পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԳծԵ না, পাইলেও তাছায় মূল্য বুঝিতাম না ; কিন্তু মনের সাধ fমটাইয় ঢেউ খাইতাম—তাহারই আনন্দ-আঘাতে শিরাউপশিরায় জীবনস্রোত চঞ্চল হুইয়া উঠিত ” অন্যত্র রবীন্দ্রনাথ লিখতেছেন, “সাহিত্যে বৌঠাকুরাণার প্রবল অনুরাগ ছিল। বালা বই তিনি যে পড়িতেন কেবল সময় কটাইবার জঙ্গ, ऊांझों नtश्-डांझ शृशॉर्षझे डिfन अभइड भन निम्नां ऐंठ*ভোগ করিতেন। তাহার সাহিত্যচর্চায় আমি অংশী ছিলাম। “স্বপ্নপ্রয়াণ কাব্যের উপরে তাহার গভীর শ্রদ্ধা ও প্রীতি ছিল। আমারও এই কাব্য খুব ভাল লাগিত । বিশেবতঃ আমরা এই কাব্যের রচনা ও আলোচনার হাওয়ার মধ্যেই ছিলাম, তাই ইহার সৌন্দর্ধ্য সহজেই আমার হৃদম্বের ভক্ততে তন্তুতে জড়িত হইয়া গিয়াছিল । কিন্তু এই কাব্য আমার অনুসরণের অতীত ছিল। কখনো মনেও হয় নাই এইরকমের কিছু একটা আমি লিখিস্থ তুলিব। “স্বপ্নপ্রয়াণ যেন একটা রূপকের অপরূপ রাজপ্রাসাদ । তাহার কত রকমের কক্ষ, গবাক্ষ, চিত্র, মূৰ্ত্তি ও কারুনৈপুণ্য! তাহার মহলগুলিও বিচিত্র। তাহার চারিদিকের বাগান বাড়িতে কত ক্রীড়াশৈল, কত ফোয়ারা, কত নিকুঞ্জ, কত লতাবিতান । ইহার মধ্যে কেবল ভাবের প্রাচুর্য্য নহে, রচনার বিপুল বিচিত্ৰতা আছে। সেই ধে একটি বড় জিনিষকে তাহার নানা কলেবরে সম্পূর্ণ করিয়া গড়িয়া তুলিবার শক্তি, সেটি ত সহজ নছে । ইহা যে আমি চেষ্টা করিলে পারি এমন কথা জামার কল্পনাতেও ऍप्लमग्न ३ग्न नांझे ।” রবীন্দ্রনাথের মত কবি এবং অন্ত অনেক সমস্কৃদfর ব্যক্তি স্বপ্নপ্রয়াণের প্রশংসা করিলেও দ্বিজেন্দ্রনাথ বলিয়াছিলেন, “আমার যথার্থ কবিতার মূড়, যখন ছিল-অর্থাৎ সেই কালে—তখন আমি একাব্য.লিখি নাই বলিয়া ইহা আমার মনোমত হয় নাই ; ইহার রচনার সময়ে তত্ত্বজ্ঞানের আলোচনায় মসূঞ্চল ছিলুম, তাই জন্ম উহাতে মেটাফিজি, কৃঙ্গ ঢুকিয়াছে।” তাহার পক্ষে একথা বলা আশ্চর্ধ্যের বিষয় নহে। কারণ তিনি নিজের লেখার কঠোর সমলোচক ছিলেন ; নিজে কিছু লিখিয়া সহজে সন্তুষ্ট হইতেন না । বার বার সংশোধন, এমন কি পুনর্লিখন চলিত । ●वंबांगैौ-फॉरून, »ee२ [ २eं खांशं, २ंच ष७ স্বপ্নপ্রয়াণের আগে এবং পরেও তিনি অনেক কবিতা লিখিয়: গিয়াছেন। তাহার পিতা মহর্ধি দেবেন্ত্রনাথের ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম গ্রন্থের পদ্যান্থবাদ তাহার মধ্যে অন্যতম। তাহার মেঘদূতের অনুবাদ বাল্যকালের রচনা বলিলেও চলে। অথচ অনুবাদটি উৎকৃষ্ট । উহার কতকগুলি পংক্তি বাংলা বিদ্যালয়ের ছাত্রদের ও পরিচিত ; যথা— “কুবের আলয় ছাড়ি উত্তরে আমার বাড়ী গিয়া তুমি দেখিবে তথার—” "তাহারে নাচাত প্রিয় করতালি দিয়া দিয়া রণ রণ বাজে তায় বালা ৷” হাস্যরসাত্মক কবিতা তিনি অল্পবয়সে লিথিয়ছিলেন, জীবিতকালের শেষ দুই তিন বৎসরেও লিখিয়াছিলেন । আগেকার হাস্যরসাত্মক কবিতার মধ্যে “গুম্ফ-আক্রমণ কাব্য" তাহার পাঠকদের নিকট স্বপরিচিত । উহার শেষে এইরূপ ফলশ্রুতি আছে :– “শুনিলে স্বভ্রাব্য, এই কাব্য কবিকুল-অভাব্য মধুর ছটা । লভে ইষ্টসিদ্ধি, গোপবৃদ্ধি, ষে চায় যে সমৃদ্ধি, কালে কি কটা । পঢ়ে যেই লোক এই শ্লোক, পায় সে গুম্ফলোক ইহার পরে। যথা গুফধারী, ভারি ভারি, গোফের সেবা করি, সুখে বিচরে ॥” প্রকৃতির সৌন্দৰ্য্যলীলা দ্বিজেন্দ্রনাথকে অধীর করিয়া তুলিত। এক সময়ে তাহার মনে এই প্রশ্ন উদিত হইল, কেন ? ঐ স্বদুর আকাশের বর্ণমাধুরী আমার চিত্তকে এমন নাড়া দেয় কেন ? আমার মন এবং আকাশের সহিত কি সম্বন্ধ " অতঃপর তিনি তত্ত্বজ্ঞানের আলোচনা আরম্ভ করেন। তাহার ফলস্বরূপ “তত্ত্ববিদ্যা" পুস্তক লিখিত ও প্রকাশিত হয়। "আমাদের দেশের সর্বসাধারণ সহজেই তত্ত্বদর্শকে কবিত্বের অধিকার দিয়া থাকে যখন তাহার ধীশক্তি eखांब्र चांछांग्न थशैक्ष श्हेब फेt* ” ब्ररौठानांथ uरे यांtका ८ष थछांद्र फे८झष कब्रिब्रांtइन, ॐांशंब्र cचाईॉअंख সেই প্রজ্ঞার অধিকারী ছিলেন। পরলোকগত কবি