পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] কাব্য-কথা లిలిv@ আমার মধ্যে আমারই নিগূঢ় সভার যেন সাক্ষাৎকার ঘটায়। আমার প্রাণের অবাধ ফুৰ্ত্তি—আমার চিত্তের চমৎকার বিধান করিয়া, আমার মধ্যে যে উদার বৃহৎ 'জামি রহিয়াছে তাহাকেই মুক্ত করিয়া দেয়। এই আত্মোপলব্ধিই কাব্যের প্রধান অভিপ্রায় । কাব্যের মধ্য দিয়া কবির সঙ্গে পাঠকের এই পরিচয়, তথা আত্মপরিচয়—ষ্টহাই কাব্য-পরিচয়ের ভিত্তি । এই পরিচয়ের মূলতত্ত্ব ঠিক বিশ্লেষণ করিয়া দেখানো হয়ত যাইবে না, তথাপি আমি সেই দুঃসাহস করিব। আমার श८षटे चालक श्रां८छ्, विषब्र*ि* cनष°ईrरू छ्क्लश्हें थांकिञ्च যাইবে । তথাপি, যদি সহৃদয় পাঠক কেবল তর্কবুদ্ধির উপর নির্ভর না করিয়া মৰ্ম্ম গ্রাহী হুইবার চেষ্টা করেন তবে সফল হইত্তেও পারি। কাব্যের ভিতর কবিচরিত্র সন্ধান করিতে গিয়া একটা কথাই বার-বার ঘুরিয়া ফিরিয়া আসিয়া পড়িয়াছে যে, কবির personality অর্থাৎ কবি-মানুষটির ব্যক্তিগত বিশিষ্ট রূপটি কাব্যের মধ্যে ন ফুটিবারই কথা, তাহার ক্ষুত্র পরিচ্ছিন্ন ব্যক্তি-জীবনের পরিচয় না থাকাই সঙ্গত । এই ব্যক্তি-জীবনের সঙ্কীর্ণতা থাকে না বলিয়াহ জগৎ ও জীবনের আসল রূপটি তিনি দেখিতে পান। এই দেখা", এই করি-দৃষ্টিই সত্যদৃষ্টি—শুষির মন্ত্রদৃষ্টির মত। কাব্যে উপন্যাসে জীবনের যে চিত্র জামরা পাই, তাহার মধ্যে একটা অত্যন্ত সরল সহজ ও তীক্ষু সত্যবোধ জাগে বলিয়াই আমরা আনন্দ পাই। সত্যের এই মূৰ্ত্তি স্থম্বর না হইয়া পারে না বলিয়াই তাহা স্বন্দর। কারণ, যে প্রতীতি সম্যক বা সম্পূর্ণ—সমস্ত সংশয়-সংস্কারের यांश्रिब्र शांशंब्र गरण शृब्रिकञ्च झ्छ, cगहे उ च्षांनना । इमद्रবোধ ও আনঙ্গ একই কারণে হয় । যে কাব্যে এই সভ্যস্বন্দরের ৰোপ এমন করিয়া জাগেনা, সে কাব্যের প্রেরণ অসম্পূর্ণ বুঝিতে হইবে। কবির এই সত্যদৃষ্টিই কাব্যের প্রাণ। স্বম্বরকে ফুটাইয়া তুলিতে পৃথক জায়াল করিতে श्ध नl, दांश गङा डांश अनिवाईक्रप्श्वदे इश्चब्र । বরং যেখানে স্বন্দরকে ফুটাইবার একটা চেষ্টা शकिङ , श्छ, cनषाप्न गाउाब्र चडांव चांटाइ बनिबाहे মনে হইবে। কাব্যে জীবনের কোনও fact ই ইঞ্জিত ੇ | এখন প্রশ্ন উঠিবে, সত্য কি ? সত্য আর যাই হোক, তাহা বিজ্ঞানের থিয়রি, ধৰ্ম্মশান্ত্রের অনুশাসন বা দর্শনের মতবাদ নয়। সত্য একটি চিত্ত্বাগত ধারণা নয়, তাহা মনুষ্য হৃদয়ের একটি অতি ঘনিষ্ঠ অনুভূতি । সত্যের একটি প্রমাণ এট যে, তাঙ্গাকে পাইলে কোনোখানে আর কোনও সংশয় থাকে না। "জানা" বলিতে আমরা সৰ্ব্ববস্ব সম্বন্ধে-- কি ? বা, কেন হয় ?—এইরূপ একটা কৌতুহল-তৃপ্তি বুঝি, কিন্তু তাহাতে জিজ্ঞাসার নিবৃত্তি হয় না ; মনের স্বাচ্ছদ্য হয় ত’ হয়—এমনকি সৰ্ব্ববস্তুর উপর ক্রমান্বয়ে মনের অধিকার বিস্তার করায় একটা আত্মগৌরব জাগে—কিণ্ড সংশয়ের শেষ হয় না। কারণ সৰ্ব্বস্রষ্ট পৃথকভাবে কৌতুহল তৃপ্তি হয়—কোনটির পরিচয়েই সমগ্রতাবোধ জাগে না। এই সমগ্রতা বোধ মনের ধৰ্ম্ম নয় ; মন সৰ্ব্বকে খৰ্ব্ব করে, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র করিয়া পৃথক করিয়া দেখে, সেজন্ত সে-দেখায় পূর্ণদৃষ্টির আনন্দ্র afé “To know all is to pardon all" (জ্ঞান সম্পূর্ণ হইলেই তিতিক্ষণ আসে)—এই উক্তিতে যে জ্ঞানের কথা বলা হইয়াছে, তাহার অর্থ দিব্যান্থস্থতি, তাহাই সত্যোপলব্ধি । তাস্থার লক্ষণ—সৰ্ব্বসংশয়ের সমাধান নম্ব, সৰ্ব্বসংশয়ের তিরোধান। ইহাকে কেবল মাত্র মনের দ্বারা লাভ করা যায় না । কেৰল মন লইয়াই भांश्श नञ्च । शाश किडू जहेब्रा भाइएवब्र भश्याव-उiशांब्र ভিতরকার সেই সমগ্র রহস্যটি—তাহার সবখানি যখন সজাগ হইয়া ওঠে, তখনই এই সত্যচেতনা সভব হয় । অতএব বলিতে হইবে, দেহ-চেতনা, হৃদয় বেদন ও মানস ক্রিয়া-এই তিনের পূর্ণ পরিণাম ও সামঞ্জস্য না ঘটিলে, প্রত্যেকটি পূর্ণবিকশিত অথচ পরস্পরের জন্মগত না গুইলে, এই সত্যের সাক্ষাৎকার অসম্ভব। এ অবস্থা যে কখন কেমন করিয়া ঘটে, তাহাই মানবের চিরবিষ্ময়। ইহারই সাধনাকে লক্ষ্য করির গুরু উপদেশ করেন যে, তাহী— कूद्रछ पांब निविंछ इब्रडाब्रां क१ि ऐशंब्रहे ऐएकाच रुणिग्ां८झन, ' षट् रैश्च इंख cछब णणः