পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ) चfछरब्र cनश्ठाॉन कर*, cगझे दिशहे युनि क्लयनः पटां८क সইয়ে অল্প অল্প ক'রে ক্রমবর্ধণশীল মাত্রায় তার প্রতি প্রয়োগ করা যায়, তা হ’লে তার অপকার ত কিছু ইয়ই না, বরং উক্ত বিষ সম্বন্ধে তার এমন একটা প্রতিরোধক कशङ ७ जबTांशउि छद्मां★, ८१, cबलौघांजाञ्च ॐ विtरु আক্রান্ত হ’লেও তার আর কিছু হয় না। পাগল কুকুরের বিব প্রতিরোধ করবার ক্ষমতাও মানুষের মধ্যে ঐ রকম উপায়ে, ক্রমশঃ উৎপন্ন করা হয় । বাল্যকালের এই জ্ঞানটুকু এতদিনে হসন্ত-বাবুর কাজে লেগে গেল । তিনি ভাবলেন, জলাতঙ্ক যদি চিকিৎস্য, তাহলে সৰ্ব্বাতঙ্ক নয় কেন ? অর্থাৎ ক্রমশঃ ভয় প্রতিরোধ করবার ক্ষমতা বাড়িয়ে বাড়িয়ে সব ভয় কেন একেবারে দূর করা যাবে না ? র্তায় এক ভাগ্লের (ধিভক্তির বড়ছেলে তজ্জিত কুমারের ) বড় ধাধারের ভয় ছিল । হসন্ত-বাৰু তাকে প্রথমে কিছুদিন ৩২ ‘ক্যাওল পাওয়ার আলোযুক্ত একটা ঘরে বন্ধ করে রাখলেন, তার পর আলোর ‘ক্যাণ্ডল পাওয়ার" ক্রমশঃ কমিয়ে কমিয়ে শেষ অবধি তাকে একেবারে নিরেট অন্ধকারে রেখে দেখলেন তদ্ধিতের অঞ্চকারের ভয় আর নেই। এই একসূপেরিমেন্ট টা সফল হওয়ায় হসন্ত-বাবু আর বিলম্ব না ক’রে র্তার নারীজাতির ভয় দূরীকরণের স্কীমটা প্রকাশ করে ফেললেন। তাতে তিনি লিখলেন, যে, অনেক গবেষণা ক’রে তিনি ভয় ঞ্জিনিষটাকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন, ১ । শারীরিক ভয়, ২ । মানসিক ভয়, ৩ । আধ্যাত্মিক ভয় ; এবং দেখেছেন, যে, এই তিন প্রকার ভয়ই চিকিৎসা করে দূর করা সম্ভব। চিকিৎসার প্রধান ও একমাত্র উপায়, অল্প অল্প ক'রে ভয় সহ করিয়ে মাহবকে ক্রমশঃ ভয়শূন্ত ক’রে তোলা। যথা, শারীরিক ভয় দূর করতে হ’লে ছারপোকার ভয় থেকে আরম্ভ ক’রে বাঘ ভালুকের ভয় অবধি সইয়ে সইয়ে দেখাতে হবে । মানসিক ভয় দূর করতে হ’লে, একলা থাকা কিম্বা অন্ধকারের ভয় থেকে আরম্ভ করে ক্রমশঃ খুব বেশী রকম ভূতের ভয় অবধি দেখাতে হবে। সাধ্যাত্মিক ভয়ও ঐ উপায়ে, “মাষ্টার মশার রাগ করবেন’ ব’লে ভয় দেখান থেকে স্বরু করে, ভগবান বিমুখ হবেন’ অবধি য’লে সারান ঘাৰে । হসন্ত তরফদার Nు(tహి হসন্ত-বাৰু ঠিক করলেন মেয়েদের ভয় ভাঙ্গাবার জন্ম কোন স্বাস্থ্যকর স্থানে একটা Central institute খুলবেন; সেখানে ভারতবর্ষের সব জায়গা থেকে মেয়েরা সব রকুম ভয় বিমুক্ত হবার জন্তে র্তার তত্ত্বাবধানেই চলবে । তিনি একবার তাড়াতাড়ি মান্দ্রাজ চলে গেলেন । সেখানে "ৰাঁর প্রস্থপ্রসবিনী ভারভ সত্ত্যে"র সভ্যেরা তাকে একটা তুমুল-রকম “রিসেপশন” দিল ; সকলে একবাক্যে হসন্তবাবুকে উক্ত সংঘের কীৰ্ত্তিকার প্রধান (Working President) মনোনীত করুল ; এছাড়া একজন সাৰ্দ্ধপ্রধান (Vice-President) grga nýf{futa (Treasurer), CEATA EfNIATA efGF (Travelling Agents), s futsaoua Yafo otéjaro (Members of the General Committee) fasts s’n ı zorg-atā viņa উৎসাক্তে কলিকাতায় ফিরে এলেন এবং শীঘ্রই অনেক হাজার টাকা তুলে ফেললেন। তার পর চার পাচ মাস ধ’রে খুব ংৈ চৈ চলল। চারিদিকে লোকের মুখে শুধু এককথা—“বীরপ্রস্থপ্ৰসবিনী ভারত”। সকলে শুধু “The Nine Points of National Narcolepsy” assign ও বলে, “এইবার হসন্ত-বাবু জাতীয় অবনতির একটা হেস্ত-নেস্ত না ক’রে ছাড়বেন না ।” ( כי ) মধুপুরে একটা মস্ত বাড়ী আর বাগান নেওয়া হ’য়ে গেছে । যার নিজেদের মেয়েদের ভয় ভাঙ্গাবার জন্য ব্যস্ত, তাদের লেখা আবেদন-পত্রে হসন্তু-বাবুর দপ্তর fos, fow, <te Imperial Banks “aliziz. প্ৰসবিনী সংধে"র account বেশ ভারী ইয়ে উঠেছে। এখন শুধু কাজ আরম্ভ হ’লেই হয় ; হসন্তু-বাবু সংঘের কীৰ্ত্তিকাব প্রধান হিসেবে কাগজে দুষ্টক্সন সং, কৰ্ম্মক্ষম ও বয়স্ক মেট্রনের” জন্ত বিজ্ঞাপন দিলেন। অনেকে দরখাস্ত কবুল এবং বহুকষ্টে হসন্ত-বাবুর আবিষ্কৃত Honesty e Efficiency? Infallible Nose Test otrz ş’tą (নাকের মাপ ও আকারের সাহায্যে স্তমস্ত-বাবু মাহুষের क्लब्रिज्वदिल्लाग्न कब्रुङ भाइप्ङन) झुझेछन थुहेश्वर्षादनथिनौ মহিলা “মেট্রন” নিযুক্ত হলেন । অতি শীঘ্রষ্ট মধুপুরেয় বাড়ী ছাত্রীতে ভরপুর হয়ে উঠল। হসন্ধ-বাৰু তারাপদ