পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

අාහි8 « - “н " - м - এতদিন বৌদ্ধধৰ্ম্ম পূৰ্ব্বভাংতে সীমাবদ্ধ ছিল। এইবার রাজা অশোকের সাঙ্গাধ্য পেয়ে বৌদ্ধধৰ্ম্ম ক্রমশ: সেই গণ্ডীর বাইরে বেতে লাগল। গ্লা’র ইতিহাস আমরা ওপরেব শিলালিপিতে পেলুম। অশোকের রুপায় এ-ধৰ্ম্ম এখন শুধু মগধে বদ্ধ নয়, দক্ষিণ ভারতে চোল ৪ পাণ্ডা রাজ্য, এমন-কি সিংহল অবধি ছড়িয়ে স্ত্র পডল ; এমন-কি, তিনটি মঙ্গদেশে—পশ্চিম এসিয়া পূৰ্ব্ব ইউরোপ ও উত্তর আফ্রিকায়ও প্রসার লাভ কবুলে । মহাবংশ সিংহলের ইতিহাস । কি-ভাবে সিংহলে বৌদ্ধধৰ্ম্ম প্রবেশ লাভ করে, তা'র বিবরণ মহাবংশে আছে। অশোকের প্ররোচনায় মোগগলিপুত্ত তৃতীয় বৌদ্ধ সঙ্গীতি আহবান করেন । এই সভাতে বৌদ্ধভিক্ষুদের মধ্যে দলাদলি উপস্থিত হয় ; কতকগুলি ভিক্ষু বিনয়-শাসনকে শিথিল করবার চেষ্টা করেন, তা’ । ফলে এই উচ্ছ স্থল ভিক্ষুরা ভিন্ন দল গঠন করে। যখন মোগগলিপুত্তের অধীনে মহাসংঘের অধিবেশন হচ্ছিল ও ত্রিপিটকের আরুভি হচ্ছিল—সেই সময় দল-ছাড়া ভিক্ষুরা আসাদা একটি সভা করে নিজেদের জেদ বজায় রাখছিল । ड1**।। ५ँ अभश्च शश्ांश्Iनेिक य'८ल *ििष्ठं लश्च । भ्रष्ण সঙ্গীতিতে আরও স্থির হয় যে সম্রাট, অশোক দেশেবিদেশে বৌদ্ধ প্রচারক পাঠাবেণ ধৰ্ম্ম প্রচারের 西可日 সেই সভার মত-অমৃধায়ী সম্রাট অশোক—সি চলে, ব্ৰন্ধে, খামদেশেও প্রচারক পাঠান। যদি ৪ অশোকের শিলালিপিতে ব্ৰহ্মে বা তাfমদেশে প্রচারক পাঠামোর উল্লেখ নেই, তবু স্থানীর জনশ্রুতি বলে, অশোকের প্রচারকই এ-সব দেশে বৌদ্ধধৰ্ম্ম প্রচার বরেন। অশোক নিজের পুত্র মপ্লেক্সকে ও বন্য সঙ্ঘমিত্রাকে সিংহলে ধৰ্ম্মপ্রচার করতে পাঠান। মহেন্দ্র তার সঙ্গে ত্রিপিটক ও অনেক ভিক্ষু সঙ্গে করে নিয়ে যান। সঙ্ঘমিত্রার সঙ্গে অনেক ভিক্ষুণী যান, তারা গিয়ে রাজা তিসূসর কন্যাকে বৌদ্ধ ধৰ্ম্মে দীক্ষিত করেন। তিনি গয়ার বোধিক্রম থেকে একটি শাখা সিংহলে নিয়ে যান। সেই শাখাটি অঙ্কুরুদ্ধপুবে রোপিত হয়, এবং সেইটিই এখনও বেঁচে আছে। প্রবাসী—পৌষ, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ২য় খণ্ড সাচির স্তুপে একটি ছবি আছে,তাতে বোধিদ্রুধের শাখা সিংহলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, এটি আঁকা আছে । * এইরকমে বৌদ্ধধৰ্ম্ম ভারতবর্যের মধ্যে আবদ্ধ ন থেকে ভারতের বাইরে যেতে স্বরু করলে। তাই ক্রমে এ ধৰ্ম্ম চীন, জাপান, তিববত, তুর্কীস্থান ছেয়ে ফেললে । কি ক’রে যে বৌদ্ধধৰ্ম্ম চীনে, তিব্বতে, জাপানে গিয়ে হাজির হ’ল তা’র ইতিহাস অনেকদিন থেকে অন্ধকারে ঢাকা ছিল। সেই কাহিনী কি ক’রে আমরা জানতে পেরেছি ? কেবল কয়েঞ্চ জন পত্তিভদের শ্রমসাধ্য গবেষণার ফলে । আগে তিব্বস্ত্র দেশের কথাই ধরুন ; এর ৫াকৃতিক অবস্থান এমনই যে সহজে হিমালয় পায় হ’য়ে বা অগুদিক দিয়ে এর মধ্যে প্রবেশ করা যায় না। সেইজন্য অনেক দিন যাবৎ তিব্বতের কোনে। কথাই জানা যায়নি। শেষে দু’একটি ভ্রমণকারী কেবল বেড়াবার সথে তিব্বতে প্রবেশ করেন, তাদের দ্বারাই ক্রমশ: তিব্বতের কাহিনী লোক চক্ষুর গোচরে আসে। ১৭৬২ সালে হোম সঙ্করে Fr. A Giorgi woa òf3 Alphabetum "Tilictannin &{*t* করেন, তখনই তিব্বত-সম্বন্ধে ইউরোপীয় ভাষায় প্রথম বই পণ্ডিতসমাজে হাজির হয়। সেইজন্য আমরা বলতে পারি যে, এখন থেকে ভিৰ্ব্বত্তের বিষয়ে আলোচনার স্বত্রপাত হ’ল । এর আগে জনকভক মিশনারী তিব্বতে ধান । তাদের মধ্যে একজনও বোধ হয় ইংরেজ ছিলেন না। অনেক দেরীতে (১৮১১ সালে) Manning ব’লে একজন ইংরেজ সে-দেশে যান। তাকেই আমরা প্রথম ইংরেজ বলতে পারি। কিন্তু ইতিহাসের দিক্‌ থেকে তিনি তিব্বত্তের বিষয় আলোচনা করেননি, তাই তার কাছ থেকে আমরা সে-দেশের সমাঞ্চ, ধৰ্ম্ম বা আচার ব্যবহাবের সম্বন্ধে কোনো ভালো খবর পাইনে। ৭ ডিব্বত-সম্বন্ধে বৈজ্ঞানিক আলোচনার স্বরু *# Alexandor Cosma de Koros nỹ TRI (*ịtạ ! ($sso wrol Father of Tibetan Studics wiv, I I.adak4 दिछूकाज थाकृदांब्र श्रब्र, Koros ७९ शानि

  • Waddell Hamai8m, p. 2. + Macphail's Asoka tRJı