পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] “हे अविना। इहेष्ठ भूङि निरब डांश भूछन्नड नcश् । শূন্ততায় মুক্তি নাই। ষে অবাধ স্বসঙ্গত গতিবিধির ভিতর দিয়া আমরা আমাদের এই আবেষ্টন—এই পার্থিব জীবনের সঙ্গে একাত্ম হইতে হইতে পারি, তাহাই মুক্তি । শূন্ত নিষ্ফল নিঃসঙ্গতা নহে, সমগ্রের সঙ্গে সঙ্গতি —ইহাই ত উপনিষদের কথা—সৰ্ব্বভূতে ধনি নিজের আত্মাকে মিলাইয়া দেখিয়াuছন, তাহার কাছে সত্য আর অপ্রকাশ থাকেন না। বাস্তব জগতেও মুক্তির সেই একই তাৎপৰ্য্য। শুধু তাহ তাহার নিজস্ব ভাষায় প্রকাশিত হইয়াছে । প্রাকৃতিক ঘটনাবলী যতদিন আমাদের কাছে এক দুৰ্ব্বোধ্য যুক্তিহীন খামখেয়ালীর প্রকাশ মনে হইয়াছে, ততদিন আমরা যেন এক অজ্ঞেয় রিজাতীয় লোকে বাস করিয়াছি । তাহার মধ্যে ষে আমাদের স্বরাজের স্থান আছে, তাহা স্বপ্নেও ভাবি নাই। কিন্তু যে-মুহূৰ্ত্তে এই জগতের চালচলনের সঙ্গে আমাদের জ্ঞানের যোগ হইয়া গেল, সেই মুহূৰ্ত্তে সেই মিলনের সেই সঙ্গতির মধ্যেই যে ঐক্য ও মুক্তি দেখা দিল । অবিদ্যাই আমাদের আবেষ্টনের সঙ্গে আমাদের অনৈক্য धषॆश्च ।। ५वं विघ्n वiश्i खखखश्र८डिब्र भ८५J बंश्ानि প্রকাশকে বুঝাইয়া দেয়, সেই ব্ৰহ্ম-বিদ্যাই ত বাস্তবজগতের মৰ্ম্মস্থলের ঐক্যটিকে ধরাইয়া দেয়—অদ্বৈভম্কে চিনাইয়া দেয় । জগতের ব্যবস্থা সম্বন্ধে ভ্ৰাস্ত ধারণার মধ্যে বাহারা বাড়িয়াছে,যাহারা জানে না যে, জ্ঞানের দাবীতে এই জগত তাহাদেরই, সেই সব মানুষ কাপুরুষতায় কায়েমী শিক্ষা লাভ করিয়াছে। যে নিয়তি অসন্দিগ্ধভাবে আঘাত করিয়া চলিয়াছে—যাহার বিরুদ্ধে আপিল নাই- সেই নিয়তির উপরই আশাহতদের আস্থা। এমনকি মাছুষের স্বাভাবিক অধিকার হইতেও যখন তাহারা; বঞ্চিত হয় তখনও তাহারা বিনা সংগ্রামে আত্মসমর্পণ করে। কারণ তাহারা ভাবিতে অভ্যস্ত হইয়াছে যেন তাহারা জন্ম হইতেই আইনের বাহিরে এবং এ জগৎ সৰ্ব্বদাই তাহাদের উপর ভূর্বোধ্য দুর্ঘটনার উপজব চাপাইবে । সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও এই পর-ভাব এবং अटैषडरबाr५ब्र अछांबहे भूखिब्र चढब्रांच्च । भिणtनब्र &'इ ভারতবর্ষীয় দার্শনিক সঙ্ঘের সভাপতির অভিভাষণ (t8S গুলির উপর জবরদস্তি চলিতেছে বলিয়াই আমাদের বন্ধন। কেহ কেহ মনে করিতে পারেন যে যাহাঁদের সঙ্গে একত্র বাস করা ধাইতেছে, তাহাদের সঙ্গে সমস্ত সম্বন্ধ · বিচ্ছিন্ন করাই মুক্তি ; কারণ সম্বন্ধের অর্থই হইতেছে অপরের প্রতি দায়িত্ব-বোধ । কিন্তু হেঁয়ালীর মত শুনাইলেও ইহা সত্য, যে, জীবজগতে অস্তোন্ত সম্বন্ধ বোধটি পূর্ণ করিয়া স্বসঙ্গত করিয়া পরস্পরের ভার গ্রহণেই মুক্তি। উৎকট ব্যক্তিস্বাভষ্যের বশে কোম দায়িত্বই স্বীকার না কর। কেবল মাত্ৰ বৰ্ব্বরদের পক্ষেহ সম্ভব এবং সেই জগুই বৰ্ব্বরদের পূর্ণ আত্মবিকাশ সম্ভব নয়। যে আগুন ভাল , করিয়া জলে নাই স্বতরাং ধূমজালেই আচ্ছন্ন, সেই আগুনের মতই বৰ্ব্বগ্নগণ চাপা পড়িয়া থাকে, তাহারা তামস সমূত্রে ডুবিয়া আছে । এই নির্বাপিতপ্রায় তমসাচ্ছন্ন জীবনের কারাবাস হইতে ভাইrরাঙ্গ মুক্তি পায়, ধাইরা ! পরস্পরের সঙ্গে বোঝাপড়া করিতে ও এক প্রোটে কাজ করিতে সমর্থ। মানবের মুক্তির ইতিহাস মানবসম্বন্ধের পূৰ্ণবিকাশেরই ইতিহাস। এই সৰ্ব্বাঙ্গীণ মুক্তির পথে সৰ্ব্বপ্রধান অস্তুরায় ব্যক্তির বা দলের স্বার্থপরতা। বিশ্বমানবের পূর্ণ বিকাশে যত দুর সম্ভব সাহায্য করাই সভ্যতার চরম লক্ষ্য। কিন্তু নৈতিক আদশের স্থান অধিকার করিয়া যখন কোন রকম স্বার্থপরতা অবাধে সমাজের মূল উপাদানগুলি গ্রাস করিতে বসে, তখন সভ্যতার মৃত্যু অবগুম্ভাবী। কারণ, গ্রাস করিবার লোভ এবং স্বষ্টি করিবার জীবন্তু শক্তি পরম্পরবিরোধী। জড়ের জগতে প্রাণই প্রথম মুক্তির জয়ধ্বজ উড়াইয়াছে ; কারণ প্রাণ কেবল বাহিক ঘটনা মাত্র নহে, ইহা অন্তরজগতের প্রকাশ, ইহা বস্তর সীমা ছাড়াইয়া যায়—উপাদানের ভারে আত্মাকে আটক করিতে দেয় না, অথচ নিজের সত্য সীমাটি মানিয়া চলে। প্রাণের প্রাচুধ্যে তাহার বৃদ্ধি ও সঙ্গতি চাপা পড়ে না ; ভিতর এবং বাহির, লক্ষ্য এবং উপায়,বর্তমান এবং অনাগত এক সমন্বয়ে ঐক্য লাভ করে। জীবন কেবলমাত্র সঞ্চয় করে না, পরিপাক করে । ইহার বস্ত এবং শক্তি, কৰ্ম্ম এবং সভা নিগূঢ় ভাবে একীভূত। আমাদের পারিপার্থিক জগতের জড় উপাদান ६थन सघन शष्क्लाहेब्रा छब्बांबझ् इहेझ खेtठे, शृथन उाशब्रां षज्ञ