২য় সংখ্যা ] রকমের বলিয়া বিবেচিত হয়—ব্রাঞ্জনৈতিক এবং পণ্যজব্যোংপাদন, বাণিজ্য, মহাজনী প্রভৃতি বিষয়ক ; কিন্তু ইহা ছাড়া স্বল্প আকারে আর এক রকমের পরাধীনতা चाभांग्नम्न ब्रश्झािँप्छ । उहाँझो क्ष्ख्गिोश्न-७धtध्हे-बिरुश्रु । দেশে বিদেশে ভারতবর্ষের যে-কোন মঙ্গলের চেষ্টা হইতেছে বা হইতে পারে, তাহার নেতৃত্ব করিবার উপযুক্ত ভারতীয় লোকদিগকেই হুইচে হইবে। নতুবা আমরা সৰ্ব্বাঙ্গীণ স্বাধীনতা কখনও লাভ করিতে সমর্থ হইব না । অবগু, ভারতীয় হিতসাধক ইউরোপীয়ুধিগের মধ্যে এরূপ লোক আছেন, র্যাহারা নিজ-নিজ নির্বাচিত কার্যাক্ষেত্রে নেতৃত্ব ভিন্ন অন্ত কোন পদে অধিষ্ঠিত থাকিয়া কাজ করিতে অভ্যস্ত নহেন, এবং হয় ত তাহা করিতেও চান না। এরূপ অভ্যাস বা মনোভাব পুরা ভারতহিতৈষণার সহিত সঙ্গত নহে ; যেখানে যে-কোন ক্ষুদ্র বা বৃহৎ ভাল কাজ হইতেছে, অনাবশ্বক ইলেও, অযাচিতভাবে গায়ে পড়িয়া সেখানে গিয়া মুরুবিয়ান করিবার প্রবৃত্তিও কোন বিদেশী ভারতবন্ধুর নাই, এমন নয়। এরকম প্রবৃত্তিও অবাঞ্ছনীয় । আমরা জানি, ভারতীয় রাষ্ট্রীয় আন্দোলনে পুর্ণমাত্রায় যোগ দেওয়া, ভারতীয়ের পক্ষে যেমন, মিশনারী ব| অন্ত ইউরোপায়ের পক্ষেও তেমনি নিরাপদ নহে । ঈস্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর আমলে প্রথমতঃ ত মিশনারীদিগকে ইংরেজাধিকৃত স্থানে জাসিতে ও থাকিতেই দেওয়া হইত না ; পরে যখন দেওয়া হয়, তখনও এই বুঝাপড়ার পর, ষে, তাহারা ভারতীয় রাজনীতি বিষয়ে নিলিপ্ত থাকিবেন। যাহার ঈস্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর ভূত্য নষ্ঠে, মিশনারী ভিন্ন এরূপ অঙ্ক ইউরোপীয়দের কার্য্যকলাপের প্রতিও কোম্পানীর থর দৃষ্টি ছিল। এই কারণে রামমোহন রায়ের সমসাময়িক সিদ্ধ বাকিংহাম-নামক একজন ইংরেজ সাংবাদিক ভারতবর্ষ হইতে তাড়িত হুইয়াছিলেন । বৰ্ত্তমান সময়ে বিস্তর পাত্ৰী গবর্ণমেন্টের বেতনভোগী छूठा; चछ ब्रांछछूडारमञ भङ ऊँीशंद्राe ब्रांछtनङिक विषtग्न নিলিপ্ত থাকিতে বাধ্য। যে-সব পাস্ত্রী রাজভৃত্য নহেন, তাহাজের অনেকেও নানাপ্রকারে পরোক্ষভাবে গবর্ণব বিবিধ প্রদঙ্গ-বিদেশীদের ভারতহিতৈষণা îፃእ মেন্টের সাহায্য পান। যেমন মিশনারীদের বালিকাবিদ্যালয়ে এবং তাইtদের অন্ত-সব স্কুল-কলেজে বেশ মোটরকমের সরকারী সাহায্য দেওয়া হয়। এই সব প্রতিষ্ঠানের সহিত সংস্কৃষ্ট পাস্ত্রীরা ভারতীয় রাজনীতির সহিষ্ণু যোগ রাখিয়া ভারতীয়দের সাহfধ্য ক<িতে পারেন মা ; কিন্তু প্রকাৰ্শ্ব ব: প্রকাগু ভাবে আমাদের বিরুদ্ধে যাইতে তাহাঁদের বাধা নাই ! ইয়াং মেন্স নিশ্চিয়াস্ এদেfiসয়েঙ্কান নামক যে দেশব্যাপী পৃষ্ঠায় প্রতিষ্ঠান আছে, ত:হাও সরকারী পোষকল পাষ্টয়া থাকে । “দি ইয়া’ মেন অব ইণ্ডিচ্” নামে ইহার একটি উৎকৃষ্ট ইংরেজী মাসিক পত্র আছে । কিছুদিন পুর্কে ইহাতে ভারতীয়দের রাষ্ট্ৰীয় বিষয়ে আত্মকর্তৃক লাভের অঙ্কুকুল কিছু-কিছু লেখা বাহির গুইতেছিল। কিছুকাল পর হইতে সেরূপ লেখ! আব বtাহর ইইঃস্থছে মা । অধিকন্তু, আজকাল পরিষ্কার কfরয়া এরূপ কথা লেখা থাকে (যাহা না লিখিলেও সব কাগজের পক্ষেই সভা ), যাহাতে বুঝা যায়, যে, প্রবন্ধাদির মতামহের সহিত সম্পাদকের মম্ভের মিল না থাকিতেও পারে। গবন্মেণ্টের অপ্রকাশিত প্রভাব প্র.যুগে এই সব পরিবর্তনের কাণে ধলিয়! অহমান কfরলে বেশী ভুল ইষ্টবে না । দক্ষিণ ভারতে মিঃ পপলা নামক একজন পারী রাষ্ট্রং বিষয়ে ভারতীয়দের অমুকুল মঠ প্রকাশ করায় সরকারী তড়িা খাইয়াছিলেন। শুম! যায়, একজন বিখ্যাত বাঙালী খৃষ্টিয়ান ব্যবস্থাপককে গবর্ণ মেণ্টের কোন লোক বিরক্তিব্যঞ্জকম্বরে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, যে, ইয়াং মেন্স, ক্রিশ্চিয়ান এসোসিয়েশ্যন আমেরিকানূদিগকে কেন নিযুক্ত কবেন। অবশু আমেরিকান ইলেক্ট যে, কেই রাষ্ট্রীয় বিষয়ে ভারতবন্ধু হইবে, এমন কোন কথা নাই ; বরং অনেকস্থলে উটাই দেথা যায়। তথাপি গধর্ণমেণ্ট সন্দেহ করিতে পারেন, যে, অব্রিটিশ স্বাধীন দেশের লোকদের পরাধীন ভারতের প্রতি অনুকম্পা হওয়া বিচিত্র নহে । আধুনিক সময়ে রাষ্ট্ৰীয় বিষয়ে ভারতীয়দ্বিগের সহিত যোগ দেওয়ায় বা জাতীয আত্মকর্তৃত্ব লাভের জন্ম তাহাদের झुम्राउ cध्डेब्र नमर्दन काइ श्डे छन देएबध उम्लिङ হইয়াছেন। শক্তিনিকেতনের অন্ততম শিক্ষক পিয়াসন
