পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] ১৯২০ সালের প্রারম্ভে তাহার শ্ৰীমতী সরোজিনী নাইডু G 3)(t শরীর ভাণ্ডিয়া পড়াতে তিনি ইংলণ্ড যাত্রা করেন। সেখানে তিনি পাঞ্জাবের অমাজুর্ষিক অত্যাচারের বর্ণনা করিয়া বক্ততা দেওয়াতে মণ্টেগু সাহেব তাহাকে তাহার কথার সত্যতা প্রমাণ করিতে বলেন । সরোজিনী কংগ্রেস-রিপোর্ট হইতে তাহার উক্তির যাথার্থ প্রমাণ করিয়াছেন। মালাবার মোপ লা বিদ্রোহ লইয়া মাদ্রাজ গবর্ণমেণ্টের সহিত তাহার আনেক বাদ-প্রতিবাদ হয়। এবারেও তিনি র্তাহার কথার যথাযথ প্রমাণ প্রয়োগ করিয়া মাত্রাঙ্গ গবর্ণমেণ্ট কে অপদস্থ করেন। ১৯২২ সালের ১১ই মার্চ মহাত্মা গান্ধী ধূত হন । সরোজিনী cणदों किरू ७ॉश्ळउ७ नों शभिन्न ভারতবর্ষের প্রদেশে-প্রদেশে পরিভ্রমণ করিয়া অসহযোগ আন্দোলন করিতে 叫T乙夺日1 কেনিয়াতে শ্বেতাঙ্গদের অমান্থবিক অত্যাচারে ভারতবাসীর দুর্দশার প্রতিকারার্থ তিনি ১৯২৪ সালে আফ্রিকা যাত্রা করেন । তথার তিনি র্তাহার মৰ্ম্মম্পশী বক্ত তা ও অদম্য উৎসাহের জোরে প্রবাসী স্বদেশবাসীদের দুঃখের অনেক লাঘব করিয়াছেন । র্তাহার সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ কাজ হিন্দু-মুসলমান সমতার সমাধান চেষ্টা। হিন্দু ও মুসলমান এই দুই মহাজাতির মহান আদর্শের সহিত তিনি আশৈশব পরিচিত, এবং এই দুই বিভিন্ন ধারার মিলন-সাধনে তিনি নিরস্তর সচেষ্ট। যখন এদিকে ভারতীয় অন্ত কোনো মনীষীর দৃষ্টি পড়ে নাই, তখন হইতেই তিনি এই মিলন-সাধনে তৎপর ७ष९ ७क्षांज डिनिहे श्लूि e भूगलभांन छेडग्न खांडिब्रहे সমান শ্রদ্ধা পাইয়া জালিতেছেন। দণ্ডায়মান (বাম হইতে দক্ষিণে)—শ্ৰী ভূপেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, লী রণেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, শ্ৰীমতী মুনলিনী দেবী। উপবিষ্ট ( বায় হইতে দক্ষিণে )—শ্ৰীমতী উৰাবালা দেবী। যুক্ত ভূপেন্দ্রনাৰ চট্টোপাধ্যায়ের পত্নী), শাম পত্রিকার সম্পাদক প্রীমতী মৃণালিনী চট্টোপাধ্যায়, যুক্ত হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় ও দ্রীমতী স্বছাগিনী দেবী কিছুকাল পূৰ্ব্বে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় সরোজিনী দেবীকে 'ডক্টর অব লিটারেচাবৃ’ উপাধি প্রদান করিতে চাহিয়াছিলেন, কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় গবর্ণমেণ্টের সহিত সংশ্লিষ্ট বলিয়া তিনি এ উপাধিগ্রহণ করিতে পারেন নাই। দেশ-সেবার জন্য অর্জিত কাইসারাঁহিন্দ, মেডেলও তিনি ১৯২০ সালের আগষ্ট মাসে ফিরাইয়া দেন । সরোজিনী নাইডুর জীবন কৰ্ম্মবৈচিত্র্যে এত বিচিত্র যে, উহার সমস্ত কার্ধোর তালিকা দেওয়া সম্ভব নষ্ঠে । তবে আজ পর্য্যন্ত যেখানে তিনি অত্যাচারীর অত্যাচার দেখিয়াছেন, দুঃখীর দুঃখদুর্দশ লক্ষ্য করিয়াছেন সেখানেই তিনি র্তাহার উদার মন লষ্টয়া প্রতিকার-সাধনে যত্নবর্তী হইয়াছেন, তাহার ভাগ্যে এমন অনেক পুরস্কার ও