৃতি নাটক হইতে সন্দর্ভ সকল সংগ্ৰহ করিয়া দিয়াছিলাম। উহাতে স্ত্রীলোকের বর্ণনা ছিল না ; বীররস ও শাস্তিরসের বর্ণনা ছিল । বইখানি সিণ্ডিকেটের সভায় পেশ করিবার পর পূর্ববৎ ন্যায়রত্ন মহাশয়, কৃষ্ণকমল ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় ও গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় জজ মহাশয়,এই তিন জনে মত দিলেন না । কিন্তু আমার সৌভাগ্যবশতঃ নীলমণি মুখোপাধ্যায় মহাশয়, সারদা মিত্ৰ জজ মহাশয়,বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ঔপন্যাসিক भशंलग्न ७ष९ चांब्र-uक्छन शझे८कांटॉर्मेंद्र फेरीन, নাম গোলাপ শাস্ত্রীসরকার এম্-এ এই চার জনে মত দিলেন ; বিশেষতঃ বঙ্কিম-বাৰু আমার পুস্তকের জন্য খুব লড়াই করিয়াছিলেন। এ কথা আমি ত্ৰৈলোক্যবাবুর মুখে শুনিয়াছিলাম। ত্ৰৈলোক্যবাবু আমাকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, "বঙ্কিমবাৰু তোকে এত ভালবাসে কেন ?" জামি বলিয়াছিলাম, "বঙ্কিমবাবুর প্রথম তিনখানি পুস্তক অর্থাৎ ঘর্গেশনন্দিনী, কপালকুণ্ডলা ও বিষবৃক্ষ আমাদের ছাপथीनांब झांना इहेबांरुिण । cग३ ऋज ऊँीशंद्र नश्उि चामाब्र चाणांभ श्ब। ७ठडिश छैiशब्र छ्श cमोश्जि সেকালের প্রেসিডেন্সী কলেজ S3 আমার প্রেসিডেন্সী কলেজের ছাত্র। এইরূপে রূপকরত্নম্। ७क स९ण८ब्रव्र छछ *ोंठा झeग्नां८ड छांञ्चब्रङ्ग भशं★ग्न थांब्र७ दिब्रख् इहेझ ७हे यंखांद रुद्विग्नां जहेरणन, cश, ७र्थन হইতে আর কোন বাহিরের লোককে কোন পাঠ্য পুস্তক করিতে দেওয়া হুইবে না ; বোর্ডের মেম্বরগণ আপনার পুস্তক প্রস্তুত করিবেন। তদনুসারে মহেশচন্দ্র স্বায়রত্ব মহাশয়, নীলমণি মুখোপাধ্যায় মহাশয় ও কৃষ্ণকমল ভট্টাচার্ষ্য মহাশয়, এই তিনজনে একত্র হইয়া একখানি প্রবেশিকার পাঠ্য বাছির করিলেন । ঐ পুস্তকের পাদটীকা তাহারা সংস্কৃতে লিথিয়াছেলেন। ঐ পাদটীকাসকলে দুইচারিটি সংস্কৃতব্যাকরণভূল হইয়াছিল। আমার প্রেসিডেন্সী কলেজের ছাত্র ক্রমান দেবেন্ত্রনাথ চক্রবর্তী, এম্-এ এবং বঙ্গবাসী কলেজের স্কুল বিভাগের হেড পণ্ডিত ক্রমান চন্দ্রোদয় বিদ্যাবিনোদ এই দুষ্ট জনে “হিতবাদী" সংবাদপত্রের ৩টা সংখ্যায় ঐ ভুলগুলি ছাপাইয়া দেন, এবং ন্যায়রত্ন, নীলমণি ও কষ্ণকমল এই তিনটি নামের উপর রসিকতা করিয়া বেশ দুই চারিটি তামাসা করিয়াছিলেন। এ-সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না, এবং এক কলমও লিখি নাই। হিন্তবাদী কাগজের ছাপা পাঠ কবিয়া ন্যায়রত্ন-মহাশয় সাৰ্ব আলফ্রেড ক্রফ টু ডিরেক্টর মহাশয়ের নিকট গিয়া এই কথা বলিলেন যে “কলিকাতার মধ্যে হরিশ ছাড়া এমন কোন পণ্ডিত নাই যে আমাদের তিন জন কর্তৃক বিরচিত পুস্তকের দোষ ধরে। এসব কাৰ্য্য হরিশের নিশ্চয়।" স্থায়রত্ন-মহাশয় আমাকে একবারও জিজ্ঞাসা করেন নাই যে, তুমি এইগুলি লিখিয়াছ কি না। যদি জিজ্ঞাসা করিতেন তাহা হইলে আমি প্রমাণ করিয়া দিতাম, ধে, আমি উহা লিখি নাই। তিনি আমার নামে ঐরূপ দোষারোপ করিতেছেন শুনিয়া আমি শপথ করিয়া বলিয়া পাঠাইয়াছিলাম যে, আমি উহার কিছুই করি নাই। তিনি চন্দ্রোদয় বিদ্যাবিনোদকে নিজ বাটতে লইয়া গিয়া উত্তমরূপে রসগোল্লা খাওয়াইয়া জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন—“এ কার্ধ্য কে করিয়াছে, বল, হরিশ কি লিখিझाँप्छ ?” झाक्षाशझ बजिब्रोश्णि–“यइोषङ्ग, हेश चाबिहे করিয়াছি ; হরিশবাবু কিছুই করেন নাই। চন্ত্রোয় আরও