পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৫৮ প্রবাসী --फांग्लन, ১৩৩২ [ २९= छाशं।, २ख ष७ নিলেন । তা’র পর দেখলেন স্ত্রী-কাপুরুষতা ব্যতীত অন্তান্ত জাতীয় বিভিন্নতার ফলাফলের সঙ্গে জাতীয় অবনভির সম্বন্ধ পি । এইরূপ নানা উপায়ে ভেবেচিত্তে, কযে, খড়িপেতে হসন্ত-বাৰু শেষ অবধি নিম্নলিখিত রূপ কতকগুলি সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন । যথা – ১ । নারীর কাপুরুষতা একটি সত্তা। ২ । এই সত্তার নানা প্রকার রূপ আছে, অর্থাৎ ইহা নানা কার্ধ্য ৪ ব্যবহারের মধ্য দিয়া প্রকাশ পায় । ৩ । এষ্ট সত্তার প্রাবল্য বিবিধ প্রকার, অর্থাৎ কোথাও ইঙ্গা ক্ষীণ ভাবে প্রকাশ পায় ও কোথাও প্রবলরুপে 1 | ৪ । এই সত্তা ফল-প্রস্থ অর্থাৎ ইং নিজের মধ্যে সম্পূর্ণ নয়, ইহা দ্বারা ফলাফলের উৎপত্তি হয় । ৫ । এই সত্তার ফলাফল সাধারণত জাতীয় গুণ ও দোষ রূপে পরিগণিত হয় । ৬ । এই সত্তার অভাবে জাতীয় গুণের প্রকাশ দেখা ধায় এবং ইহার বিদ্যমানতায় জাতীয় দোষ প্রকৃষ্ট হয়। ৭ । এই সত্তার বিদ্যমানতায় জাতীয় দোষ ইহার প্রাৰল্যের অম্বুপাতে কম বা বেশী দেখা যায় । ৮ । এই সভা অবিনাপ্ত নহে । ৯ । এই সত্তা আমাদের জাতীয় দুৰ্গতির প্রধানতম কারণ । এ ছাড়া তিনি একটা গ্রাফ একে দেখিয়ে দিলেন যেনারী-কাপুরুষতা ও জাতীয় অবনতির উদাহরণ কোনো নির্দিষ্ট সময়ে একই ভাবে বাড়ে বা কমে অর্থাৎ এদুটি Positively related i «Fis-t{sè frivivsfarsęšis উপনীত হলেন না, অনেক তর্ক মীমাংসা করে তবে এগুলি তিনি স্থির নিশ্চয় ব’লে প্রচার করলেন। প্রথমত তিনি “The Nine Points of National Narcolepsy” ş’ta একটি পুস্তকা বের করে ফেললেন । এতে তিনি দেখালেন, যে, আমাদের জাতি এই যে কোনো কিছুতেই সক্ষম হয় না, এই যে আমাদের জাতি কিছুতেই একটানা জাগ্রত অবস্থায় উন্নতির পথে এগিয়ে চলতে পারে না, এই যে সৰ্ব্বঘটে আমাদের জাতি মাত্র অৰ্দ্ধ-জাগ্রত, এই যে আমাদের জাতি দুঃখে দারিত্র্যে নিঝুম হ’য়ে পড়ে রয়েছে, এ সবের কারণ আমাদের নারীদের সালের অভাব এবং তৎপ্রস্থত সস্তানদের উপর এই ব্যাধির 62G|ु ! “Hasanta's Nine Points” àyè wfqwwa ছড়িয়ে পড়ল। নানা জায়গায় জাতীয় অবনতির কারণনিৰ্দ্ধারক এই বৈজ্ঞানিক অস্থসন্ধানের বিচার নিয়ে মীটং ইত্যাদি হ’তে আরম্ভ হ’ল । হসন্ত-বাৰু চারিদিক থেকে কনগ্রাচুলেশন পেতে লাগলেন কংগ্রেসেও এই নিয়ে বেশ একটা নাড়াচাড়া প’ড়ে গেল । কয়েকজন নারীসভ্য তাদের নামে এই অপবাদ শুনে রাগে উন্মত্তের মতো হ'৯ে পুরুষ সভ্যদের সঙ্গে প্রায় হাতাহাতি লাগিয়ে দিলেন । হসন্ত-বাৰু ধে দ্বচারধান মারের ভয়-দেখান বেনামী চিঠিও না পেলেন, তা নয়। যাই হোক, শেয অবধি সকলেই হসন্ত-বাবুর অকাট্য Statisticsএর কাছে হার মানুতে বাধ্য হলেন, এবং ভারতকে আবার তার লুপ্ত গৌরব ফিরে দেবার জন্ত বিশেৰ চেষ্ট হতে লাগল। হসন্ত-বাবু প্রেস ও পাবলিক্‌কে জানালেন, যে, নারীদের আবার সাহণী ক’রে তোলবার একটা স্কীম্‌ ৰ্তার খসড়া করা আছে ; আর্থিক স্থবিধার আশা দেখলে তিনি সেটা finally set up করাতে রাজি আছেন । এই আশা পাবামাত্র "বীরপ্রস্থ প্ৰসবিনী ভারত" নামে একটি সংঘ মাম্রাজ অঞ্চলে গঠিত হ'য়েটাকা তোলার কাজে উঠে পড়ে লেগে গেল। হসন্ত-বাবুও তার স্কীমূঢ়াকে ঘসে মেজে ঠিক করতে লাগলেন । ( २ ) হসন্ত-বাৰুর ষ্টীমটা ছিল খুবই লিম্প ল’ এবং সহজবোধ্য। হসন্ত-বাবুর যখন বয়স খুব অল্প তখন তার দূর সম্পর্কের এক পিলে-মশায়কে ক্ষেপ কুকুরে কামড়েছিল। তাতে তাকে কাসোলি যেতে হয় ও সেখানে মহামতি পান্তরের আবিষ্কৃত প্রণালী অনুযায়ী চিকিৎসা ক’রে তিনি জলাতঙ্কের আশঙ্কা থেকে মুক্তি লাভ করে কলিকাতায় ফিরে আসেন। পাস্তরের চিকিৎসার মূলমন্ত্র মানুষের কোনো বিষয়ে ক্রমশঃ শক্তিলাভের ক্ষমতায় বিশ্বাস । ষে दिष *ब्रौtब्र चशिक्षांsाञ्च च्षक"शार् यदब्राभं कदृ८ल यांशष