পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆషా8 বোঝে, জুনিয়ায় এরূপ লোকের সংখ্যা একেবারে অল্প নয় । ভাবেব এই মহাসমুদ্রে অবগাহন করিয়াও মিছের উপযোগিতা-সম্বন্ধে যাহাদের মতের পরিবর্তন হয় নাই, তাহারা সাধারণত একেবারে বস্তু-জগতের লোক । লাভক্ষতির পরিমাণ লইয়। র্তাহাজের হিসাবের খাতা তৈরী হয়। থাভার ঠিসাবের বাহিরে পা বাড়াইতে ও র্তাহারা মারাজ । তাহাদিগকে বুঝাইতে হইলে লাভ-লোকসানের কষ্টিপাথরে কবিয়া তাহাধের খাতার অঙ্ক যে ভুল, তাহাই বুঝাইয়া দেওয়া ছাড়া অন্ত-আর কোনো উপায় নাই । এবারকার আন্দোলনের সম্পর্কেও খাতা খুলিয়া ইহার লাভ-লোকসানের হিসাব লইয়া বসিয়াছেন । র্তাহারা বলিতেছেন,—কাপড়ের আন্দোলনে জোর দেওয়ার অর্থ বস্ত্রের জন্য প্রভিবৎসর যে ৬-৭০ কোটি টাকা বিদেশের মালখানায় যাইয়া মজুত হইতেছে, তাহার পথ বন্ধ করা। দেশী মিলের উপরে যদি নির্ভর করা যায়, তাহা হইলেও এই অর্থ দেশে থাকে। দেশী লোকের মূলধনে যে মিল প্রতিষ্ঠিত, দেশী মজুরের দ্বারা যে মিল চলে, দেশী বিশেষজ্ঞ ও ফৰ্ম্মচারীদের দ্বারা যে মিলের তত্ত্বাবধান হয়, এবং দেশের লোক যাহার লাভের অংশ ভোগ করে, তাহাকে বর্জন করিবার কোনোই সার্থঙ্কত নাই। যুক্তি লইয়াই যদি নাড়াচাড়া করিয়া দেখিতে হয়, তবে এ যুক্তিটা বিশেষভাবেই যাচাই করিয়া দেখা আবগুক । কাৰণ এযুক্তি যাহারা দেয় তাহারা কেবল দলেই ভারী নহে,যুক্তির ভিতরও তাহীদের জোর আছে । ভারতবর্ষের বস্ত্রশিল্পের এই লাভ-ক্ষতির প্রশ্নটাকে নানাদিক হইতে পরীক্ষা করিয়া দেখা যায়। স্থত, মিঙ্গের কল-কব্জা, ভারতবর্ষের রাজনৈতিক পরাধীনতা, অর্থনৈতিক অসচ্ছলতা—এ সমস্তেরই হিসাব ন গণিয়া তাহার পরীক্ষা শেষ করা চলে না। স্বভার কথাটাই चारण ५ब्रा शाद् । नरञ्च चांदलशै श्इंटङ श्रण छांब्र७बर्ष८क न्रङांtङe प्रांरुणचौ इहेरङ झहैtद । किछ ভারতবর্ষ সুতাতে যে স্বাবলম্বী নয়, আমদানি-রপ্তানির প্তিসাব-নিকাশটাই তাহার প্রমাণ । eधंबांगैौ-करुन, »e७२ SSASAS SSAS SSAS SSAS [ २ं खगं,२च क्ष७ বিদেশী স্থতার আমৃদ্ৰানি ১৯১৪ বইতে ১৯২৩ পৰ্য্যন্ত चूडांब्र बांब (bांक В3феев е в Geos e e 8& Φέξε ο και Ενθύhthθε ο ο স্বভার ওজন (পাউণ্ড-) ввэ*х в ве Հ*ն Յa s se 338 в в e ве खू९णब्र ጏእኃፀ Bào) ձՖYն Ֆ*Ֆծ 3ుశిe Wolve ofte a e 3. С е 2% ве в 896. Заб е е в 84***Өе в е е 433е ве в t2348е е е >\otoe es У 36:333 в в в δ&4 νέε εε Ֆ*Հ3

    • २३

Yaశ్చిరి কলে বস্ত্রবয়নই যদি চলিতে থাকে, তবে বিদেশ হইতে স্বভার এই অমূদ্রানি বন্ধ করা সম্ভব হইবে কি না, সেসম্বন্ধে সকলের আগে নিঃসন্দেহ হওয়া দরকার । উপরোক্ত তালিকায় দেখা যাইতেছে যে, ভারতবর্ষের খন্ধর আন্দোলনের এই মরশুমের দিনেও বিদেশী স্বভার আমদানি কমে নাই, বরং ক্রমাগত বাড়িয়াই চলিয়াছে। ১৯২১ খৃষ্টাব্দে যাহার পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৭০ লক্ষ পাউণ্ড, ১৯২২ সালে তাহা বাড়িয়া হইয়াছিল ৫ কোটি ৭• লক্ষ পাউণ্ড এবং ১৯২৩ সালে সেই সংখ্যা পৌছিয়াছে প্রায় ৬ কোটি পাউণ্ডে । বিদেশী স্থতার আমদানি ভারতবর্ষে বৎসরের পর বৎসর বাড়িয়া চলিয়াছে কেন ? এই 'কেন'র জবাব নানারকমে দেওয়া চলে। একটি জবাব হইতেছে এষ্ট-ভারতবর্ষে তুলা যথেষ্ট জন্মিলেও লম্ব আঁশের তুলা জন্মায় না। ল্যাঙ্কাশায়ার, ম্যাঞ্চেষ্টার প্রভৃতি স্থানের মিলগুলির জন্ত দেখা যায় লম্বা আঁশের তুলা অপরিহার্ষ্য। ল্যাঙ্কাশায়ার, ম্যাঞ্চেষ্টারের মিলে যাহা অপরিহার্ধ্য,ছনিয়ার সমস্ত মিলেই তাহা অপরিহার্ষ্য হওয়া অসম্ভব নয় ; মিলের বস্ত্রের উপর নির্ভর করিতে হইলে, অন্ততঃ মিলের সাহাধ্যে বস্ত্রশিল্পকে পরিপূর্ণতা দান করিতে হইলে অন্যদেশের লম্বা আঁশের তুলার উপরেও খানিকট নির্ভর করিতে হইবে। স্বতরাং স্বভার সম্বন্ধে স্বাবলম্বী হওয়ার এখানেও একটা বড় রকমের বাধা আছে বলিয়া মনে হয় । তুলার-সম্বন্ধে অন্ত দেশের উপর এই যে নির্ভরত!— देशंब्र झू:१ ७श्वर अनिकब्रडा ८ष कङ दw, हे९ण८७ब्र यज्ञ