পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] ੇ। ‘’ Y& भांशबब्र ब्रटङ cष बाषा क्रियाव्र विनिषü ४डग्नि झ्छ, जै জিনিষটা কুণ্ঠ-জীবাণুগুলিকে ধ্বংস করিতে পারে না। ॐाशब्रा वtणन, कू#-बौदांभूब्र cनरु हहेrउ ४उद्रौ कलिंबांउँौद्र জিনিষটি ক্ৰমে-ক্রমে একটু-একটু করিয়া বাড়াইয়া যদি §RĮvrstR ( Injection hypodermic) visi riরোগীর দেহের মধ্যে দেওয়া যায়, তাহা হইলে তাহার রক্তে ঐ চৰ্ব্বি-জাতীয় জিনিষটাকে নষ্ট করিবার একটা শক্তির বিকাশ হয়। তাহা হইলে মানুষের-রক্তে:उन्नैौ बाशः निवाब्र विनिषहै। कूर्णबौबांधूखलिएक नश्रखहे ধ্বংস করিতে পারে। কেননা ঐ চৰ্ব্বি-জাতীয় জিনিষটা— যেটা রক্তে-তৈরী বাধা-দিবার-জিনিষটাকে কুণ্ঠ-জীবাণুর উপর কাজ করিতে দিতেছিল না—সেটা নষ্ট হইয়া যায় । उँीशांद्रां ॐ कर्मिखाउँौञ्च खिनिषद्रि नांश छाग्रीन-दि ( Nastin-B ) রাখিয়াছেন। স্তাসূচীন-বি অনেকগুলি কুষ্ঠরোগীর উপর পরীক্ষা করিয়া দেখা হইয়াছে যে, উছ দ্বারা কুণ্ঠরোগ অনেক-পরিমাণে কমানো যায়। আমরাও স্বাস্টন-বি ব্যবহার করিয়া অনেক ফল পাইয়াছি— ন্যাস্টান-বি ব্যবহারে একটি কুণ্ঠরোগীকে সম্পূর্ণভাবে আরাম হইতে দেখিয়াছি। আমরা ন্যাস্টান-বি ব্যবহারের সঙ্গে-সঙ্গে আণ্টা ভায়োলেট্‌ (Ultra-Violet) আলোক কুণ্ঠরোগীর ঘায়ের উপর ক্রমাগত কিছুদিন ধরিয়া ফেলিয়া যথেষ্ট উ aকার পাইয়াছি। স্বর্ঘ্যের আলোককে যদি কোনো ত্রিকোণাকৃতি কাচের (prism) ভিতর দিয়া ফেলা যায়, তাহা হইলে স্থৰ্য্যালোক বেগুনী, নীল, লাল, হলদে, সবুজ, ভায়োলেট (Violet ) wool co or (Orange) s *fetoti (Indigo) এই সাত-রকম আলোতে ভাগ হয় । এখন ঐ সাত-রকম আলো ছাড়া আরো কতকগুলি আলোতে স্বর্ঘ্যের আলোক ভাগ হয়। কিন্তু ঐ আলোগুলি মানব-চক্ষুর অগোচর। ঐ আলোগুলি ভায়োলেট আলোয় পাশেই পড়ে। অনেক বৈজ্ঞানিক আণ্ট-ভায়োলেট আলোর সাহায্যে এমন অনেক চৰ্ম্মরোগ সারাইয়াছেন, যাহা বন্ধ · চিকিৎসাতেও কিছু হয় নাই। এই আলোকের জীবাণু নষ্ট করিবার শক্তি অসাধারণ । এখন যদি দরিদ্র কুষ্ঠরোগীগণকে এইভাবে চিকিৎসা করিয়া তাহাদিগকে স্বস্থ করিয়া দিতে পারা যায়, তাহা হইলে তাহারা পুনর্জীবন লাভ করিতে পারে। আমরা এই বিষয়টি লইয়া যথেষ্ট চেষ্টা করিতেছি। ভগবান জানেন, কতদূর সফলকাম হুইব । পাঠকদিগের নিকট সবিনয় অনুরোধ তাহারা যেন গরীব কুষ্ঠরোগীদিগকে আমাদের নিকট পঠাইয়া দেন। ঐ রঘুনাথ চট্টোপাধ্যায় ১২ এ, প্রেমচাঁদ বড়াল ষ্ট্ৰীট, বৌবাজার, কীি কাতা । দৈন্ত ঐ কালীপদ রায় ভাগ্যদেবের মহা অভিশাপ কুক্ষণে ভব স্বাক্ট, স্বরণে চিত্ত ভাঁতি-কম্পিত, শনির করাল দৃষ্টি । পুপকাননে দাবানল জালি অন্তরে তব তৃপ্তি, পূর্ণে করিয়া শূন্ত তোমার প্রকাশে দানব-সৃপ্তি। শিশুর বদনে আনে৷ ক্ৰন্দন নাশি’ হর্ষের হাস্তে, মণী-কলঙ্ক অঙ্কিত করে। সহাস কিশোরী-আহে । শক্তি-সাহসে পূর্ণ যুবকে নিয়োজিত করে দান্তে, অপস্থত করে দীর্ঘশ্বাসে কামিনীর কম-লাস্যে। দিগভ্রমকারী প্রবল ঝঞ্জা প্রণয়-পয়েধি-বক্ষে, ভুলীয়ে বৃদ্ধে ধৰ্ম্মসাধনা ঝরাও অশ্র চক্ষে । শিল্পীর তুলি তুলিয়া গোপনে নিজীব করে স্মৃষ্টি, কবির লেখনী স্তব্ধ করিয়া ব্যর্থতা করে। বৃষ্টি । স্বস্ব সবল শরীরে তুমিই দুরতিক্ৰম-ধৰ্ম্ম, মৃত্যু-মহিমা প্রচারে তোমার শক্তি পরম দক্ষ । বিফলতা তব সদা-সঙ্গিনী, অপমান প্রিয়-সঙ্গী, বিবেক, বুদ্ধি পলায় স্বৰূরে সম্রাসে দেখি ভঙ্গী। যন্ত্রণা হেরি' সদা আনন্দ পিশাচ-দারুণ-চিত্তে, সংসারে কেহ স্বপ্নেও তোম চাহে না ছাড়িয়া বিত্তে । যাও অনাহুত রুদ্র-শিষ্য ল’য়ে অস্থচর-যর্গ, তোমার দৈন্তে ধন্ত মানিয়া মৰ্ত্ত্য হউক স্বৰ্গ ।