ՀԵ गधाडां८% छैi८ङ-छांड बढ़ा ८ब्रांश्व-जांबां८बT च्षडियञ्च চলিতেছিল । তাৎকালিক আরও অনেক পাশ্চাত্য পরিব্রাজক ভারতীয় শিল্প ও বাণিজ্যের প্রশংসা করিয়া भिप्राप्झन । क-श्ब्रिान्, श्लेिअन्-भत्र अङ्घडि बढ्नश्थाक कौनप्मनैष्ठ अद्विबांछक धृक्षैश्च कङ्कर्ष इहेष्ठ नक्षय भडांचौ পৰ্যন্ত সময়ের মধ্যে এদেশে আসিয়াছিলেন ; তাহারা দেশের আভ্যন্তরিক অবস্থার ষে-বিবরণ রাখিয়া গিয়াছেন তাহাতে শিল্প-কলার বিশেষ উন্নতিরই পরিচয় পাওয়া शांध्र ॥ খৃষ্টীয় একাদশ শতাব্দী হইতে ভারতবর্ষে বহিরাক্রমণের বিপ্নৰ আরম্ভ হয়। দলে-ফুলে মুসলমান বিজেতাগণ পশ্চিম ও উত্তর প্রদেশ অধিকারপূর্বক ক্রমে পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে বিস্তার লাভ করিয়া ভারতভূমিতে মুসলমান অধিকার প্রতিষ্ঠিত করিল। কিন্তু তাহাতে ভারতীয় শিল্প ও বাণিজ্যের বিশেষ কোনো ক্ষতি হইয়াছিল, এমন বোধ হয় না। কারণ মুসলমানেরা এই দেশে রাজত্ব ও আধিপত্য বিস্তার করিতেই আসিয়াছিল ; শিল্প ও বাণিজ্যের লোপ সাধন করিতে আসে নাই। আবার ভারতীয় সমাজবন্ধনের তখনও এমন বিশেষত্ব ছিল যে, বহিরাক্রমণের বা অন্তৰ্ব্বিপ্লবের অন্তরায়ে দেশের কৃষি, শিল্প ও বাণিজ্যাদির বিশেষ কিছু বিগ্ন হয় নাই। মার্কোপোলো নামক ভিনিস দেশীয় পরিব্রাজক জয়োদশ শতাব্দীতে ভারতবর্ষে আসেন। তিনি তখন এই দেশের শিল্প ও বাণিজ্যের যে-বিবরণ রাখিয়া গিয়াছেন, তাহাতে মুসলমান রাজত্বের সেই নানা বিপ্লবের ও উদ্বেগের সময় ভারতীয় শিল্পের প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩২ [२ं खांशं, २ध्र क्ष७ সমৃদ্ধিরই পরিচয় পাওয়া যায়। তাহার পরে যখন মোগল ब्रांजय इत्यज्रिवैिष्ठ इहेण ७ष९ चांकूदब्र थङ्कडि भशषांछ নৃপতিগণ ভারত-সাম্রাজ্যের কল্যাণ ও সমৃদ্ধির প্রতি একাত্ত মনোনিবেশ করিলেন, তখন ভারতবর্ষের শিল্প ও কারুকার্ধ্যের কতই ন প্রবৃদ্ধি হইয়াছিল। বারনিয়ে, তভাবৃনিয়ে প্রভৃতি ইউরোপীয় ভ্রমণ-কারিগণ তাহার ॐखम्लश कांश्निौ ब्रांथिच्च शिघ्नां८छ्न । 鲁 鲁 鲁 বাস্তবিক ভারতীয় শিল্প ও পণ্যাদির নামে জাঙ্কই • হইয়াই বর্তমানকালের ইউরোপীয়গণ এই দেশে বাণিজ্য করিতে আসিয়াছিল। প্রসিদ্ধ ইতিবৃত্তবেত্তা স্বয় বলিতেছেন—“ভারতবর্ষে যেমন স্বন্দর বস্ত্র প্রস্তুত হুইভ, তেমন জগতের আর কোনো স্থানের মন্থয্যের হাতে হইতে পারিত না । তাহা লইবার জন্য ইউরোপীয় বণিকৃগণ যৎপরোনাস্তি কষ্ট স্বীকার করিয়া ও নানা-প্রকার বিপদ মাথায় লইয়া এদেশে বাণিজ্য করিতে আসিত।” . ভারতবর্ষ যে এতকাল পর্য্যস্ত শিল্প ও বাণিজ্যে জগতের শ্ৰেষ্ঠ স্থান অধিকার করিয়াছিল, তত্ত ও বয়নকাধ্যে নিপুণতাই তাহার প্রধান কারণ। পণ্যের মধ্যে বস্ত্রই প্রধান ও অধিকতর সমৃদ্ধির হেতু। বর্তমান পৃথিবীর বাণিজ্য-ক্ষেত্রে ইংলণ্ড ও অন্তান্ত তত্ত-শিল্প-প্রধান্স দেখাসমূহ প্রবেশ লাভ করিবার পূৰ্ব্বে, অর্থাৎ বিগত দুই শত বৎসরেরও অল্পকাল পূৰ্ব্ব পর্যন্ত, ভারতবর্ষ জগতের বঙ্গবাণিজ্যের প্রধান অধিকারী ছিল। চরকাই তাহাড়ে মূল সম্বল ছিল। কবি কৃত্তিবাস ঐ কলিঙ্গনাথ ঘোষ चांछ acांब्र नैंiष्ठ-वंड ब९णब्र चउँौड झईटड छजिल, यांझाजौञ्च शटग्रब्र कवि चभग्न क्लखिबांग नगैौब्रांब्र कृणिञ्चा গ্রামে বনমালী ওঝার ক্রোড়ে বসিয়া “হাতে-খড়ি” লইয়াहिरणन-बकांब्र ननृत उक्र दफ़ फेबांकब्र' 'cश्न सक्ब्र ঠাঞি বিদ্যার উদ্ধার করিতে বড়গঙ্গায় পায় প্রতাপাদিত্যের যশোহরে আসিয়াছিলেন। পাঠ সমাপ্ত করিয়া, গুরুস্থানে ‘মেলানি’ লইয়া কৃত্তিবাল পণিত cत्रौ८फ़च८ब्रब्र ब्रांजनडांडा छेनहिङ इरेरणन, *** cब्राहक
