পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩২৮ প্রবাসী—পৌষ, ১৩৩২


سده

[ २८* छां★, २ग्न १७ কfরতাম ; বসিয়া বসিয়া ষড়দুর সম্ভব সংঘ’ দিয়া গাহিতাম— ওগো স্বদুর ওগো মধুব পথ বলে দাও পরাণ বঁধুর সব আবরণ ভোঙ্গ’ তোল’ ” তখন পরাণ-বধু অতি নিকটে স্তব্ধ হইয়া মনে মনে বলিত, ওগো এই ত আমি আছি’। আমার অপরিচিতাকে উদ্বেশ ঋfaয়া বখন পড়ি sাম,— ‘পথ বাকী আর নাই ত আমার চলে এলেম একা, তোমার সাথে কই হ'ল গো দেখা—’ অমনি দ্বারাগুয়াল বৰ্ত্তিন হয়ত বলিয়। উঠিত ওগো এখনো কি তোমার দেখা শেষ হয় নাই ।” এমনি করিয়া ধীরে ধীরে অগক্ষ্য যখন লক্ষ্যের মধ্যে আসিতে লাগিল, পরিচয় ঘনিষ্ঠ হইয়া অপরিচয়ের শেষ অস্তয়ালটুকু যখন প্রায় সর সরি কfখতেছিল এমন সময় সহুল চমঞ্চ ভঙিগ। ভাবিগাম, এ কি করিeেfছ। এই লুকোচুর এই অলক্ষ্য আঘোণ-নিবেদনের শেষ কোথায় । শৃঙ্খলবদ্ধ আমি, উমাকে ধিবার আমার কি আছে। আর এই বে ব্যবধান, ইহার অবকাশে হস্থত স্বপ্ন বা কাব্য সুচনা করিতে পারি, কিন্তু দুরত্ব যখন দূর হইয়া প্রাণের সঙ্গে প্র:ণের পরিচয় ঘটিবে তখন কি পন্ধিলভার ধিক্কারে জীবন ধিক্ ত হইবে না 7 এই বে সামান্ত ব্যবধান ইহা ঘুচাইবার অধিকার ত আমার নাই। আমি দূর হইতে অগুaালগুৰ্ত্তিণীকে আমার গ্রাণের একান্ত আছুরাগ জ্ঞাপন করিব, কিন্তু মুখামুখ আমার বখা ত ফুটিবে না। আম যেন কোনো আঘাত পাইঃা মূৰ্ছাস্থত হইয়া পড়িয়াছিলাম—মূৰ্ছাভঙ্গে আঘাত্তের বেদনায় পীড়ত हहे८ङ जाश्रिजाय । f-ब्ल्यौद इद्देश अफ्रिश्न थाकिम्न घान्न একটি ব্যখিত অসহায় প্রণীর অন্তরের গোপনবারত পাষ্টভেfছলাম। আমার সমস্ত দেহ-মন শিহরিয়া উঠিতেছিল। আমি তাহাকে উদ্দেশ করিয়া মনে মনে বলিলাম, ‘ওগো আমি যে নিরুপায়, আমাকে যে যাইতেই श्हेप्प। cउाभाद्र cत्रश्-बच्न आशाक मृग्नु कब्रिग्नो बैंक्ष्धिारह ७द९ uहें रुकन च्छ्रे आर्थिवाब्र छछड़े श्राभाष्क দূরে বাইতে হইবে, তুমি এই অসহায়কে ক্ষমা করিও— পরদিন সকালে বাড়ী ছাড়িবার ইচ্ছা জ্ঞাপন করিলাম, फेया कि कारण याझेtउझिल टाशद्र शङ इझे८ड बन्-वन् করিয়া কি যেন পড়িয়া গেল। আমি বুঝিতে পারিলাম— সে বজাওঁতের মতো বসিয়া আছে, সঞ্চলের খাওয়া হুইল কি না সে দেখিল না, দিনের কাজে আজ আর সে কাহাকেও সাহায্য করিতে ছুটিল না। সে মনে-মনে বিনাইয়া-fবনাইয়া বলিতে লাগিল, ‘ওগে কুপণ, এশটুকু দিতেও তুমি কুঠি গু হইতেছ! দিনান্তে শুধু তোমাকে একবার দেখি গম তাছাও কি তোমার সহিল না। উীক আমি কি জানি না তুমি কেন বাইতেছ, এই দুৰ্ব্বল নারীর কাছ ইইuত পলায়ণ করা ছাড়া কি তোমার কোনো পথ ছিল না! ওগো আমি তোমার কাছ ইষ্টতে দূরে দূরে থাকিব,আমার অস্তিত্বটুকু পর্যাক তুমি কোনোদিন মুহুভব করিতে পরিবে না, শুধু তুমি থাকিয় ধাও! হায় অসহায় নারী ! প্রস্বত হইতে লাগিলাম। বই গুছাইহে-গুছটিতে আমার কবিতার খাতা গুইতে একটি চিঠি মাটিতে পড়িল । দেখিলাম আমাকেই লেখা চিঠি—উম লিখিয়ছে। fঙত্তরে শুধু এটি লাইন লেখা—“গো তুমি ধেও না”— কোনো সাক্ষর নাই। জিনিব গোছানে, বধ। ছাদ चाशाब्र कांtझ् दिश्रु९ भtन इहे८ङ लश्रिण, fरुड उवू যাইতে হুইবে । শঙ্কিত হস্তের হি-টি অক্ষরে হৃদয়ের ঘে ভাষা ওই অসঙ্গয়া আমাকে নিবেদন করিয়াছে— তাহা আমাকে কতখানিষ্ট না বলিল ! জলস্থল, আকাশে, ৰাভাসে আমি ওই করুণ আৰ্ত্তম্বর শুনিতে লাগিলাম,— *ওগো তুমি যেওনা" । ধরণ নিরঙ্কর ব্যগ্রবাহ মেলিয়া মানুষকে ধরিয়া রাখিতে চায়-যুগে-যুগে প্রশনিজন তাঃাদের প্রেমাম্পদকে ধতিয়া রাখতে চাfয়াছে শুধু এই তিনটি কথা বলিয়া—‘ওগো তুমি ধেও না'। কিন্তু কে কি ধরিয়া রাখিতে পারে ? সব বন্ধন পিছনে পড়িয় থাকে, ব্যৰ্থ নয়ন-সলিলে ভাসিয়া প্রেমিক শূন্ত হৃদয়ে চাহিয়া থাকে, যে বাইবার সে চলিয়া যায়। আমাকেও যাইতে হইল। জাবার সোর-গোল পড়িল। গাড়ীবন্দী করিয়া