পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8e e প্রবাসী—পৌষ, ১৩৩২ [ ૨૯ન હા, ૨૬ વર્ષ TTAMT AAAA SAAA AAAA S SA S ATT AAAA LLA AAAAA S সম্পাদকের মনে হিংসার উদয় হইয়াছে। মনে-মনে शंनिम्नां बलिजांभ-च्षांखन८क 5ां*ीं कििञ्चाँ ब्रांथां श्रांच्च नां-८न একদিন-না-একদিন আত্মপ্রকাশ করিবেই। সম্পাদক, আজ তুমি আমাকে বিশ্রাম করিবার অবসর দিতেছ— এমনদিন আসিবে যখন তুমি বিশ্রাম চাহিবে না, কিন্তু আমি তোমাকে জোর করিয়া বিশ্রাম দিব । আমি এখন ঘরে বসিয়া-বলিয়া সংবাদপত্র সেবা করিতেছি—আজ আমি স্বাধীন, কাহারো বেতন-খাওয়া চাকর নহি । আমার নানাপ্রকার সংবাদ, প্রবন্ধ, ইত্যাদি নানা কাগজে বেনামিতে ছাপা হইয়া থাকে। ংবাদপত্রের সহিত বহুকালের যোগ থাকাতে এবং : সেই সঙ্গে সকল বিষয়ে আমার একটা তীব্র অস্তদৃষ্টি থাকার দক্ষন আমি দেখিতে পাইলাম যে সংবাদ পত্রের যাহারা নিয়মিত বা বিখ্যাত লেখক সকলেরই এক-একটি করিয়া ভালো নাম আছে। এই ষে আমরা যাকে নকুড়বাবু বলি, हेशग्न नश्वान भtजब्र नांश चौष्ठवांश्न । उशब्र भब्र ইহাও বেশ ভালো করিয়া বুঝিতে পারিলাম যে বরীন্দ্রনাথ *ांकूरब्रव्र मांध धनि ब्रदौवनांशं न! श्हेंब्र वैदकांब्रांभ ভড় হইত, তাহা হইলে আমি জোর করিয়া বলিতে পারি ষে তিনি কখনই এত বড় কবি হইতে পারিতেন না, এবং লোকেও কখনই তাহাকে কবীন্দ্র বা সাহিত্যসম্রাট, নামে অভিহিত করিত না। আমি বেশ জোরের সঙ্গেই এই কথা বলিতে পারি। সত্যমিথ্যা ভগবান জানেন—আজকালকার একজন বিখ্যাত কবি এবং ঔপন্যাসিক, এবং ছোটোগল্পলেখক তাহার পিতামাতার দেওয়া নামটিকে একদিন গঙ্গাস্নান করিবার সময় পুণ্যস্রোতা জাহ্নবীর জলে ত্যাগ করিয়া সেইসঙ্গে জার-একটি ভালো নাম গঙ্গার দানম্বরূপ সঙ্গে করিয়া লইয়া আসেন, এবং সেই সময় হইতেই তার সাহিত্যক্ষেত্রে বিষম প্রতিপত্তি বাড়িয়া যায়। আমার আসল এবং মৌলিক অর্থাৎ পিতার দেওয়া নাম ছিল ঐভজহরি হাতী। এখন আমার প্রবল ইচ্ছা হইল, আমি এই নামটিকে ত্যাগ করিয়া প্রকৃত সাহিত্যিকের মতন একটা নাম গ্রহণ করিব। কিন্তু নিজের গায়ে বলিয়া নাম বদলানো একটু কঠিন বলিয়া আমি গ্রাম ত্যাগ করিয়া আবার কলিকাতার একটা নতুন মেলে গিয়া উঠিলাম। cनषांप्न जांभांद्र नांभ झहेल वैनदौवाकूषांद्र ब्रांछ। কলিকাতায় আসিয়া আমি আবার সেই পুরোনো কাগজ, যেখানে দ্বিতীয়বারে কাজ করিয়াছিলাম, সেইখানে ; কাজে লাগিয়া গেলাম। সে সম্পাদক নাই, নতুন একজন সম্পাদক আসিয়াছেন—ইনি বিলাত-ফেরত এবং কাজকর্ণ খুব ভালো বুঝিতে পারেন। ইহাকে কেন জানি না আমি প্রথম হইতেই ভয়ানক শ্রদ্ধা করিতাম, এবং সময় পাইলেই তাহার বাড়ীতে গিয় তাহাকে আমার জন্তরের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করিয়া আসিতাম। ইনি বয়সে আমার চেয়ে ছোটো হইলেও ইহাকে আমি জ্ঞানে বড় বলিয়া মনে করিতাম এবং তিনিও আমাকে ‘তুমি’ সম্বোধনে আমার সে দাবীকে সার্থকতার মুকুট পরাইয়৷ দিতেন ! প্রথম-প্রথম সম্পাদক-মশায় আমার সঙ্গে একটু পর-পর ব্যবহার করিতেন, কিন্তু কিছুদিন পরে সেই মেঘ কাটিয়া গিয়া পরম আত্মীয়তার সুর্ব্যকিরণ প্রকাশ পাইল । তিনি আমাকে এতটা আপন মনে করিয়াছিলেন যে আমাকে মাঝে-মাঝে র্তাহার বাড়ীর তরকারীর বাজারটাও করিয়া দিতে অঙ্কুরোধ করিতেন, কিন্তু কোনোদিন হুকুম করেন নাই—বা বাজারের হিসাব চাহেন নাই। এছই ছিল তার মহাহভবত এবং পরকে আপন করিয়া লইবার ক্ষমতা । অতি অল্প সময়ের মধ্যেই আমি প্রধান রিপোর্টার হইলাম। এই সময় যেন আমার বুদ্ধির লোহার কপাট, খুলিবার সঙ্গে-সঙ্গে আমার ভাগ্যেরও সিংহী দরজা খুলিয়া . গেল। আমি প্রায়ই নানা-প্রকার লোমহর্ষক এবং ভয়ানক-ভয়ানক খবর সংগ্ৰহ করিয়া আনিতাম—ষাহা অন্ত কোনো কাগজে বাহির হইত না । একদিন মেছুয়াবাজারের একটা চায়ের দোকালে বসিয়া চা খাইতেছি, হঠাৎ পিঠের কাছে নেপথ্যে শুনিতে পাইলাম—“আজ রাতকো রে বাজেআমার কান খাড়া হইয়া উঠিল। রাত দো বাজে কি রে বাবা ? একটু পরে পিঠের দিকের চাটাই-এর দেওয়াল ভেদ করিয়া কথা আসিল "১১ নং পুকুরঘাটা বাড়ীতে