পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१२३ সহিত যাপন করিতেন। তিনি ৪ এগুজ, সাহেবকে স্নেহ করিতেন। তথাপি, একদিন দেশে কি একটা অত্যাচারের কথা খবরের কাগজে পড়িয়া উত্তেজিত হইয়া তাহাকে বলিয়াছিলেন, "তোমাদিগকে (অর্থাৎ ইংরাজদের মধ্যে অত্যাচারীদিগকে ) তাড়াইম্বা না দিলে আর শান্তি নাই” (ইংরেজী কথাগুলা ইহা অপেক্ষ জোরাল ছিল ; তাহা লিখিলাম না)। তাহাতে এগুজ, সাহেব দ্বিজেন্দ্রনাথের এক পৌত্রকে বলিয়াছিলেন, “I say,—, your grand-father is a terrible-" ofkte vtwnপ্রেম কিরূপ ছিল, তাহার আভাস দিবার জন্যই এই स्थाशलि निशिणाभ ; नळूदा शैब लाख (शनिe दौर्षादान्) দ্বিজেন্মনাথ যে হিংসামূলক কোন হঠকারিতার সমর্থন করিতেন না, তাহা তাহার ভক্তমাত্রেই জানেন। ভারতবর্ষের পূর্ণ স্বাতন্ত্রা ও আত্মকর্তৃত্ব লাভ তাহার জীবনের স্বপ্ন ছিল। কিন্তু সে স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত করিবার কোন উপায় দেখিতে না পাইয়া তিনি ম্ৰিয়মাণ থাকিতেন ও ভজন্ত ক্ষোভ লইয়া মরিবেন,এই কথা তাহার মুখে শুনিয়াছিলাম। সঙ্গে সঙ্গে তিনি বলিলেন, যে, মহাত্মা श्राकौब्र थदर्डिङ atफ़डेग्न छैशंब्र झणtछ पृ दिवांग e আশার সঞ্চার হইয়াছে, যে, ভারতবর্ষ স্বাধীন হইবে। ইছার পর তাহার হৃদয় হইতে নৈরাষ্ঠের ভাব চলিয়া যায়। তিনি মহাত্মা গান্ধীকে সাতিশয় শ্রদ্ধা করিতেন ও ভাল বালিতেন, এবং আমাদের সহিত কথাপ্রসঙ্গে তাহাকে ধৰ্ম্মবীর ও কৰ্ম্মবীর বলিতে শুনিয়াছি।

  • 'बक्रांनन ८१ छfप्न गांद्र, ভয় নাই আর কিছুতে তার ॥"

তিনি এই আনন্দের অন্বেষণে অঙ্কিম বংগরগুলি ব্যাপৃত ছিলেন। তাহার অধিকারী ह३श वtनक मिन यौविठ थांकिग्न फिनि *ांखिtङ

  • ब्रtणांक शांझ कब्रिह्मांtछ्न । *क्tिछद्र बिंधष” कश्डिfütङ ङांशंग्न *द्विघ्नञ्च *ांeब्रां यांच्च ।

विष्णक्षमांtषब्र शूबtगोज षनबनविख्द मरहे झिल, কিন্তু তিনি অনাসক্ত গৃহী ছিলেন। অথচ তিনি যে ञांज्रौञ्चचजनटक डांजयांनिtडन नां, ७ांशं नरक्ष् । छैiशांब्र जानक कशांग्न उठांझां८णब्र 6यंडि cन्नरश्द्र श्रृंग्निsग्न जानक बांद्र পাইয়াছি। [ २e* छांनं, २घ्र १७ র্তাহার বাসভবনসংলগ্ন আমলক-কুঞ্জের জীবগুলির প্রতি র্তাহার স্নেহকরুণা দেখিলে প্রাচীনকালের শান্ত রসাম্পদ তপোবনের কথা মনে পড়ি ভ। বিধুশেখর শাস্ত্রী মহাশয় লিখিয়াছেন, এবং আমরাও প্রত্যক্ষ করিয়াছি – "তিনি নিরূপঞ্জবে একাকী বসিয়া জ্ঞানসমূত্রের রত্বগুলি আহরণ করিতেছেন, আর সম্মুখের আমলক তরু হইতে পার্থী নিজের মনে র্তাহার গায়ে মাথায় আসিয়া বসিতেছে, খেলা করিতেছে, আবার খাবার খাইতেছে ; কাঠবিড়ালগুলিও লাফাইয়া লাফাইয়া এইরূপ খেলা করিতেছে। দ্বিজেন্দ্রনাথ ভূতাকে দিয়া ইহাদের উপযুক্ত আখার প্রচুররূপে সংগ্রহ করাইয়া নীরব চিন্তায় বসিয়া আছেন। কাহারো কোন উদ্বেগ নাই, আশঙ্কা নাই সকলেই যেন বলিতেছে, সৰ্ব্বা আশশ মম মিত্ৰং ভবত্ত— সমস্ত দিকু আমার মিত্র হউক! মিত্ৰত চক্ষুধা সমীক্ষামংে —মিত্রের চক্ষুতে আমরা দর্শন করি! একদিন একটি পার্থী র্তাস্থার কাধে বসিয়া খেলিতে খেলিতে সংসা ঠোঁট দিয়া চোখের মধ্যে আঘাত করে। চোখটি ইহাতে অভ্যন্ত লাল হইয়া উঠে। সংবাদ পাইয়া আমরা একটু চিন্তিত হইয়াছি, এমন সময় দেখি তিনি স্বয়ং আমাদের নিকট উপস্থিত। দেখিয়াই বুঝিলাম চোথে বেশ আঘাত লাগিয়াছে। কিন্তু তিনি বলিলেন—'না, ও বিশেষ কিছু নহে, এখনই সারিয়া যাইবে । ও তো আর ইচ্ছা করিয়া त्रांभांध्र कहे ८झछ नाहे !' विtछक्षनाथ खांन56ांग्न खौदन উৎসর্গ করিয়া নীরস হইয় যান নাই, উfহার ‘ভূতদয়া’ এইরূপই পরিণতিপ্রাপ্ত হইয়াছে।” এই বিবয়ে প্রবাসীর পূৰ্ব্বোক্ত গুপ্তনামা লেখক ও লিখিয়াছিলেন – "শালিক চড়াই কাঠবিড়ালী আসিয়া চতুৰ্দ্ধিকে ঘুরিয়া বেড়াইতেছে, গায়ের উপর, মাথার উপর, খাতার উপর নিৰ্ভয়ে নিশ্চিন্তচিত্তে বিচরণ করিতেছে। লেখার ব্যাঘাত হইলে মাঝে মাঝে ‘আঃ বড় জালাতন কবৃচে' বলিয়া বুদ্ধ চেঁচাইয়া উঠিতেছেন, তাহারা ভ্ৰক্ষেপমাত্র না করিয়া যাহারা যেমন ছিল তেমনি রহিল, কেবল কাঠবিড়াল ভদ্রতার অনুরোধে লেখার টেবিল ছাড়িয়া পার্শ্বস্থিত পাথরের টেবিলে লাফাইয়া চড়িয়া লেজে ভর করিয়া বসিল ॥* চোথের ভিতরে পূৰ্ব্বোক্ত পাৰীটি ঠোকুরাইয় দেওয়ায় তাহাকে পনের দিন চোখ ৰাধিয়া রাখিতে হুইয়াছিল। “ब्रांत्रिब उाशप्रू बूब कब्रिब्र। दिउ रुणिtणन। खि च পরদিন প্রাতে যখন দেখিলেন সে উপস্থিত নাই, ত’ फुडारक उिब्रकांद्र कबिा बनिष्णन, 'चांश, उोफ़ारस्