পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*O२३ প্রবাসী—পৌষ, ১৩৪২ [ २०* छान, २ग्न थe উৎপীড়িত কোনো নারীর আর্ভক্রম্বনে ঘুম ভাঙিয়া যাওয়াতে যে-সব কদৰ্ঘ্য গালাগালি ও আলোচনা শুনিতে হুইয়াছে, তাহাতে মধ্যে মধ্যে স্থানত্যাগ করিবার বাসনা হইয়াছে তবু মোটের উপর শান্তিতে ছিলাম বলিয়৷ অন্য চেষ্টা করি নাই। প্রতিবেশীদের বাড়ীতে কচি ছেলেcभtशद्र कैंाष्ट्रनि दिशा भांप्लग्न इब्रिश्ब्र-दांबूद्र कीब्र नश्डि নিত্য কলহ আমার গী-সহা হইয়া গিয়াছিল। আমি ওপাড়ায় বাসা নেওয়ার পরদিন হইতে সেখানে বেশ একটু সোরগোল পড়িয়াছিল। প্রথম যেদিন বাড়ীতে উঠিয়া আসিলাম আমার সঙ্গের আসবাব বিশেষতঃ দুই গাড়ী বই অনেকেই বেশ উংস্থক হইয়া দেখিয়াছিল দেখিয়াছি। যতক্ষণ বাড়ীতে থাকিতাম আমার নিজস্ব পেটেণ্ট স্বরে চেসাইয়া গান গাহিয়া, কবিতা আওড়াইয়া পাড়া সরগরম করিয়া রাখিতাম। বিশেষতঃ বৈকালে অফিস ফেরত যখন ইজিচেয়ারটা সামূ.ে র গলিতে পাতিয়া বসিয়া বসিয়া সিগারেট টানিভাম আর কুড়ি পাচশ মিনিট অন্তর হাকিতাম, 'গোবিন্দ্র চা’ তখন আমার প্রতিবেশীরা আমাকে এক ভিন্ন রাজ্যের জীৰ বলিয়া কল্পনা করিত। তাছাড়া আমার বাড়ীতে যেপরিমাণ বন্ধু সমাগত হইয়া ঘে-পরিমাণ চা ও সিগারেট ধ্বংস করিত ও যে পরিমাণ চীৎকার করিত ভাঁহাতে পাড়ার অন্তরালবৰ্ত্তিনীদের প্রাত্যাহিক কৰ্ম্মধন্ধনের অবকাশে দেখিবার বা শুনিবার বিষয়াভাব ঘটিত না । বিশেষতঃ যেদিন হৃদয়দা’ আসিয়া রাত্রি এগারটা পর্বত্ত র্তাহার হালি গল্প ও গানে আসর জাকাইয়া তুলিতেন সেদিন .এই ভয় লইয়া শুষ্টতে যাইতাম যে পরদিন প্রাতেই যতীনের বাবা বাড়ী ছাড়িবার নোটিশ দিবেন। এমনি করিয়া দিন মৰ্ম্ম কাটিতেছিল না। যেদিন নৃন্ন কোনো কবিতা বা গল্প লিখিতাম, বন্ধুরা দল বাধিয়া শুনিতে আদিত, আমি মনে মনে লেখক-জন স্থলভ-গৰ্ব্ব অনুভব করিয়া বেশ শাও নিৰ্ব্বিকার ভাব দেখাষ্টয়া বসিয়া থাকিতাম ; চা জোগাইতে-জোগাইতে গোবিন্দের <थानंख झ्झेङ । 姆 ইতিমধ্যে একদিন যতীনের স্ত্রী বাপের বাড়ী হইতে স্বশুরবাড়ী আসিল । যতীনের একটি মেয়ে লিলি, চমৎ কার ফুট ফুটে পুতুলের মতন মেয়েটি। আধো-আধো কথা ফুটিয়াছে,—“না’ আর ‘আবার" কথা দুইটি বিরক্তির সময় এমন জোর দিয়া উচ্চারণ করিত যে মনে হইত সম্রাজ্ঞী এলিজাবেথই বা হুকুম করিতেছেন। লিলির বয়স দেড় fo फूझे ब९ग9 ।। 4aथभ रु”fक्षन fणणि अभाव्र পারিপাট্যহীন বিশাল বপু ও গোফ দেখিয়া ভয়ে কাছে ঘেসিল না,কিন্তু কখন ষে ভয়ের ও সঙ্কোচের বাধন কাটিয়া গিয়া মেয়েটি একেবারে মামাকে আত্মসমর্পণ করিল লক্ষ্য করি নাই। একদিন হঠাৎ দেখিলাম লিলি আমাকে পাইয় বসিয়াছে। যতক্ষণ বাড়ীতে থাকি সে আমার কাছে कांtछ् `कांक खांक' कश्रेिञ्च शिब्दि के चांद्र श्राभाग्न अत€মানে কঁদিয়া কাটিয়া বাড়ীগুদ্ধ সকলকে জালাতন করিয়া মারিত। যতীন আমার কাজের ক্ষতি হইতেছে দেখিয়া गडा गडाई बफ़ गविड इहेड। श्डौप्नद्र স্ত্রীরও লজ্জার অন্ত ছিল না। সে লিলিকে কিছুতেই আমার কাছে আসিতে দিতে চাহিত না—তাহাকে মারিয়া ধরিয়া একাকার করিত। যতীনদের বাড়ীতে যতীনের বাবা, মা, বড় দাদা ও উiহার স্ত্রী ও তাদের একটি ছেলে, যতীনের একটি ছোট फाझे, यडौtनब्र जी, जिनि चांद्र शर्डौन ♛हे द'छन भाद्ध লোক । লিলি যতদিন ছিল না. আমি বাহিরেরই লোক ছিলাম, বাহিরে বাহিরে ফিারতাম, যতীনদের বাড়ীর ভিতরের সন্ধান বিছুই পাই নাই। বরঞ্চ হরিহর-যাবুর বাড়ী আমার খাওয়ার ঘরের ঠিক সাম্মেটিতে থাকাতে তাদের জীবন-যাত্রার সঙ্গে :অনেক বেশী পরিচিত ছিলাম। যতীনদের বাড়ীর সঙ্গে গোবিন্দর ঘনিষ্ঠভ। বিছু বেশী ছিল—কাজে অকাজে বাড়ীর ভিতর তা’র ডাঞ্চ পড়িত r কিন্তু লিলি তার অকারণ সৌহৃদ্য আর ঘা৯ঠভঃ দিয়া তাহাদের বাড়ীর সহিত আমার দুরত্বটুকু ঘুচাইয়া দিতে লাগিল । আমি খুব ভোয়ে উঠিতাম। ভোরে উঠিয়াই অভ্যাসমত গান ধরিতাম। লিলি আমার সাড়া পাইয়া নীচে আসিবার জন্ত কাদিয়া উঠিত ; আমাকে দেখিতে পাইয়া দোভালার বাkান্দার রেলিং ধরিয়া নীচে ঝুকিয়া দেখিত জার ঘন-ঘন ভাঙ্কিত ‘কাকা’। উপরে মুখ, তুলিয়৷ চৰিতে