পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8\be হাম্মীর মহাকাব্য-অনুসারে সোমেশ্বরের রাণী কপূৰ্বদেবীর গর্তে দুই পুত্ৰ পৃথ্বীরাজ ও হরিরাজ উৎপন্ন श्ब्रांझिल । छ। রাসোর নানা স্থানে, কোথাও বা প্রকাস্তে, কোথাও ইঙ্গিতে কৰি বলিয়াছেন যে, কনোজপতি জয়চন্দ পৃথ্বীর ঈর্ষা করিতেন ; পৃথ্বীও জয়চন্দের ভয়ে রাজধানীতে না থাকিয়া সুর ও সৈন্তপরিবেষ্টিত হইয়া যুদ্ধ বা মৃগয়ার ছল করিয়া খোলা মাঠে বস্ত্রাবাসে থাকিতেন। জয়চন্দ স্বয়ং পৃথ্বীকে দমন করিতে না পারিয়া মুসলমানদের পৃথ্বীর রাজ্য আক্রমণ করিতে উত্তেজিত করিয়াছিলেন, ও ভাকিয়াছিলেন, ও শেষ যুদ্ধে পৃথ্বীকে সাহায্য করেন নাই, সেইজন্ত পৃথ্বীর, ও সেই সহিত হিন্দুরাজ্যের পতন হইল। পৃথ্বীর পতনের সার্ধ দুইশত বৎসর পরে [ ১৪৪৩ খৃঃ ] গোয়ালিয়রের তোমর-বংশীয় রাজা বীরমের কৃপাপাত্র একজন জৈন-সাধু নয়চন্দ্রস্থরি হাম্মীর মহাকাব্য-নামক বৃহৎ কাব্য-রচনা শেষ করিয়াছিলেন । তাহার প্রধান, নায়ক হাম্মীর পৃথ্বীরাজের অধস্তন পঞ্চম পুরুষ, রণধম্বের রাজা ১২৮২ খৃঃ রাজ্যলাভ করিয়াছিলেন। এই পুস্তৰে চোহানবংশ ও পৃথ্বীরাজের সবিস্তার বর্ণনা আছে। পৃথ্বীরাজ | গোবিন্দ্বরাজ | [ রূণথম্বের প্রথম রাজা ] বালহুন দেব | বাগভট্ট | জেঞ্জসিংহ | ह्नौब्र বাহনদেব গোবিন্দরাজের পর রাজ্যলাভ করিয়াছিলেন, কিন্তু তিনি গোবিন্দরাজের পুত্র কি জ্ঞাতি ঠিক छांना नाहै । ] প্রসিদ্ধ মৈথিল-কবি বিদ্যাপতি ঠাকুর ১৩৯৯ খৃষ্টাব্দে ॐवांगैौ-भांष, *४७२ [ २०* उांश, २घ्न थe পুর্ব-পরীক্ষা-নামক গ্রন্থে জয়চন্দের চরিত্রের বিস্তারিত আলোচনা করিয়াছেন । পৃথ্বীরাজের সমসাময়িক, ঠিক পতনের সময়ে পৃথ্বীরাজবিজয়-নামক মহাকাব্য লেখা হইয়াছে। এইসকল পুস্তকে, অন্ত কোন রাজবংশের গাখাতে, ও সেকালের বা অল্প পরের কোনও শিলালেখে এমন কোনও উক্তি পাওয়া যায় নাই, যাহাতে সন্দেহ করিতে পারা যায় যে, জয়চন্দ পৃথ্বীর বিপক্ষে মুসলমানদের সাহায্য করিয়াছিলেন, বা তাহাদের ডাকিয়াছিলেন। শিহাবউদ্দীন মহম্মদ ঘোরী একজন দুরদর্শী বিচক্ষণ সেনানায়ক ও রাজনীতিজ্ঞ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি দেখিলেন, সে-সময়ে গুজরাটের সোলঙ্কী ভীমদেব, আজমীরের পৃথ্বীরাজ, কনোজের জয়চন্দ্র, চিতোরের রাণা ও মহোবার পরমর্দিদেব এই পাঁচজন হিন্দু রাজা তাহার প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। ইহারা প্রত্যেকে একাই মুসলমানদের বারবার পরাজিত করিয়াছিলেন। ইহারা একত্রিত হইলে মুসলমানদের ভারতে দাড়াইবার স্থান হইত না । তিনি বার্তাহার উত্তরাধিকারী সেনাপতির রাণা ছাড়া অন্ত চারজনকে একে-একে যুদ্ধে পরাস্ত করিয়া সমস্ত উত্তর ভারত অধিকার করিয়াছিলেন । শাকম্ভরীর চোহান-বংশের প্রবল প্রতিদ্বন্ধী গুজরাট-রাজবংশ ; উভয়ে উভয়ের হিংসা করিতেন। কনোজের জয়চন্দ্র, ও তাহার পূৰ্ব্বে তাহার পিতা বিজয়পাল চক্রবর্তীসম্রাট বলিয়া সম্মানিত ছিলেন, কেবল পৃথ্বীরাজ উহাকে সম্রাটু বলিষ্ম স্বীকার করেন নাই। তথাপি পৃথ্বী যে জয়চন্দকে ভয় করিতেন ও জয়চন্দের ভয়ে রাজধানীতে না থাকিয়া যুদ্ধ ও শিকারের ছল করিয়া খোলামাঠে বস্ত্রাবাসে সৈন্ত ও স্বর বেষ্টিত হইয়া থাকিতেন, ও একস্থানে ২৪ দিনের বেশী থাকিতেন না, ইহার প্রমাণ রাগোতেই আছে, রাজকাৰ্য্য পৃথ্বীর বিশ্বাসী স্বর ও প্রধান অমাত্য করিতেন । মহোবাতে সেকালে শ্রাবণী-উৎসব [ যাহার শেষ চিহ্ন এখন মুজাপুর ও কাশীতে কজরীর রূপ ধারণ করিয়া মুমুৰু অবস্থায় দেখিতে পাওয়া যায় ] অতি সমারোহের সহিত হইত। নগরের কাছে বৃহৎ জলাশয়গুলি ও তাহার কাছে इचब्र श्रजांक्रांनिङ बन फे९गटदब्र ८गौचर्षी बूरुि कब्रिछ ।