পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ese TMMAAASAASAASAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAA SASAAASAAA S তা’কে অত্মপ্রত্যয়ের দ্বারা গ্রহণ করবার অস্থশাসন আমরা কোথা থেকে পেয়েছি ? পরম সত্যের মধ্যে আত্মোপলব্ধির অনুসরণে যে-বাক্য আমাদের পূর্বপুরুষের একদিন ঘোষণা করেছিলেন তাই থেকে। র্তার बत्णप्लिन, ७क३ बईब थप्था निप्क्रप्रु बास्त्र করেন—ভেদবুদ্ধি ঘুচিয়ে তবে এই সত্য বুঝে নিতে হবে। তারা বলেছেন, সেই এককে জানাই অমৃতকে জানা । এই একের মন্ত্রকে স্বাস্থ্য প্রতিদিন পরিহাস করেছে। তা’র কারণ, আমাদের রিপু আমাদের প্রবৃত্তি তা’র রঙীন মশালে অহমিকাকেই বড়ো ক’রে দেখিয়েছে ! কিন্তু এইটেষ্ট কি মানুষের ধৰ্ম্ম ? কথাটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না যে, স্বার্থের সংগ্রামই চারিদিকে অত্যুৎকট,–এও ঠিক যে, সেষ্ট সংগ্রামের ভিতর দিয়ে অনেক মানুষ ধনী হ’ল। কালের খণ্ডতার মধ্যে যদি দেখি তবে সেই ছোটো ফ্রেমের মাঝখানে এই ছবিটাকেই বড়ে ক’রে দেখতে পাই । এই মুহূর্ভের খাচাটার মধ্যে যদি তাকিয়ে দেখি তবে চোখে পড়ে—ঠেযাঠেষির ভিতর মাঙ্গুত্ব পরম্পরকে কেবলি খোচাখচি করে মর্ছে। কিন্তু এই মুহুর্ভের কাঠগড়ার ভিতরে যে-সাক্ষী দাড়িয়ে আছে তা’র সাক্ষ্যই কি চরমভাবে প্রামাণিক ? কখনো তা মানব না। হোকৃ সে প্রবল, তৰু প্রচণ্ড প্রতিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের বলতে হবে, মানবসমাজে কল্যাণের পূর্ণরূপ প্রচ্ছন্ন হয়ে আছে, যেহেতু, সে সত্য, সেইজন্তই বাঙ্ক পরাভবের ভিতর দিয়েও সে জয়ী হবে । আমাদের দেশে যে মূল অর্থটির উপরে ধৰ্ম্ম শব্দটি বিবাজ করছে সেটি খুব বড়ে । প্রত্যেক জিনিসের যেটা প্রকৃতিগত, সেক্টটেই তা’র ধৰ্ম্ম । দাহ্যগুণ শুকৃনে কাঠের স্বভাযগন্ত, এইজন্তে যখন সে নাও জলছে তখনো আমরা বল ব দহনীয়তা তা’র ধৰ্ম্ম । তেমনি, সত্যরূপে মানুষের ষেটি স্বভাব সেইটেই তা’র ধৰ্ম্ম । কত-বড়ো জোরে এমন ब१1 जिौ श्वश् ! &उिनिरॆ उ 5ब्रिग्लिङ्गे ८ाश् िछ्ि স্বার্থপরতা নিষ্ঠ রত মিথ্যা আপনাকে প্রবল করছে। তবে মানুষ কেমন ক’রে বল লে যে, দয়া ত্যাগ সত্যই মাছুষের ধৰ্ম্ম, প্রতিদিন যা আমাদের পীড়া দিচ্ছে, আমাদের অভিভূক্ত করছে তাকে স্বীকার করেণ্ড ত মানুষ বলেছে, সত্যে প্রবাসী—ফাক্টন, ১৩৩২ [१&ं खांशं, २च क्ष७ ত্যাগে দয়াতেই মাছুষের পরিচয় । কোনো জন্তু ত মনেও করতে পারে না যে, যে-সব প্রবৃত্তির পথে তা"র জীবধাত্রা নিরঙ্কর চলছে, তা’র পশুধৰ্ম্ম তা’র বিপরীত। প্রতিদিনের ক্ষেত্রে যে-সব প্রবৃত্তি মানুষকে চালাচ্চে, তা’কেই মানুষ বলেছে মোহ, অর্থাৎ মিথ্যা । আর শুভবুদ্ধির যে-প্রবর্তনা আমাদের পক্ষে দুরূহ, যার থেকে পদে পদেই আমরা স্বলিত হচ্ছি, তাকেই মানুষ বলেছে ধৰ্ম্ম, অর্থাৎ তার সভ্যতম স্বভাব । মানুষ সেইসব লোককেই নরোত্তম বলেছে যারা স্বfর্থধৰ্ম্মের আবরণ ছিল্প ক’রে নিজের মধ্যে মাহাক্সোর জ্যোতিকে উজ্জল ক’রে দেখিয়েtछ्न। उiब्र धांtनहे, भांशश छे°श्डि८क, धडिशिप्नब्रপ্রচলিভপ্রামাণ্য-তথ্যকে বিশ্বাস্য সত্য ব’লে মানতে পারেনি। এত যুগযুগান্তর ধ’রে সমস্ত যুদ্ধবিগ্রহ সমস্ত দস্থ্যবৃত্তি সমস্ত প্রতায়ণার নিঃস্তুর অভিঘাতের মধ্যেও ত ঐ সত্য মানবসংসারে অটল যিশ্বাসের উপর দাড়িয়ে রয়েছে, সৰ্ব্বমানুষের সর্বকালের মানুষের অস্তরের এই বাণীকে কি তবে আঞ্জ অশ্রদ্ধা করতে পারি ? তবু এমন কথা কি বলা চলবে যে,চিরদিনই মানুষ মানুষকে মারবে,ঠকাবে ? পশুধৰ্ম্মই মাজুষের নিত্য ধৰ্ম্ম ? আজ মানুষের মধ্যে যতটুকু আত্মদমন, আত্মত্যাগ ও আত্মীয়তা দেখা যাচ্ছে, তা ষত অল্পই হোকৃ না কেন, তা সম্ভব হ’ল কি ক'রে ? কারণ সেইদিকেই মাকুব আপনার সত্য পরিচয় উপলব্ধি করেছে, রিপুর উদামভার দিকে নয়। ভোরের দিকে যখন আলোঅন্ধকারের পরিমাণ প্রায় সমান, তখনে আমরা আলোটাকেই ভোর বেলাকার প্রধান লক্ষণ ব’লে থাকি । মাহুষের চরিত্রেও অন্ধকার যতই নিবিড় হোকু না কেন, সেই অন্ধকারকেই আমরা তার স্বভাব বলতে পারিনে । মামুষ যে বিজ্ঞানচর্চা ক’রে এসেছে, প্রথম থেকে আঞ্জ পর্যন্ত তাতে ভ্রমের ধারা প্রবাহিত, কিন্তু যতটুকু অংশে সেই ভ্রম কেটে যাচ্ছে, ততটুকু অংশেই আমরা বিজ্ঞানের সত্যধৰ্ম্ম উপলব্ধি করি। তাই সকল প্রমাণের বিরুদ্ধে জোর করে বলতে পারি,বিজ্ঞানের লক্ষ্য সত্যকে উদ্‌ঘাটন করা, মিথ্যাকে প্রচার করা নয়। যদি প্রশ্ন ওঠে, বিজ্ঞান কি মিথ্যা প্রচার করেনি ? উত্তরে বলতে হবে, ই বারবার করেছে ; এমন কি সংখ্যার পরিমাণ করতে গেলে দেখা