“সত্যমূ শিবমূ স্বন্দরমূ” ২৫শ ভাগ ২য় খণ্ড দ্বিজের ত্ৰিজত্ব কী দেখচি এ 1 কী করুণা ! কী প্রেম । কী স্নেহ ! এত করুণ স্নেহ প্রেম দেখে নাই কন্তু কেহ ॥ ঘে যন্ত্রণ সহিষ্ণু আমি বাধা পড়ি গিয়া করমে। ছাড়িব না চরণ প্ৰভু ছাড়িব না কোন জনমে ॥ জলিতেছিল হৃদে মোর তাপানল অনিবার । নাহি ঠাই আঞ্জিকে সেখা আনন্দ রাখিবার ॥ দেখা দিলে ধেই নয়নে মোর বাধা পড়ি গেল দিঠি । যত কিছু ছিল মনের সাধ নিমেষে গেল মিটি’ ৷ পাবাণে অঙ্কুরে বীজ করুণ-ধারায় তব । ত্ৰিজ হ’ল দ্বিজ এ দীন জনম লভিয়া নব ৷ ঐ দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর ত্রিপথগা আনন্দলহরী (১) ব্ৰহ্মার কমণ্ডলুনিঃস্থত মন্দাকিনী-লহরী আনন্দং ৱক্ষণে বিদ্বান ন ধিভেতি কুত-চন। ন বিভেতি কদাচন ॥ देहांब चक्रूषांन ব্ৰহ্মের আনন্দ ৰে বুঝিয়াছে, ভরে না কঙ্কু সে কাহারে কাছে । (२) *कब्रवि८ब्रांडुङा अत्रांजइब्रेो ঘোগরতো বা ভোগরতো বা मृचब्रह्ड वा गचबिशैनई । ফাল্গুন, ১৩৩২ | ৫ম সংখ্যা পরমে ব্রহ্মণি যোজিতচিত্তো নঙ্গতি নম্বতি নন্দ্ৰত্যেব ॥ - देहांब अबूदांक ষেপথত হোক ভোগৱত হোক সঙ্গহীন বা সঙ্গরত। ব্ৰন্ধে যে জন যোজিতচিত্ত আনন্দ তার অনবরত ॥ (৩) বিষ্ণুপদবাহিনী নবীনা ভাগীরথী-লহরী উথলে বিশ্ব তোমার অনুপম আনন্দ হইতে । আনন্মে রুহিবে নরনারীগবে তোমার সহিতে ॥ ইহা চেয়ে মঙ্গল কি আছে আর এন্ডব সংসারে । সাবাস মদ ভীমতপা, ধে আনন্দে বধি" মারে । ভীষ্ম কৈলা শরশয়ন না জানি কী ফলের লোভে। ভাবিয়া দেখিলে শকুনির মত পাপীকেই তাহ শোভে ৷ মুখ শিট কান বিকট মূরতি দেখিলে উপজে ভয়। তপস্যা ততটুকুই ভাল, যতটুকু দেহে সয় ॥ কাজ নাই তপস্যা আমার আনন্দ আমি চাই । হেরিলে তোমার আনন্দরূপ কত না স্থখ পাই ॥ তোমার আনন্দে করি এবতারা ভাসাই তরণী স্থার্থনে পাইলে ভয়, তুমি মোর হুগু দিনমণি। মাথায় করি লৰ, স্বৰে তুমি পাঠাইবে মরণ। মরণে সে ভরে না কত্ব, রহে ধে ধরি’ চরণ ॥ ঐ দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর
