২১৬ প্রবাসী--অগ্রহায়ণ, ১৩৩২ { २८* छांश, २ १७
না, সেটা তো তেমন করি। আমার মঙ্গরে পড়ে নাই । আমি দেখিলাম তিনি মূৰ্বর পর মূৰ্ত্তি গড়ি তুলিয়াছেন। এমন করিয়া গড়িয়াছেন যে, মনে হইল ইহাfদগকে চিরকাল জানি। এমন-কি, তার ভূষণ্ডীর মাঠের ভূতপ্ৰেতগুলোর ঠিকান যেন আমার ভ্রমণধিবরণের মধ্যে কোথাও লেখা আছে ; এমন-ক, যে পাঠাট। কন্সটওয়ালার ঢাকের চামড়া ও ভাঙ্গার দশটাকার নোটগুলো চিবাইয়া খাইয়াছে, সেটাক্ষে আমারই টেবিলের উপর দুই পা তুলিয়া আমার কবিতার খাতাখানা চিবাহতে দেখিয়াছি বলিয়া যেন স্পষ্ট মনে পড়িম্ভেছে । লেখক বোধ করি আধুনিক রুদ্র-ফেজের দিনে নিজেকে বীরপুরুষের দলে চালাইয়া দিবার লোভ সামলাইতে পারেম নাই, কিন্তু আমরা তাহাকে রসশ্রষ্টার দলেই দাবী করি। ইহাতে বর্তমান খ্যাতির অঙ্কে যদি তাহার কিছু লোকगान झ, शौर्ष खादौकारण उाश श्रृंf इद्देशाe उष ख থাকিবে । লেখার দিক হইতে বইখানি আমার কাছে বিস্ময়কর, ইহাতে আরো বিস্ময়ের বিষয় আছে, সে যতীন্দ্রকুমার সেনের চিত্র। লেখনীর সঙ্গে তুলিকার কী চমৎকার জোড় মিলিয়াছে, লেখার ধারা রেখার ধারা সমাম ভালে চলে, কেহ কাহারো চেয়ে থাটো নহে । তাই চরিত্রগুলো ভাষায় ও চেহারায় ভাবে ও ভঙ্গীতে ডাহিনে বামে এমন করিয়া ধরা পড়িয়াছে যে, তাহাদের আর পলাইবার ফাক নাই । দেবতার গ্রাস ঐ সীতা দেবী > সমস্ত দিন অসহ গরমের পর সবে একটুথানি বাতাস ঝিরঝির করিয়া সাম্ণের নারিকেল-গাছের পাতাগুলি দ্বলাইয়া দিয়া গেল । চক্রবর্তীদের বাড়ীর বড় শুইবার ঘরের দরজাট সশব্দে খুলিয়া একটি বছর পচিশের মেয়ে বাহিরে আসিয়া দাড়াইল । এ-দিক ও-দিক তাকাইয়া উচ্চকণ্ঠে ডাকিল, “কাহু, ও কান্থ' । ডাকের উত্তরে কোন সাড়াশব্দ পাওয়া গেল না । মেয়েটি উঠানে নামিয়া আসিয়া দেখিল, সদর দরজাটা ই করিয়া খোলা। দুয়ারের গোডায় দাড়াইয়া সে উদ্বিগ্ন ভাবে এদিক-ওদিক তাকাইতে লাগিল। একটি দশ বারো বছরের মেয়ে একখানি লাল ডুরে শাড়ী পরিয়া মল বাজাইতে-বাঙ্গাইতে দরজার সামনে আসিয়া বলিল, “ঘাটে যাবে, সরি মাসি ?” সরি বলিল, “ধাব কি ? হতভাগা ছেলেট যে কোথায় গেল খুঁজে পাচ্ছি না। এই খানাখন্দের দেশে কোথাও জলেটলেই পড়ল নাকি কে জানে ?” মেয়েটি বলিল, “জলে পড়বে কেন ? এই ত আমি দেখে এলাম ছিদামদের বাড়ীতে খেলা করছে তাঁর নাতিনাত্নী দুটোর সঙ্গে " "লক্ষ্মীছাড়া ছোড়ার ধেমন রূপ তেমনি গুণ।" বলিয়া সরি ওরফে সরোজিনী দরজা পার হইয়া গলির মধ্যে আসিয়া দাড়াইল। “বামুনের ঘরে জন্মেছে, কিন্তু মুচি মুজফরাস ছাড়া কারে সঙ্গে ওর ভাব নেই। এখানে এলে অবধি কি যে ছিদামের বাড়ীতে পেয়েছে হতভাগাকে । মেজ মাসি জানতে পারলে আমাকেই বাট-পেটা করবে। মুসলমানের ধাড়ী সারাদিন পড়ে থাকুবে ছোড়া। জলটলও খেয়ে আসে না কি কে জানে ?” পাড়াগায়ে অত পরদার ঘটা নাই, তাহার উপর সরোछिनौ चांबांब uहे याएषब्र cबद्दछ । कitखहे ऊाशब्र ঘোমটা টানিবারও প্রয়োজন হুইল না। "শৈলি, জাম্ব ত
