ఇస్సి8 এবং সঞ্চালনে বাধ পড়িলে পাভা ঢলিয়া পড়ে। পাতায় গfন্তবিধি এত স্থশ্ব যে সঙ্গজে তাছা লক্ষীভূত হয় না। wifa wfixita fosta ( Optical Lever) wfal এই অসুবিধা দূর করিলাম। এক্ট যন্ত্রের একটি দণ্ডের একদিক এল টি সুত্র দ্বারা পাতার সহিত বাধা থাকে। দ গুটির সহিত একটি দর্পণ সংলগ্ন থাকে । পাতার গতিবিধি এই দর্পণে প্রতিফলিত হয় । এইরূপে পাতার অতি সামান্য উত্থান-পতন এই যন্ত্রর সাঙ্গাখো অতি সহজেই ৭ হাজার গুণ পরিব:দ্ধ হ আকারে দেখা ধাৰ্থ । এষ্ট গবেষণার ফলে স্ট্রাসবুর্গারের সিদ্ধাস্ত সম্পূর্ণরূপে ভ্রস্থ বলিয়। প্রমাণিত হইয়াছে। ! নাড়ীর স্পন্দন প্রতিফলিত আলোক রশ্মির সাঃায্যে বড় ৫রিয়া দেখাইতে পারা য য় । কফির নিকটস্থ নাড়ীটি বাহিরেই অবস্থিত, মৃতরাং নাড়ীর স্পন্দন সহজেই অতুভব করা ধায় । মানুষের মাড় স্পন্ন সাধারণ অবস্থায় প্রতি মিণিটে ২ বার হয়। উণ্ডেজনীর ফলে হৃদযন্ত্ৰ সত্তেজ হয় ৪ তাহাতে রক্তের চাপ বৃদ্ধি হয়। রেবর্ডারে (Recorder উদ্ধরেখা অধোরেখা হইতে দীর্ঘত্তর দেখা যায়। পক্ষান্তরে অবসাদের সময় অধোরেখা দীঘতর হয় এবং রক্তের চাপ কমিয়া যায়। কিন্তু এই নাড়ী মাংসপেশীতে নিমজ্জিত থাকিলে স্পন্ন অন্তভুক্ত হয় না বা রক্তচাপ নির্ণয় করা যায় না। এখন প্রশ্ন হুইতে পারে যে, প্রাণীর রক্তচাপের মতন বৃক্ষের রস চাপ কি বদ্ধিত কিম্বা অবপন্ন হয় । এই অঙ্গুসন্ধান স্বভাবতই ব্যর্থ চেষ্টা বলিয়া মনে হইবে । প্রত্যেক স্পন্ধনের দরুণ যে স দ্বাচ-প্রপায়ণ হয় অত্যুৎকৃষ্ট অক্ষুবীক্ষণ যঞ্জের সাহায্যে৪ তাই পরিলক্ষিত হয় না। তাহা ছাড়া অস্থায় পেশীর মধ্যে বৃক্ষ হৃদয় নিমজ্জিত । সুতরাং এই জদঙ্গ ও অবোধ্যকে কি কংিস্থা দৃশ্যমান করা সম্ভব ४ङ्केरद !
- ७श् इॉtन बांकांर्षी बन्न ७को बूरन क्विथtब्रांनं कब्रिब्रां नक्तসাৰাংশসমক্ষে দেখাইলেন যে, বৃক্ষের চেতন এবং রস-সঞ্চালনের ক্ষমতা ক্ৰমে-ক্রমে লুপ্ত হইয়া গেল।
প্রবাসী— পৌষ, ১৩৩২ [ २¢* छांग, २ग्न थ७ উদ্ভিদের হৃদয়-সন্ধান তবে বৃক্ষের হৃদয় কোথায় ? এই তথ্য প্রথমে আমার নূতন উদ্ভাবিত বিছাংশলাকা দ্বারা আবিষ্কৃত হুইল। নিম্পদিত পেশীর সহিত বৈদ্যুতিক সংস্পর্শ ঘটাইলে তাড়িতমাণ যন্ত্র নি:স্পন্দ থাকে। কিন্তু যদি ইষ্কার সfত স্পন্ধমান হৃদযন্ত্রের সংস্পৰ্শ ঘটে, তাঙ্গ হইলে ঐ স্পন্দনের অন্তরূপ বৈদ্যুতিক স্পন্দন প্রতিফলিত হয়। বুক্ষের হৃদয়ের অধিষ্ঠান-স্থান নির্ণয় কবিবার নিমিত্ত BBBBBS BB BBBBBB DDBB S BBBBBBBS আমি বুক্ষের কাণ্ডের ধাপে-ধাপে বৈদ্ব্যত্তিক শলাকা প্রবিষ্ট করাইয়া দেখিয়াছিলাম যে, ধে-মুহূর্তে ঐ শলাকা স্পন্দ্বমানস্তরের সংস্পর্শে আসে সেই মুহুর্ভে বৈদ্যুতিক সাড়া "itsaistą i H*ityislit={ērtzatsir* (Galvanograph) যন্ত্রে লেখা হয়। প্রত্যেকটি জীবকোষ প্রসারণ কালে নিম্নদেশ হইতে জল চুৰি লয় এবং সস্কোচের সময় উহা উদ্ধে নিক্ষেপ করে । উদ্ভিদের হৃদযন্ত্র নিম্নশ্রেণীর জীবের হৃদযন্ত্রেরই অমুরূপ। হৃদয়-স্পন্দন অনুভব-করার যন্ত্র ইহার পর জন্য সমস্ত মনে উদিত হইল। বিদ্যুৎশলাকণ প্রবেশ না করাইয়া বাহির হইতে বৃক্ষের হৃদয়স্পন্দন কি কোনদিন আমাদের অনুভূতিগ্রাহ হইবে । যখন:স্পন্দিত রস-প্রবাহ বৃক্ষে সঞ্চারিত হয় তখন প্রত্যেক
