পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিবিধ প্রসঙ্গ—দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর ፃእ$ M-jāh-io. चेिtछठहनांथं মৃত্যুর স্বৰ্যবহিত পরে শান্তিনিকেতম কলাভবনের ছাত্র ঐযুক্ত কামুদেশাই জঙ্কিত চিত্র) শাস্তিনিকেতনের অন্ততম শিক্ষক সতীশচন্দ্র রায় দ্বিজেন্দ্রনাথ সম্বন্ধে নিজের এক বন্ধুকে একথানি চিঠিতে লিথিয়াছেন, “মাটবৃলিংকের প্রজ্ঞা ও নিম্নতি’ নামক বঙ্গিটি পড়িতেছিলাম—পড়িয়া দেখিও তার মধ্যে প্রজ্ঞার কি গভীর কি স্বম্বর ব্যাখা মাটবৃলিংক করিয়াছেন। অত্যন্ত ব্যগ্র, পরম বিশ্বাসী, মেঘের মত প্রেমী, নিশীথের স্কায় শাস্ত নিরহঙ্কার অথচ অতি উদার, সমস্ত বিশ্বজগতের রহস্যের মুখামুখি শয়ান, অভিভূতব্য () চিত্তের একটি ভাব, তাহাকেই বলে প্রজ্ঞা বা উইজড়ম্। সেই প্রজ্ঞা দ্বিজেন্দ্র বাবুর আছে।” প্রায় বার বৎসর পূৰ্ব্বে প্রবাসীতে ভ্ৰযুক্ত বিধুশেখর *iरीौ णिर्षिश्वांष्टिनन । “সংসারে লোকের অনেক দিক্ থাকে, সংসারীকে অনেক দিকে ব্যাপৃত থাকিতে হয়, অনেক কাৰ্য্য করিতে হয়, কিন্তু দ্বিজেন্দ্রনাথের যদি কোম দিক্ থাকে, যদি তিনি সমগ্র জীবনে কিছু আরাধনা করেন, তবে তাই এক মাত্র জ্ঞান। সংসারে আমার যে-সকল ব্যক্তির সহিত পরিচয় হইয়াছে, তাছাদের মধ্যে আর একজনকেও দ্বিজেন্দ্রনাথের স্থায় জ্ঞানের অনন্তনিষ্ঠ সেবক দর্শন করি নাই। এই অতি বৃদ্ধ বয়সেও কি দিন, কি রাত্রি, নিরবচ্ছিন্ন ভাবে দ্বিজেন্দ্রনাথ গভীর জ্ঞানচিস্তায় নিমগ্ন রংিস্থাছেন। উৎসাহসম্পন্ন যুবকের ক্লাস্তি আছে, কিন্তু শাস্ত্রচিন্তায় জ্ঞানচিস্তায় দ্বিজেন্দ্রনাথের কখন ক্লাস্তি দেখিয়াছি বলিয়া আমার মনে হয় না। বোলপুর ব্রহ্মচৰ্য্যাশ্রমের অধিবাসিগণ গভীর নিশীথ সময়ে স্বযুপ্ত, শালসমীরণ তাহাঁদের ললাট স্পর্শ করিয়া দিবসের ক্লাস্তিখেদকে অপনয়ন कब्रिटङ८छ्, चांडवंभलचौ *ांख-घिश १डौब्र छांय अदलचन করিয়াছেন, কিন্তু সেখানকার আমলক কুঞ্জের অধিদেবতা विप्बठानां५ ७१नe चॉनिंबा ब्रश्झिां८छ्न ? कृङा भूमौचब्र