পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ—আমাদের “রুপী”র ভবিষ্যৎ ዓ8© ১৮৭৩ খৃঃ জন্ধের পরে রৌপ্যের মূল্য ক্রমশ এত কমিয়া বাইতে আরম্ভ করে যে, যে-স্থলে লোকে একটাকায় দুই শিলিং পাইত, সে-স্থলে এক সময় মাত্র টাকায় এক শিলিং পাওয়া যাইত । ইহার ফলে স্বাহীদের বিলাতে টাকা পাঠাইতে হুইত, তাহদের বিশেষ কষ্ট হইতে আরম্ভ করে । এইপ্রকার লোকের মধ্যে বহু বৃটিশ কৰ্ম্মচারী ছিল । ইহা ব্যতীত ভারত-গবর্ণমেণ্ট কে প্রতি বৎসর বহু কোটি টাকা ইংলণ্ডে পাঠাইতে হইত। যাহাতে টাকার মূল্য ও রৌপ্যের মূল্যের মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটাইয়া টাকার মূল্য রৌপ্যের মূল্য অপেক্ষ অপেক্ষাকৃত স্থির রাখা যায়, সেই জন্য ১৮৯৩ খৃঃ অব্দে টাকৃশালে সাধারণের পক্ষে অবাধে টাকা মুদ্রণ বন্ধ করা হয়। তার ফলে লোকে সস্তা দামে রৌপ্য পাইলেও আর পূৰ্ব্বের মত ইচ্ছামত তাহা দিয়া টীকৃশালে টাকা গড়াই সইতে পারিত না। অর্থাৎ রৌপ্য অপেক্ষ টাকা অধিক দ্বীপ।প্য হইয়া গিয়া টাকার দাম রৌপ্য অপেক্ষা অধিক হইতে পারিত এবং হইতও । ১৮৯৯ খৃঃ অব্দে গণমেণ্ট টাকার মূল্য প্রভি পাউণ্ডে ১৫টি স্থির করিয়া দেন। অর্থাৎ যে-কোন সময় ১৫ টাকায় একটি পাউণ্ডঅথবা একটি পাউণ্ডে ১৫টি টাকা দিতে গবৰ্ণমেণ্ট প্রস্তুত আছেন এইরূপ প্রচার করেন ও দিতেও আরম্ভ করেন। বাজার দর অপেক্ষা কম দামে টাকা বা পাউণ্ড দিবার এই প্রতিজ্ঞা করিয়া গবর্ণমেণ্ট যুদ্ধের আগে অবধি স্বর্ণ ও শ্লেীণ্যের তারতম্য থাকা সত্ত্বেও প্রায় বরাবর ১৫ টাকায় এক পাউণ্ড এই আন্তর্জাতিক বিনিময়ের হার বজায় রাখিতে সক্ষম হইয়াছিলেন ; কিন্তু যুদ্ধের ফলে তাহার। আর এই অস্বাভাবিক নিদিষ্ট ভাব রক্ষা করিতে পাংিলেন না । গবর্ণমেণ্ট-ষদিও সৰ্ব্বসাধারণের নিকট টাকৃশালের দরজা বন্ধ করিয়াছিলেন, তবুও নিজেদের নিকট টাকৃশাল সৰ্ব্বদাই উন্মুক্ত রাখিয়াছিলেন। অর্থাৎ সস্তায় রৌপ্য ক্রয় করিয়া টাকা মূত্রণ যদ্যপি সাধারণের পক্ষে ১৮৯৩ খৃঃ অব্দে पक श्ञ, श्रख्4ट्धके किरु षष्थव्हा फेड फेभttब“क्रभौ"श्रूयन করিতে থাকিলেন । এই উপায়লব্ধ যে জায় তাহীদের হইতে লাগিল, তাহা তাহার একটি ফও করিয়া রাখিলেন। এই ফও হইতে র্তাহারা পাউণ্ড ও টাকার বিনিময়ের निकिडे शब्र बछाञ्च ब्रा९िवाब्र षबs cबांश्राशेrउन । क्रूि এই ফও, অফুরন্ত ছিল না। যুদ্ধের পরে অসম্ভবকে সত্তৰ করিতে গিয়া এবং তৎসঙ্গে ইংরেজ বণিকের স্ববিধা করিয়া দিতে গিয়া এই ফও গবর্ণমেণ্ট নিঃশেষ করির ফেলেন এবং সেই সঙ্গে ইহাও স্বীকার করিতে বাধ্য হন, যে, এই फेशांप्इ चांख्ठीउिक भूब-बिनिषाहब शब्र निर्किडे ब्रांष। অবস্থা-বিশেষে সম্ভব হইলেও অবস্থা বিশেষ খারাপ হইলে चाब्र गडद इब ना। আজ বহুকাল ধরিয়া আমাদের টাকার স্বদেশে ও বিদেশে ক্রয়ুশক্তি অনির্দিষ্টভাবে রহিয়াছে। কেহই বলিতে পারে না, ধে, একটাকায় সাধারণভাবে এদেশে কি-পরিমাণ ত্রব্যসভার ক্রয় করা যাইবে এবং অপর দেশের মুদ্রাই বা কি-পরিমাণ এক টাকায় পাওয়া যাইবে । ইহার কারণ দেশে গবর্ণমেন্টের কাছে টাকশালের ভার { এবং বাহিরে অল্প দেশের মুদ্রা স্বর্ণের সহিত সংযুক্ত। সৰ্ব্বদেশের মুদ্ৰা যদি স্বর্ণের হুইত, তাহা হইলে এই আন্তর্জাতিক বিনিময় সমস্ত অনেকাংশে সহজ হইয়া আসিত, কিন্তু পাশ্চাত্য জাতিগণ বছকাল ধরিয়া যুদ্ধে স্বর্ণের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করিয়া এত স্বর্ণপ্রিন্থ হইয়াছে, যে, তাহার যে-কোন উপায়ে পারে স্বর্ণকে ভারতে বা চীনে যাইতে দিতে নারাজ। বর্তমানে পাশ্চাত্যে স্বর্ণ এত বেশী জমিয়াছে, যে, এখন কোন-কোন দেশের অর্থনীতিবিদগণ প্রাচ্যে স্বর্ণ-প্রেরণের সমর্থন করিতেছেন। ইহা ব্যতীত স্বাভাবিক উপায়ে যদি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মুত্র-বিনিময়ের হার নির্ধারিত হয়, তাহা হইলে শঠতার স্থান কোথাও থাকে না। অস্বাভাবিক উপায়ে দুই দেশের মধ্যে বিনিময়ের হার ঠিক রাখিবার ব্যবস্থা হইলে ব্যবস্থাপকগণ অনায়ালে সে ব্যবস্থার কুব্যবহার করিয়া এক দেশের খরচে অপর দেশকে ধনবান করিয়া দিতে পারেন। এই সকল বিদেশীর পক্ষে স্থবিধাজনক কারণেই আজকাল শুনা বায়, যে, ভারতের পক্ষে স্বর্ণমুদ্রা ব্যবহার অসম্ভব কেন না : ১। ভারতবর্ষের লোকের স্বর্ণ পাইলেই পুতিয়া রাখিবে, ২। স্বর্ণমুত্র এত অধিক মূল্যের যে তাহা এ গরীব দেশে চলিবে না, ৩ । স্বর্ণমুদ্রা চালাইলে গবৰ্ণমেণ্টের অত স্বর্ণ জোগাदेष्ठ श्रzनक शंभळ झ्झे८व, देउIांनि हेङTानि । কিন্তু বৰ্ত্তমান জগতের অর্থনৈতিক অবস্থাপধ্যালোচনা করিয়া ভারতবর্ষের পক্ষে বর্তমানে রৌপ্যের উপর নির্ভরनौण थाकिtण कणिtव नां दणिब्राहे षां** श्छ। cषभन দেশের অভ্যন্তরে নানা-প্রকার বিভিন্ন মুদ্রার প্রচলন থাকিলে ও সেই সকল মুত্রার পরম্পরের সহিত বিনিময়লম্বন্ধ পরিবর্তনশীল হইলে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে বিশেষ ক্ষতি হয়, তেমূনি বর্তমান জগতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের <थ८ब्रांछनौञ्चउ1गकल छाडिब्र चार्षिक फेब्रठिब्र शिकू मिब्रा এত অধিক যে সমগ্র পৃথিবীর মধ্যে মুদ্রাগ্রণালীসমুদ্ৰায়ের মধ্যে তারতম্য যত কম হুইবে, ততই জাতিসকলের মঙ্গল। ভারতবর্ধ শুধু ইংরেজের অধীনে আছে বলিয়াই তাহার টাকাকড়িসংক্রান্ত সকল ৰিধিব্যবস্থা এরূপভাৰে