পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতীয় রাষ্ট্রনীতি ও মহাত্মা গান্ধীর মতবাদ স্বামী চন্দ্রেশ্বরানন্দ ধৰ্ম্মলাভ করিতে হইলে মাহুষ চোখ, কান বুজিছ ইন্দ্রিয় গ্রাম নিরোধ করিয়া চিরচঞ্চল মনকে ধোয় বস্তুক্তে - সমাহিত করিতে সচেষ্ট হয়। অন্যপক্ষে, মনকে সৰ্ব্বদা সজাগ রাখিয়া চক্ষু কৰ্ণ প্রভৃতি ইন্দ্ৰিন্থনিচয়ের শভিকে শতগুণ বদ্ধিত করিয়া পৃথিবীর একপ্রান্ত হইতে অপর প্রান্তে প্রসারিত না করিলে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সিদ্ধ হয় না। একের সিদ্ধি—মনকে অঙ্কমুখী করিয়া, অন্যের সিদ্ধি—তাহাকে বহিমুখী করিয়া ; এক চায়—ব্যষ্টি ছাড়িয়া সমষ্টিকে, অন্ত চায়—সমষ্টি ছাড়িয়া ব্যষ্টিকে । এই দুইটি বিভিন্নমুখী, আলো-অন্ধকাবের ন্যায় বিভিন্ন ভাবকে কিরূপে একই উদ্দেশে নিয়োজিত করা যায় তাছাই দেখিতে হইবে। কারণ দেখা যায়, ভারত স্বাধ্যাত্মিক সম্পদের উচ্চ শিখরে আরোহণ কৰিলেও একদিন অসমূদ্রহিমাচল শাসন করিয়াছিল ; ভ্রামচন্দ্র, শ্ৰীকৃষ্ণ, যুধিষ্ঠিব, বিদেহ জনক, অজাতশত্রু, প্রবাহণ, জানশ্রুক্তি প্রভৃতি নরপতিগণ মূৰ্ত্তিমান ধর্শ্বস্বরূপ হইয়াও এক-একজন বড় রাজনীতিজ্ঞ ছিলেন । ভারতীয় দার্শনিকগণ “ব্রহ্ম সত্য, জগন্মিথ্যা" বলিয়া জগৎকে নিঃশেষে উড়াইয়া দিলেও তাগর ব্যবহারিক সত্ত স্বীকার করিতেন এবং উহারই উপর নির্ভর ক রয়া উrহাদের জাগতিক ব্যাপার নিম্পন্ন হইত। অদ্বৈতবাদী শ্ৰীশঙ্করাচাৰ্য্য র্তাগর ব্ৰহ্মস্থৰ ভায্যের প্রারম্ভে লিখিয়াছেন, “তমেতম ভিক্ষমত্মানাত্মনোরিতরেতরাধ্যাসং পুরস্কত্য সৰ্ব্বেপ্রমাণ প্রমেয়ব্যবহার লৌকিক বৈদিকাক্ষ প্রবৃত্তা, অর্থাৎ এই আত্মা এবং অনাত্মাতে ধে অবিদ্যাপ্রযুক্ত অধ্যাস ইহাঙ্গেই অবলম্বন করিয়া প্রমাণ, প্রমে, লৌকিক, বৈদিক প্রভৃতি कोरवीव्र बादइोब्लिक गद्ध चौङ्कङ इझ ।' अक्रञ्ज च्यांझाईएमरु জুগত্তের এই ব্যবহারিক সত্তা স্বীকার করিয়াই অদ্বৈত মত ऋात्रन्iब्र छत्रु ििथछाम्न दङ्गिँड इद्देझाक्लि८शञ । दर्डमान बूभब्र भइाशूकरु ॐ ब्राभक्लकtनावब्र “चtषडछांन ॐाकाल বেঁধে যাহা ইচ্ছা তাহা করো’রূপ বাক্যের তাৎপর্যা ইeাই ; অর্থাৎ ব্রহ্মজ্ঞান লাভ পূর্বক"ব্রহ্ম সভ্য, জগন্মিথা।"উপলব্ধি করিয়া লোককল্যাণ-মানসে সাংসারিক কৰ্ম্মাচর্চান। নতুবা মহাপুরুষগণ যদি জ্ঞানলাভের পর কৰ্ম্মভ্যাগী হইয়া অবস্থান করেন, তবে ইতরসাধারণ আদর্শচ্যুত হইয়া মঙ্গ অনাচারে লিপ্ত হইবে । ভজন্ত শ্ৰীকৃষ্ণ বলিতেছেন : “সক্ত বৰ্মণ্যবিদ্বাংসো যথা কুৰ্ব্বস্তি ভারত । কুর্ধ্যাবিদ্বাংস্তথাসক্তশ্চিকীৰ্ষ লোপসংগ্ৰহম্।" গীভা—৩য় অধ্যায়, ২৫ শ্লোক । অর্থাৎ "হে ভারত, কৰ্ম্মে আসক্ত অজ্ঞেরা যেরূপ করিয়া থাকে, অমাসক্ত জ্ঞানীর ও লোকদিগকে স্বধৰ্ম্মে প্রবর্তিত করণার্থ সেইরূপ কfরবেন।’ প্রবাহণ, জনশ্রুতি ও বিদেহ-জনক জ্ঞানলাভের পর জগৎকে "মায়ার খেলা’ বলিয়া যদি চুপচাপ, বলি থাকিতেন, তবে রাঙ্গো নানারূপ অশাস্তি উপস্থিত হইত এবং প্রজাবৰ্গ তাহাম্বের কৰ্ম্মীনতা অনুসরণপূর্বক অকৰ্ম্মণা হইয়া উৎসল্প যাইত ; ঐরামচন্দ্র ও শ্রীকৃষ্ণ যদি সংসারকে মায়া-প্রপঞ্চময় দেখিয়া যুদ্ধবিগ্রহাজির অনুষ্ঠান না করিতেন, তাহা হইলে জগতে পাপের বৃদ্ধি হুইত । বস্তুত, তাহারা জগৎকে অজ্ঞানবিলগিন্ত দেখিয়াও, অগত্য বুঝিয়াও, ইমার আপেক্ষিক সত্যত মানিয়া জগদ্বাসীকে ক্রমশ: সেই পাঞ্জুমার্থিক সত্ত্যে লইবার জগু নানারূপ সংকৰ্ম্মের অল্পষ্ঠান করিঃ গিয়াছেন। র্তাহারা রজ্জ্বকে বুজুরূপে প্রত্যক্ষ করিখছিলেন বলিয়া আর সপন্ধপ ভ্ৰমে পতিত হইয়া ভয়গ্ৰস্ত হন নাই ; অর্থাৎ জগৎকে অনিত্য বুঝিয়া এখানে নানারূপ সংকৰ্ম্ম করিয়াও

  • “ৰ’ৰ সঙ্গং ন বৰ্ত্তেয়ং গঙু কৰ্ম্মণাঙত্রিতঃ। মম বন্ধুপগুবৰ্ত্তত্তে মলুহা পার্থ সৰ্ব্বশ: | BBBBBBB BBD D DD BBBDD S DBB BBS अव चशाiङ्. २s, २s dझाब् । खं;९ 'cश ofां, ष' खाक्षि बहि: जान्छनबिनूछ इ३ब्र। करáद्र चळूsान ना कब्रि, अब fन्कद्रङ्गे अत्रशत्रग नखैर्वtडाष्टltव थांभांब्र ग्रंथ धनूं★ड५ कब्रिtद । शांध बोभि क¢ नां कब्रि ठtद आहे tणांकजकल बिनडे ह३८द् ।।'