পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Նա:Ֆ8 উপর উপুড় হইয়া পড়িয়া তার গলা জড়াইয়া ধরিয়া চুপিচুপি বলিল,—আমি আজ নাইব না, মা। নারাণী বলিল,—কেন ? পাচু বলিল,—ভয় করছে। নারাণী ছেলেকে কোলে করিয়া ঘরের বাহিরে জাসিয়া বলিল,-পাচু নাইবে না আজ। রতি ভ্ৰভঙ্গী করিয়া বলিল,—কেন, কি হয়েছে ? —হয়নি কিছু । —তবে ? -नॉड्रेष्ठ 5ाईन्छ मा, थांबू ना जाछ । —ন, ওর ভুলটা ভাঙা দরকার। বাবুকে বললুম, শুনে তিনি হাসতে লাগলেন। গ্রামের বাৰু চৌধুরী-মহাশয়ের সম্মুখে বলিয়া চামড়ায় ক্ষুর ঘষিতে-ঘষিতে রতি পাচুর উদ্ভট কথাটি বিবৃত করিয়াছিল । বাৰু ত হাসিয়াই ছিলেন, উপস্থিত ইতর-ভদ্র অন্যান্ত সকলেও কথাটি শুনিয়া হাস্য সম্বরণ করিতে পারে নাই। কামদায় কুমীর ? ইহা অপেক্ষ হাস্যকর উক্তি কি হইতে পারে ? বাৰু বলিয়া ब्रिाझिानन,--किङ्ग न, फूहे गtत्र क’८ब्र नाहेरघ्न निtञ्च জাসিস , কুমীরে যদি নেয় ত তোকেই নেবে। রসিক পোঙ্গার প্রতিধ্বনির মতন বলিয়াছিল,—বাবু বলেছেন ঠিক, যাতে তা’র খোরাক হবে। হলধর হালদার বাবুর সন্মুখ হইতে দূরে সরিয়া কলিকা টানিতেছিল, সে টাটা করিয়া বলিয়াছিল, —রতি, তুই বাৰুর আশ্রয়ে থেকেও এমন অজ্ঞ । তা’র উপর জেতে নাপিত ]--- এমুনি-সব কথায় মনে-মনে রুখিয়া উঠিয়া এবং এই cधनैौब्र छूटणब्र शक्रन चक्षञ्च २ञ्चौब्र थडाक्र निशन-थांखिंद्र কথাটি স্মরণ করিয়া পাচুকে আজ নদীতে নাওইতেই হইবে, এই সংকল্প করিয়া রতি বাড়ী আসিয়াছিল। নারাণী পাচুকে বলিল,—যাও বাবা নেয়ে এস। সঙ্গে বড়-একটি মাস্থ্য যাচ্ছে। ভয় কিসের ? বলিয়া সম্বেছে মুখচুম্বন করিয়া পাচুকে নামাইয়া দিল ; মনে-মনে তাহাকে সহস্ৰ আশীৰ্ব্বাদ করিল। অন্য দিন তেল মাখাইবার সময় পাঁচু ছটফট করিত, প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩২ [२८* छांन, २घ्न थ७ আজ সে নিৰ্ব্বিবাদে তেল মাখিল এবং বাপের গাম্‌ছখান হাতে করিয়া তার পিছন-পিছন ঘাটে আসিল। স্নানার্থিগণের উঠানামার স্থবিধার জন্য পাড় কাটিয়া জল পৰ্যন্ত ঢালু করিয়া দেওয়া হইয়াছে। জলের ধার পর্য্যন্ত নামিয়া আসিয়া রতি থমকিয়া দাড়াইল, তার কেমন ভয়-ভয় করিতে লাগিল। নিস্তরঙ্গ বিস্তীর্ণ আবিল জলরাশি যেন ভয়ঙ্কর নিঃশব মধ্যাহরৌত্রে বাকৃষ্ণক করিতেছে। দুলৰ্ভঘ্য তীব্র স্রোত ছুটিয়া চলিয়াছে—এতবড় একটা গতিবেগ, অথচ তা’র শব্দ নাই, আকার নাই, ভালে! করিয়া যেন সে চোখে পড়ে না ; যেন গঙ্গাধরের সমস্ত দুঃশাসিত নিৰ্ম্মম শক্তি এই নিঃশব্দ গভীর গতির অনিৰ্দেশ্য বহিরবয়ব ব্যাপিয়া স্তম্ভিত হইয়া আছে।--••••এমন নিদারুণ অকরুণ রূপ লইয়া এই প্রিয় নদীটি আর কোনোদিন তা’র চোখে পড়ে নাই । ইহার বাহিরটাই আজ এমন ভয়াবহ না জানি ইহার ছুনিরীক্ষ্য অতল গর্তে কত হিংসা দংষ্ট্র মেলিয়া ফিরিতেছে। রতি শিহপ্পিয়া উঠিল। শক্ষিতদৃষ্টিতে রতি সম্মুখে, দক্ষিণে ও বামে বহুদূর পর্য্যন্ত তীক্ষ দৃষ্টিতে চাহিয়া দেখিল, একটি বুদ্বুদও কোথাও নাই।------ঠিক সম্মুখে ওপারের বালুচর ছুটি গ্রামের বন-প্রান্তের মধ্য দিয়া বহিয়া বহুদূরে গিয়া দিকু-প্রান্তে মিশিয়াছে, সন্ধিস্থলটা ধূসর ধূম্র একটা দীর্ঘ রেখার মতন। প্রসারিত বালুরাশির নগ্ন রিক্ত শুভ্ৰতাকে সবুজ বুটিতে সাজাইয়া স্বানে-স্থানে তৃণগুচ্ছ छब्रिबांदइ ॥“नौब्र झझे उँौब्र निर्बन जनगूंछ । ब्रङि ভাবিতে লাগিল । পাচু হঠাৎ সভয়ে চীৎকার করিয়া ছুটিয়া আসিয়া রতিকে ছুইহাতে জড়াইয়া ধরিল,—ওটা কি ? পাচুর ভয়ের ফারণটাও রতি দেখিয়াছিল, একটি জলकब्र छांटनांब्रांब्र इश्न कब्रिब्र छांनिध्ना ऐद्वैिब्राहे छित्रं वांछि शाहेब्बा उजाहेब्बां त्रिशांश्णि । পাচুর ভয় দেখিয়া রতি হাসিয়া বলিল,—শুশুক মাছ তাড়া করেছে। পাচু বলিল, কেন বাৰা ? —খাবে ব'লে। ওরা বড়-বড় রুই-কাংলা মেরে মেরে ॐांग्न !