২য় সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ—স্বরাজ্যদলের গৃহবিবাদ ՀԵՊ তাহারা ভারতবর্ষকে, ব্রিটেনকে ও সভ্য জগৎকে এই বুঝাইয় নিশ্চিক মনে নিজ দিতে থাকিবেন, যে, ব্রিটিশ রাজত্বে ভারতীয়ের এত স্থখী ও সন্তুষ্ট যে টু শব্দটি পর্ষান্ত করে না ; অতএব শাসনপ্রণালীর বা অল্পকিছুর একটুও পরিবর্তনের আবগুক নাই। পারস্তে রক্তপাতহীন বিপ্লব পারস্তেব শাহ ও তাঙ্গার বংশ বিনা রক্তপাতে সিংহ - সনচ্যুত হইয়াছেন এবং রাজশক্তি রিজা থানের হাতে আসিয়াছে। ভিনি নূতন রাজবংশের সংস্থাপক হইবেন, না পারস্তে সাধারণতন্ত্র স্থাপিত হুইবে, এখনও বলা যায় না। ইউরোপ ও আমেরিকার প্রবলতম জাতির নূতন গবন্মেণ্টকে বৈধ বলিয়া মানিয়া লইয়াছেন। পদচুাত শাহ পারিস ইষ্টতে প্রক্তিবাদ জানাইয়াছেন। তাহাকে পদচ্যুত করা ঠিকৃষ্ট হইয়াছে। যে সব রাজা কেবল বিদেশে বেড়াইয়া বিলাসে বাসনে পাপাচারে প্রজার রক্তস্বরূপ অর্থের অপব্যয় করে, যেমন পারস্তোব শাহ এবং ভারতবর্ষের অনেক রাজা, তাহাদের রাজ্যলোপ হওয়! একfন্তু আবিস্তক । ভারতীয় রাজাগুলার ব্যাপার দেখিয়া যুগপৎ ক্রোধ ও ঘুণ হয়। যোধপুরের রাজা পোলো খেলা ঘোড়দৌড় ইত্যাদিতে বিঙ্গাতে আঠার লাখ টাকা উড়াইয়াছেন, অথচ তাহার অষ্টমাংশও প্রজাদের শিক্ষার জন্য ব্যয় করেন না। পাটিখালার রাজা ৬০ জন অম্লচর ৪ ৩৫ টা বাক্স পাটরা লইয়া জেনিভায় জাতিসঙ্ঘে গিয়াছিলেন। অথচ স্বাধীন শক্তিশালী দেশের প্রতিনিধির একজন cम:क्लाब्रौ ७द२ uकü1 कि छुट्टै। दात्रे लल्लेश यांन । ভারতীয় রাজাগুলার বিদেশে অপব্যয়ে আমাদের আর একটা এই অপকার হয়, যে, তাহাজের ব্যয়বাহুল্য বশ : বিদেশীরা অধিকাংশ ভারতীয় লোক যে অতি দরিদ্র তাহা বিশ্বাস করিতে চায় না । ডামাস্কাসে গোলাবর্ষণ ফরাসীরা ডামাস্কাসে গোলাবর্ষণ করিয়া পচিশ হাজার, বার হাজার, বা দুই শত, কত লোক মারিয়াছে, তাহা জানিবার উপায় নাই। তাহা হইলেও, সভ্যতম শ্বেত মানুষকে আঁচড়াইলে যে অসভ্যতম মানুষ বাছির হষ্টয়া পড়ে, তাহার. প্রমাণ ঐ ঘটনা হইতে পাওয়া बाहे८डाइ । अझनिश्रांड कद्विब्रां डांशंद्र वृडtनश् ●थमनन করিয়া বেড়াইবার বর্বর প্রথার অঙ্গুণঃণও ফরাসীরা করিয়াছে । এক বিষয় জেদীস খ ও নাদির শাহের সৈপ্তের। ফরাসী সেনাপ'ত ও সৈনিকদের চেয়ে শ্রেষ্ঠ ছিল। তাহারাও নরহত্যা কfaয়াছিল বটে ; কিন্তু সম্মুখ সমরে এরূপ ভাবে তাহাদিগকে হত্যাকার্য্য চালাইভে হইয়া, ছিল, যে, তাহীদের শত্রুব হাতে প্রাণ যাই বার সম্ভাবন। ছিল। অন্যদিকে, ফরাসী সৈন্তেণ বহু দূর হইতে ডামস্বাসের অযোদ্ধা ময়নারী ও শিশুদের উপর গোল চালাইয়া নির্ভয়ে কাপুরুষোচিত মৃংশসত্তা প্রদর্শন করিয়াছিল। নারী-নিৰ্য্যাতন সম্বন্ধে সরকারী ঔদাসীন্য কলিকাতায় গুণ্ডারা কখন কগন পথিকদিগকে ছোরা মারিয়া বা মারিবার ভয় wেথাষ্টয়া টাকা কাড়িয়। লইত অমান গুগু আইন হইল। কিছু অস্ত্র বোমার মশলা কোথাও আবিষ্কৃত হইল বা ন হইল ; আমীন কক্ত লোকের निरी मन इडेंज, cरुवल अfऍछाकम छान्नैौ eडेल, डेड़ाामि । কিন্তু এই ষে কয়েক বৎসর ধরিয়া শত শত নবীর উপর অত্যাচার হইয়া আসিতেছে, তাঙ্গাদের জীবন ব্যৰ হইতেছে, পরিবার কলঙ্কিত হইতেছে, কে? বা আত্মঃ জ্ঞা করিতেছে, কেহ বা দুর্বিষহ দুঃখের বোঝা আঞ্জীবন বঙ্গন কfরতেছে, কেহ বা পত্তিতার দল বুদ্ধি কfরকে বাধ্য হইতেছে—ইহার কোন প্রতিকার করা গবন্মেণ্ট উচিত বোধ করিতেছেন না। দেশের সার্কজনিক কার্ধ্যে এবং ব্যবস্থাপক সভায় মারীর সিদ্যমানত ও প্রভাব থাকিলে গবন্মেণ্ট এরূপ উদাসীন থাকিতে পারিতেন না, দেশের প্রবলতম রাজনৈতিক দল স্বরাজ্যবাদীরাও মুসলমানদিগকে চটাইবার ভয়ে এ বিষয়ে এমন চুপ করিয়া থাকিতে পারিতেন না। মহাত্মা গান্ধী পর্যাক্ট, দর্ঘঞ্চাল বাংলা দেশে সফর করিয়া, বিষয়টির গুরুত্ব উপলব্ধি কবিয়াছেন, তাহার লেখা ও বক্ত তা হইতে এরূপ প্রমাণ পাওয়া. যায় না। স্বরাজ্যদলের গৃহবিবাদ অন্ত দলের মতস্বরাজ্য দলেরও সমালোচনা আমরা দরকার* হইলে করিয়া থাকি । কিন্তু এখনও তাছারা ব্যবস্থাপক সঙrগুলিতে প্রবলতম দল, এবং আধুনিক সময়ে উrংrর ব্যবস্থাপক সভায় সরকার পক্ষকে যতবার কোণঠাসা
