পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৯২ সেই দুর্বলতার মধ্যেই বলিষ্ঠ ীেবনের প্র হ্যাণ। নিহিত হ’য়ে আছে ব’লেই শিশু বেড়ে উঠছে। নইলে অশক্তির দ্বারা সে অভিভূত হ’য়ে বিনাশ পেত। ভূরি ভূfর অপরাধের ভিভরেs"আজও মানুষ বেঁচে আছে । সেই বেঁচে থাকা যে কল্যাণশক্তির লক্ষণ সেই শক্তিভেই মানুষের পরিচয় । এবং সেই পরিচয়েই মাছুষের এই অপরাহত প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩৩২ [ २* छान, २ग्न ५७ আশা, যে মানবসংসায়ে মানুষের ধৰ্ম্মই জয়ী হবে। বিশ্বভারতীর সাধনা সেই আশাকেই পরম সম্পদের মতে। গ্রগুণ করুক, রক্ষা করুক, এক্ট আমাদের প্রার্থনা ৷e [* जठ १३ cशीरु नाखिनिtकठन भनिरब चैबूख ब्रदौत्रनाथ ठाकूत्र এই উপদেশ প্রদান করেন । ইহা তিনি তৎপরে স্বহস্তে জদ্যোপাত্ত लिथिब्रा भिड़itछन । शिशिनtब्र नभब्र बैदूछ-हव्यकूषांब्र cप्नोधूबौद्ध त्रव्रणित्रन স্মারক-লিপির কাজ করিয়ছিল। ] বস্ত্রশিপের হাতিয়ার শ্ৰী হেমেন্দ্রলাল রায় অল্প ও বস্ত্র এই দুইটি জিনিষের প্রয়োজন সমস্ত দেশের পক্ষেই প্রায় সমান। ইহাদের একটিকে ছাড়িয়া দিলে মানুষ বাচিতে পারে না, আর-একটিকে ছাড়িয়া দিলে সমাজ অচল হইয় উঠে । খাদ্যের প্রয়োজন অবঙ্গ প্রাকৃতিক নিয়মেই অপরিহার্ষ্য হইয়া উঠিয়াছে, কিন্তু বসনের প্রয়োজন মাজুষের নিজ-হাতে গড়া । নিজের হাতে গড় এই জিনিষটির উপর মাছুষ তাহার প্রয়োজনের পর্দা এমনভাবেই টানিয়া দিয়াছে যে, খাদ্যকে বধি বা দুই একদিন বাদ দিলে চলে, বসনকে একমুহূৰ্ত্তও বাদ দেওয়া চলে না। স্বষ্টির আদিম যুগে যাহা ছিল না, সভ্যতার গোড়াপত্তনের সঙ্গে সঙ্গে হয়ত বা কতকটা বিলাসের দিক্ দিয়াই বাছার স্বষ্টি স্বরু হয়, আজ সেই বিলাসের উপকরণ অতি প্রয়োজনীয়, অপরিহার্ধ্য জিনিযের তালিকার ভিতর আসিয়া দাড়াইয়াছে। সভ্যতার রথ যন্ত্ৰ-মুখরিত রাজপথে ধূলি উড়াইয়া যতই অগ্রসর হইতে থাকিবে, বস্ত্রের উপাদানে নূতন নূতন বিলাস-পণ্যের রসদ জোগাইবার কাজ হয়ত ততই বাড়িয়া উঠিবে। জীব-জগতের ল্যাজ দুনিয়ার ক্রমোন্নতির সঙ্গে-সঙ্গে থসিয়া পড়ে—বিজ্ঞানের কষ্টিপাথরে প্রকৃতির সভ্য করিয়া তোলার এমুনি-একটি ইতিহাস নাকি ধরা পড়িয়াছে, কিন্তু মানুষ যে-সভ্যতা গড়িয়া তুলিয়াছে, তাহাঁতে যে প্রয়োজনের লেজুড় একবার জুড়িয়া দেওয়া হয়, তাহার চাট বা কাট পড়িবার কোনোই সম্ভাবন। থাকে না। সে ল্যাজ হুকুমানের ল্যাজের মতো “বাড়িয়া উঠিছে উৰ্দ্ধে পঞ্চাশ বেজন।” আর তাঙ্গার উপর একট। আবরণ রচনা করিবার জন্ত “ভারে-ভারে বস্ত্ৰ সবে জানিছে নিকটে । এত বস্ত্ৰ জানে এক বেড় নাহি আঁটে।” এ-যুগের মানুষ আজ আর কল্পনাও করিতে পারে ন; যে, আবার কখনো এমন দিন ফিরিয়া আসিবে, যখন ঠিকৃ আদিম যুগের মতোই বস্ত্রের প্রয়োজম খসিয়া পড়িবে। বস্ত্রের প্রয়োজন যখন এমনি অপরিহার্ধ্য তখন তাহার জন্ত কোনো দেশের চাহিদা যাহাঁতে সেই দেশের ভিতর হইতেই পূর্ণ হয়,তাহারও ব্যবস্থা থাকা দরকার। worldRepublic fox-wa-Es: Universal Brotherhood ( বিশ্ব মৈত্রী) ইত্যাদি বড়-বড় কথার উপর নির্ভর করিয়া নিজের দেশের কাচা মালের বিনিময়ে ভারতবর্ষকে পরের দেশের বাণিজ্য-পণ্য বিকাইবার বাজারে পরিণ ও করিবার corttafę Mišșwl atę i Imperial Preferencesą (সাম্রাজ্যগত পক্ষপাত ) যে খুয়া আজ উঠিয়াছে, সাম্রাজ্যের আর সকল অংশের সুবিধা হইলেও তাহাতে ভারতবর্ষের অবস্থার যে কোনে পরিবর্তন হইবে না তাহাও জানা কথা। স্বতরাং পক্ষপাত (Preference) যদি কাহাকেও দেখাইতেই হয়, তবে সকলের আগে নিজের