ፃፀው প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩৩২ [ २८* छांनं, २ब्र १७ তাহাঙ্গের অধিকার কি কি তাহাও নির্ণীত হওয়া উচিত, এবং তাহাজের প্রতিনিধি ভারতবর্ষীয় ব্রিটিশ গবর্ণমেণ্ট, দ্বারা মনোনীত না হইয়া দেশী রাজাদের সভা যে “नप्रअशखण" जारह, डांशब चाब्र निर्सक्लिड इeब्र উচিত । ব্রিটিশ ভারতবর্ষের প্রতিনিধিও গবর্ণমেণ্ট, কর্তৃক নিযুক্ত না হইয়া ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভ কর্তৃক নিৰ্ব্বাচিত হওয়া উচিত, এবং ব্রিটিশ ও দেশী ভারতবর্ষের 6यंठिनिषिटनब्र cनउ हेइ८ब्रछ न झहेंब्रां छांब्रडौश झ७ग्न কৰ্ত্তব্য। ভারতবর্ষের একজন প্রতিনিধি আছেন স্যার অতুলচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। ব্যক্তিগতভাবে তাহার বিরুদ্ধে আমাদের কিছুই বলিবার নাই। যেমন অনেক বেসরকারী দেশনায়কের সহিত আমাদের অনেক বিষয়ে মতভেদ আছে, তাহার সহিতও তেমনি মতভেদ থাকিলেও छैशब्र चटक्ञ्च-दिँदैडविज्रा, बिरुक्लङ स cयात्राऊ गइएक चांधारमब्र गएकश् नाहे । क्रुि देशस गश्छड़े दूका যায়, যে, তিনি যদি ব্যবস্থাপক সভ কর্তৃক নির্বাচিত ভারতবর্ষের বেসরকারী প্রতিনিধি হইতেন, তাহা হইলে তিনি যাহা বলিতে ও করিতে পারিতেন, এখন তাহা পারেন না । ভারতবর্ষ আত্মশাসন-অধিকার লাভ করিবার পূৰ্ব্বে সম্ভবতঃ জাতিসংঘে নিজের প্রতিনিধি নিৰ্ব্বাচন করিতে পরিবেন না। কিন্তু বর্তমান অবস্থাতেও তাহার চেষ্টা করা আমাদের কর্তব্য। জাতি-সংঘ-হইতে ব্রিটেন যেরূপ লাভदांन् छ्न, खांब्रउवर्ष उांशl ७ श्नई नl,७ाषिकरू छांब्रडौञ्चद्दशव्र বিদেশে লাঞ্ছনার কথা জাতিসংঘে উত্থাপিত পৰ্য্যন্ত হইতে পায় না। যেমন আফ্রিকার টাঙ্গানূয়ীক দেশবাসী छांब्रडौञ्चरणद्र जाश्नां ७ च्षशदिषांब्र कथा छांख्गिstघ উত্থাপিত হইতে পায় নাই। তথাপি যখন আমরা এত ाका ब्रिाड बोथा श्डे, उथन उाशंच्न चइङ्गल किङ्क जा७ स স্থবিধা পাইবার চেষ্টা সতত করা আমাদের কর্তব্য। हेश्ब्रांब बl छांब्रउँौञ्च, पैशिद्रा छांब्रtङद्र थउिनिषि रुणिब्र পরিচিত, তাহাদের নিকট আমাদের সাৰ্ব্বদনিক সভাসমিতি সকল হইতে এবং ব্যবস্থাপক সভা সকল হইতে श्राधां८णब्र गादौ ७ दखादा यां७ष्ट्र फेऽिङ । श्वांशं८ड आभांuमब्र दूशी १७थंध न झ्छ, ८गहेबछ खांख्गि:८षब्र यूण ७ अयाखव्र निम्नभांदजौ tधद९ श्रृंठेनदारुइ! यायां८भन्न अक८णब्र জানা উচিত। এই আপত্তি উঠিবে, যে, কাজ ত কিছু হইবেই না, বুখা এসব করিয়া লাভ কি ? উত্তরে জিজ্ঞাস্য, ব্যবস্থাপক সভায় তর্কবিতর্ক ও বক্তৃভা করিবার জন্ত সভোরা ষড পরিশ্রম করেন, তাহার সদৃশ ফল পান কি ? জাতিসংঘের জন্য ভারতবর্ষকে যত টাকা দিতে হয়, তাহার পরিমাণও কমাইবার চেষ্টা করা উচিত। কারণ, उ५ांध्र श्रांशां८णव्र जशिकांग्र वफ़ कभ । আপাততঃ জাতিসংঘ হইতে আমরা যে পরোক্ষ ফল লাভ করিতে পারি, তাহাও ভুলিয়া যাওয়া উচিত নয়। এ কথার আভাস পূৰ্ব্বেই দিয়াছি যে, আমরা আত্মশাসনক্ষমতা পাইবার পূৰ্ব্বে আমাদের মনের মত প্রতিনিধি পাঠাইতে পারিব না এবং আমাদের ইচ্ছামত কোন বিষয়ের অবতারণা ও জাতিসংঘে করিতে পারিব না। কিন্তু এ সকল অথবিধা সত্ত্বেও আমরা সংঘের আন্তর্জাত্তিক কাজ-সকলে অনেকটা প্রভাব অর্জন করিতে এবং এক্ট উপায়ে পৃথিবীর অন্যসব দেশের সংঘসভ্যদিগকে ভারতবর্ষের প্রতি মন্থরক্ত করিতে পারি। ভারতবর্ষের প্রতিনিধিরা যদি সংঘের আলোচনায় দ্যায়ের এবং অন্ত সব দেশের লোকদের কল্যাণের দিকে দৃষ্টি রাখেন, তাহা হইলে তাহাদের প্রতিনিধিদেরও ভারতের প্রতি কতকটা মিত্রভাবাপন্ন হইবার সম্ভাবনা আছে । অবগু আত্মশাসনক্ষমতা পাইতে হইলে সাক্ষাৎভাবে, তাহার প্রধান চেষ্টা জামাদিগকে, এবং এই দেশেই করিতে হইবে। কিন্তু ইহা ভুলিলেও চলিবে না, যে, ইংলণ্ড তাহার উপনিবেশগুলির এবং ব্রিটিশ সাম্রাজের বাহিরের সভ্য জগতের লোকমতের প্রভাব অনেকটা অনুভব করে। এই প্রভাবটি বাহাতে ভারতবর্ষের অঙ্গকুল হয়, তাহার চেষ্ট। আমাদের করা কর্তব্য। আমাদের অনেক সময় এই ভ্রান্ত ধারণা জন্মে, যে, সাক্ষাৎভাবে আমাদের রাজনৈতিক নেতারা ভারতबtéद्र ब्रांअटैनडिक फेब्रङिब्र अछ यांशं क्८ब्रन, ८६दल তাহাই বুঝি ভারতবর্গের শ্বাধীনতা লাভের পক্ষে সাহায্য कब्रिtष । क्खि, भैक्लभ cनष्ठाप्नब्र जैक्कन कॉरबब्र भूणा दिक्यू
