82b" প্রবাসী—মাঘ, Seర్చి [ २८* छांनं, २ग्न थ७ মাত্র। পরবর্তী কালের লেখক দেবগিরির প্রবল शांशद्-ब्रांछांtशबू अंछ उनिञ्च भैक्ल* लिथिब्रां८छ्, किरू शानदরাজারা পৃথ্বীর সমসাময়িক কি না, তাহ খোজ করা প্রয়োজনীয় বিবেচনা করে নাই। রাসোয় ৩৩ সময়ে ইঙ্গাবতীর বিবাহ বর্ণিত হইয়াছে। মালব-রাজ ভীমদেব কস্তাদান করিবার ইচ্ছা প্রকাশ कब्रिञ्च शृषीब्र कांप्रु शूद्रांशिङ *ॉर्टाहेरणन । शृषी चौकांब्र করিলেন, ও কতকগুলি বন্ধু, স্থর ও সহচর লইয়া মালবে বিবাহ করিতে গেলেন। বিবাহের পূৰ্ব্বে তিনি রেবা নর্ধা) তীরে শিকার খেলিয়া বেড়াইতে লাগিলেন। বিবাহের ২/৩ দিন পূৰ্ব্বে চর-মুখে সংবাদ পাইলেন, ঘোরী চিতোর আক্রমণ করিয়াছে। চিতোরের রাণা সমরসিংহ পৃথ্বীর ভক্ষ্মীপতি, অতএব তিনি আরবিবাহের জন্য অপেক্ষ করিতে পারিলেন না ; আপনার প্রতিনিধিস্বরূপ খড়গ রাখিয়া তিনি চিতোর চলিয়া গেলেন । ইহাতে ভীমদেব আপনাকে অপমানিত • বিবেচনা করিলেন, ও খড়েগর সহিত কঙ্কার বিবাহ দিতে অস্বীকার করিলেন। পরে কবি চহ্মের উপদেশ ও অনুরোধে স্বীকৃত হইলেন । মুম্ব যখন थएफ़ॉब्र नश्ठि दिवांश्ठि हेक्षांबडौ८क जहेब्बा मिडौ श्रृंहছিলেন, সেই সময়ে পৃথ্বীও ঘোরীকে পরাজিত করিয়া বিজয়-গৌরবে প্রত্যাগমন করিলেন। রাজধানীতে উৎসবের সহিত র্তাহাজের বিবাহ হইল। এ বিবাহের তারিখ বা সন নাই। ইহার কিছু পূৰ্ব্বে ২৮ সময়ে মালব-রাজের নাম স্বাদব রায়, সোমেশ্বরের সহিত যুদ্ধে তিনি পরাজিত হইয়াছিলেন দেখা যায়। পাঠক অন্ধমান করিতে পারেন যে,৩৩ সময়ের ভীমদেব ২৮ সময়ের যাদবরায়ের পুত্র বা উত্তরাধিকারী হইবেন। মালবের প্রমারের এককালে অতি প্রবল পরাক্রান্ত ब्राब शिष्णन । बझ्कांण ७३ दश्न श्रउहे गबाहे
- वक्ल ब्रांबांब cशके ब्रांबांब्र शृंप्ङ् निबl विषांइ काब्रन नl, यांश्च पछ्नं HBBB BBS BB DDD DBB BBDD DBBBBB BBB जांबांबू रुषांचीज़ क्षिांश् ह्छ। कथन-कषब ब्रांजांब्रां अदिचांण कब्रिघ्नां नमांम भईjांबांद्र जछ ब्रांबांब्र वtिी यांल्लेष्ठ छांtइन न । कछांबांन कबिब्रां इण कब्रिघ्नां नकtक वांब्रिब्रां ¢कजिबांबू कवी७ ऐछिशान श्रृंteब्रां वांछ ।
নিৰ্বাচিত হইয়াছে মহারাজ ভোজ ও বিক্ৰমাদিত্য এই বংশই অলঙ্কত করিয়াছিলেন। তাছাদের রাজ্যও সেगभग्न चङि विकृङ झिल । किछ कांणक्लटष-धुंगैब चांनी শতাব্দীর প্রথম অংশে—তাহারা এত দুৰ্ব্বল হইয়া পড়িলেন যে, সেকালের রাজা যশোবর্শ্ব গুজরাট-পতি সিন্ধরাজ জয়সিংহের কাছে পরাজিত হইয়া গুজরাটের সামন্ত-পদ স্বীকার করিতে বাধ্য হইলেন। ১৯৪২ খৃষ্টাৰে জয়ী জয়সিংহ ও পরাজিত যশোবর্শা উভয়ের মৃত্যু হইল। তখন গুজরাটের সোলঙ্কীরা নামে দেশ জয় করিয়াছে কিন্তু দেশবাসী সোলঙ্কীদের আধিপত্য স্বীকার করিতেছে না। যশোবর্ণার জ্যেষ্ঠপুত্র জয়বৰ্ম্ম নামমাত্র রাজী হইলেন। তাহার এক ভাই অজয়বৰ্ম্ম কতক অংশে - আপনাকে রাজা বলিয়া ঘোষণা করিলেন, অন্ত ভাই লক্ষ্মীবৰ্ম্ম জয়বর্ধার অনুমতি লইয়া কতক দেশ শাসন করিতে লাগিলেন, অথচ সমস্ত মালৰে সোলঙ্কীর আপনাদের অধিকার প্রকাশ করিত । মালব-রাজবংশের দুই শাখা হইয়া গেল। এইসকল কারণে ১১৪৩ হইতে ১১৭৯ খৃঃ পৰ্য্যন্ত বিশ্বসনীয় ইতিহাস পাওয়া যায় না ; যদিও উভয় শাখার রাজাদের দানপত্র পাওয়া গিয়াছে । পৃথ্বীরাজের নিধনের পর চোহানদের দেশের মণ্ডনৰুর [ আধুনিক মেবার-রাজ্যে অবস্থিত মাডলগড় }বাসী আশাধর নামক কবি মুসলমানদের অত্যাচার ও অনাচারের ভয়ে মালব দেশে পলাইয়া আসিয়াছিলেন, ও সৌভাগ্যক্রমে সেকালের সান্ধি-বিগ্রহিক [Foreign Minister ] কবি বিলহনের বন্ধুত্ব লাভ করিয়াছিলেন। তিনি মালব-রাজবংশের উভয় শাখার বিস্তৃত ইতিহাস লিথিয়াছেন। প্রথম শাখার জয়বর্গার ভ্রাতা লক্ষ্মীবর্ধার ১১৪৩ খৃষ্টাক্সের লিখিত দানপত্র পাওয়া গিয়াছে, তাহাতে তাহার পিতা যশোবর্ধার ১১৩৪ খৃষ্টাম্বের দান স্বীকৃত হইয়াছে। লক্ষ্মীবৰ্খার পুত্র হরিশ্চন্দ্রের ১১৭৯ খৃষ্টাব্দের স্বানপত্র, ও হরিশ্চন্দ্রর পুত্র উজয়বর্ধার ১১৯৯ খৃষ্টাম্বের দানপত্র পাওয়া গিয়াছে। জন্য শাখার, অজয়বর্গার পুত্ৰ বিন্ধ্যবর্ধার সময়ে আশাধর জাসিয়া তাহার রাজ্যসীমাতে বাস করিয়াছিলেন। পৃথ্বীর পতন-কালে তিনিই রাজা
