পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভৰু মণে ماه 11۰ ع তবু মনে রেখে বদি মনে পড়ে জার उमैथि-याएक्ल cमश। नाश् िcक्ध्र बन्जेोच्न । এইসব কবিতায় অতি স্বল্প অমুভূতিও আমুপম সৌন্দর্ঘ্য ভঙ্গিমা নিয়ে প্রকাশ পেয়েছে। এগুলো যে অ-"বাস্তব” নয় তার খুব ভালো একটি প্রমাণ আমরা জানি। আমাদের এক স্ববিখ্যাত কবি-বন্ধু এইসব কবিতার বহু চরণের পাশে-পাশে তারিখ দিয়ে &#*##Fị l ‘মানপী’তে কবি দক্ষ স্রষ্টা হ’য়ে উঠেছেন। ভাব, ছন্দ প্রকাশ-ভজিম। সমস্তেরই উপর পধ্যাপ্ত অধিকারের জন্তে এই মানসাঁর সময় থেকে যত কবিতা তিনি লখেছেন ভা’র প্রায় প্রত্যেকটিতেই কিছু-না-কিছু প্রসংশাযোগ্য আছে । জগতের অতি অল্প কবি সম্বন্ধেই এত বড় কথা বল খেতে পারে। আমাদের কথা যেন কেউ ভুল না বোঝেন। বলছি না, রবীন্দ্রনাথ যত কবিতা লিখেছেন তা’র প্রায় সবই শ্রেষ্ঠ কবিতা অর্থাৎ শ্রেষ্ঠ স্থষ্টি। কাব্যে যা শ্ৰেষ্ঠ স্বাক্ট কোনো কবির ভিতরই তা পরিমাণে বা সংখ্যায় বেশী নয়, এমন-কি অল্পই। এখানে আমবা শুধু এই কথা বলছি যে, তার স্বভাবসিদ্ধ তীক্ষ্ণ অনুভূতি, সন্ধানভৎপরতা আর প্রকাশ-ভঙ্গিমার গুণে সাধারণ লেখকের স্তরে তিনি প্রায় কথনে নেমে পড়েননি ; এটি যেন ঠার প্রতিভার পক্ষে প্রায় অসম্ভব । যে-সমস্ত কবি তার উল্লেপ কথা হয়েছে, তা ভিন্ন ‘মানসা'র প্রথম ভাগে “ক্ষণিক মিলন”, “একাল ও সেঞ্চাল", "আকাঙ্ক্ষা”, “নিষ্ফল প্রয়াস", "নারীর উক্তি", “পুরুষের উক্তি” প্রভৃতি আরো চমৎকার কবিত্ত রয়েছে —স্থষ্টি হিসাবেই এসব চমৎকার কবিতা । কিন্তু এসমস্তেব মুকুটমণি হচ্ছে “নিষ্ফল কামনা” । বুখা এ ক্ৰন্দন । বৃথা এ অনল-স্তর দুরন্তু বাপণ ! ब्रfरे खलु विघ्नः । अब्रtäाrङ झरूकfā ब्राकtt*८ ॐ श्राणां । भकrां बन्छ-चाँीथि ধীরে আ ে দিবার পশ্চাতে । यtझ कि बा बदृश् विनांद्र विवांश-श्वांस्ड मकांद्व वांडtण ॥ প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩২ [ २८* छां★, २ब्र १७ कृॐि हांटङ हांठ निरब्र क्रूषार्ड नब्रtन চেয়ে জাছি ছুটি আঁখি-মাঝে । धू विरठहि, cकांष छूमि, কোথা তুমি! 事 এর ছন্দ, ধতি, ভাবাবেগের বিপুলতা, চিন্তার অতলস্পৰ্শতা, প্রকাশ-ভজিমার অব্যর্থতা সমস্তের মিলনে স্বষ্টি যে অপরূপ মহিমায় আত্মপ্রকাশ করেছে কি কথায় তা’র যোগ্য প্রশংসা হ’তে পারে । ৭৯ লাইনের কবিতা এটি, অথচ কোথাও এতটুকু ক্রীট, এতটুকু দীনতা প্রকাশ পায়নি। এই কবিতাটিকে আমরা কত উচুতে স্থান দিই তা শুধু এই কথাতেই বোঝা যাবে যে, সমগ্র রবীন্দ্র-কাব্যসাহিত্যে এরকম আর দুটি কবিতার সাক্ষাৎ আমং। পাই । চিত্রার “উৰ্ব্বশী* অব বসাকার “বলাকা” কবিতা । এগুলো কাব্যে শ্রেষ্ঠ স্বষ্টি একথা বললে অতি সামান্তষ্ট বলা হয়। শ্রেষ্ঠ স্বষ্টি রবীন্দ্ৰকাব্যে আরো ঢের আছে। কি গগনম্পৰ্থী হষ্ট্রির অধিকার বিধাতা মাতুষকে দিয়েছেন এসব তারই প্রমাণ। মানসীর দ্বিতীয় ভাগের অর্থাৎ শেষের দিকের অনেক কবিতায় দেখছি কেমন বেদনামাখ কবি-হৃদয়-বিশ্ববিধানে জড়প্রকৃতির নির্ধমত্তার জন্য এই বেদন ( “নিষ্ঠুর হুটি”, “সিন্ধু তরঙ্গ” প্রভৃতি ) নিজেকে ক্ষুদ্র জীবনের কারাগারে বন্দী দে’ণুে এই বেদন । তার বিপ্লাটু আত্মা সংসারে পরিব্যাপ্ত হবার জন্ত ভিতরে-ভিক্টরে কামনা কবৃছে। এতদিনের যে একূল-মনে রস-সম্ভোগের জীবন, তা’র মায়া কাটাতে তার ব’জে ; অথচ কৰ্ম্মক্ষেত্রে ঝাপিয়ে পড়বার জন্তে আকাঙ্ক্ষrও তার মনে যথেষ্ট প্রবল হ'য়ে দেখা দিয়েছে। কবির এক অবস্থার সুন্দর চিত্র বিধৃত হ'য়ে আছে এর ভৈরবী গান’ কবিতাটিভে । তার এই সময়কার এমন সৌন্দর্য্য-স্থষ্টি-ক্ষমত্তা, এত্ত সৌন্দর্ধ্য-উপভোগ, সব যেন ফেটে চৌচির হয়ে ভিতরকার বেদনাময় কৰিন্ধদয় খুলে ধরেছে – पनि कोछ निष्छ हम्न कछ रुtछ अtछ, এক কি পরিব করিতে? कैitन निनि?-तिब्बू ई श्रेष्ठद्र छूष। एध्रेिंख ॥ cनि बहूय माल: कौरब ओं शिरः। একেল জীর্ণ স্তীতে ।