পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] সমুদ্ৰ যুদ্ধৰ জীৱ হিমাদ্রি জচলঠাট বার cझ् वहांछांबद्धो cषकौ ! भांश cनई नबौछ cठीमांत्र : এস গেী সত্যের উৰ৷ অসত্যের প্রলয়-প্রদেীৰ ! दौ*क्षिनि-पकेोtबांटल दूड cशंकू बूé ब्रह-८ब्रांव শঙ্খের নির্বোৰ ; भूप्त रूद्र शृङ्काजी भोप्न इब्रबछि; महमब्रचडी ! এই দুই কবিতায় দুইটি বিভিন্ন কবি-প্রকৃতি স্পষ্ট হইয়া উঠিয়াছে, উভয়ের কবি-স্বপ্নের স্থাভাস গাঢ় অনুভূতির মধ্যে ফুটিয়া উঠিয়াছে। অতএব প্রত্যেক কবির কবিহিসাবে ষে ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্য আছে, তাহার একমাত্র প্রমাণ র্তাহার কাব্যপ্রকৃতির এই লক্ষণ । স্বষ্টির আর সকল বৈচিত্র্যের মতন কবি-মানসও বিধাতার এক একটি বিচিত্র স্বষ্টি। স্বষ্টির কিছুই নির্বিশেষ হইতে পারে না, তাই কবির ষে অনুভূতি দেশকাল পাত্রের সীমাকে লঙ্ঘন করিয়া স্ফর্টি পায় তাহারও একটি বিশেষ রং, বিশেষ রূপ ও বিশেষ ভঙ্গি আছে । যে কবি-প্রতিভা নিয়তিরুভনিয়মরহিত, তাছাই কতক পরিমাণে দেশকালপাত্রের অধীন হুইয়া কার্ব্যকরী হয়। মহাকবিগণের কাব্য-প্রেরণা যুগকে অতিক্রম করিয়াও, সেই যুগের আশা-বিশ্বাস ধ্যান-ধারণাকে সম্পূর্ণ লঙ্ঘন করিতে পারে না। প্রত্যেক কবির স্বপ্রকৃতি, ও বহিঃপ্রভাব—এই দুই কারণে কাব্যের বৈশিষ্ট্য ঘটে। মনে রাখিতে হইবে, এই বৈশিষ্ট্যই প্রকৃতির, তথা আর্টের, প্রধান গুণ। আবার, এ বিবয়ে প্রকৃতি ও আর্টের মধ্যেও প্রভেদ আছে—সে কথা পরে । কবি-স্বাক্টর আলোচনায় এই বৈশিষ্ট্যের কথাটাই ভালো করিয়া বুঝিতে হইবে। সত্য বা আনন্দ নিৰ্ব্বিশেষ, অথচ বিশেষের মধ্য দিয়াই বাহা কিছু রস-বিলাস । বিশেষ ও নির্বিশেষের মধ্যবর্তী সেতুটি—“ভাৰ হ’তে রূপে অবিরাম যাওয়া-আসা'র রহস্তটি কাব্যস্থষ্টিতে ধরা পড়ে। এই 'ছুইএ-এক, একে-দুই বা দ্বৈতাদ্বৈত-তত্ত্বটিই ষে পরমতত্ত্ব, কবিকল্পনা তাহাই প্রমাণ করে। সকল রূপের মধ্যেই ৰে ৰূপক রহিয়াছে—সৰ্ব্ববন্তই & apparent pictures of unapparent realities— সকল উৎকৃষ্ট কবিতার ভাবব্যঞ্জনায় তাহার ইঙ্গিত পাওয়া যায়। কবিগণ, একটি বিশেষ ঘটনা, চিত্র বা চরিত্র |ச8-) ) कोबा-कदी SSAAAASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAAAA AAAA AAAASASASS ØG चवशचन कब्रिग्नहेि, शांश1 मार्क्टडोष, गरीधनौन € निक्षिप्नष —ৰে মানৰ কোনো তথ্যবিশেষের অধীন নয়, তাহাকে প্রকটিভ করেন। আশ্চৰ্য্য এই যে, সেই বিশেষই. নিৰ্ব্বিশেবের অনুভূতিকে গভীরতর করে। শেষ স্পীয়ারের ‘ৰামলেট” চরিত্র একটি বিশেষ স্বষ্টি, কিণ্ড ভাঙ্গর সেই ব্যক্তিত্বই সৰ্ব্বকালের সর্বজনীন মানবপ্রাণের একটি গুঢ় রহস্তের প্রতিরূপ। রবীন্দ্রনাথের ‘বালিকা-বধু একটি স্পষ্ট রূপক ; পড়িতে আরম্ভ করিয়াই বুঝিতে পারি, এ বন্ধু কোন বন্ধু ; নিখিল মানব-প্রাণের ধৰ্ম্মচেতনার একটি অপূৰ্ব্ব অঙ্গভূতি-রস এই বধূর মূৰ্ত্তিতে ফুটিয়া উঠিয়াছে। সে মূৰ্ত্তি এতই পরিচিত, তাহার আকৃতি এতই স্থম্পট, যে ওই বিশেষের দ্বারাই নিৰ্ব্বিশেষ রস-রূপ আরও গাঢ় হইয়া ওঠে । e এই ষে বিশেষের কথা উল্লেখ করিলাম, কাব্যের এই ধৰ্ম্ম অনেকখানি কবির উপরেও নির্ভর করে । এক্ষণে দেখিতে হুইবে, কবিপ্রকৃতির বৈশিষ্ট্য কবিশক্তিকে কি ভাবে নিয়ন্ত্রিত করে । কবির গান করrর সঙ্গে গাছের ফুল-ফোটানোর ৰে উপমা প্রায় দেখা যায়, তাহা নিরর্থক নয়। গাছের সম্বন্ধে যেমন এইরূপ মনে করা চলে যে, ফুল-ফোটানে তষ্ঠার স্বভাব, তাহার মধ্যে কোনো বিশেষ একটি লক্ষ্য বাউন্ধেগু নাই—সেটি যেন স্বাভাবিক আনন্ধের স্বষ্টি-ক্রিয়া, তেমনি কৰি সম্বন্ধেও ঐ কথা খাটে। তথাপি গাছের যেমন একটা স্বভাবগত নিয়ম আছে—যে গাছ ষে ফুল ফোটায় তাহার বর্ণে, গদ্ধে ও রূপে একটি বৈচিত্রা আছে, কবির কল্পনাতেও সেই রকমের বৈশিষ্ট্য আছে। প্রত্যেক কবির নিজ নিজ কল্পনার গতি-প্রকৃতি এই কারণেই স্বতন্ত্র —অর্থাৎ, স্বপ্রকৃতির বন্ধনই তাহার স্বাতন্ত্রোর কারণ। ফুলের উপমাটি এখানে খুব যথাযথ এইজন্য যে, ফুল যেমন গাছের স্বপ্রকৃতিবশে একটি বিশেষ ফুল গুইয়া ফুটিলেও তাহার সম্বন্ধে কোনো সজ্ঞান উদ্দেশু কল্পনা করা যায় না— তেমনি কবি স্বপ্রকৃতির নিয়মাধীন হইলেও র্তাহার কাব্যস্বাক্টর মধ্যে একটা সজ্ঞান চেষ্টার ক্রিয় প্রতিপন্ন করা क्षांश्च न! । অতএব কবির বৈশিষ্ট্য বলিতে কাব্য-প্রেরণার