৬ষ্ঠ সংখ্যা ] ডাকবিভাগকে ঠিকৃ একট। ব্যবসার জিনিষ বলিয়া মনে করা ভুল। ষে-ব্যবসাতে লাভ হয় না, তাহা তুলিয়া cनeब्बाई फेल्लेिड । किरू छांकबिछांत्र वादगा नरश् ? हेशव्र अछ कूि चोप्छ । এখনও অনেক রেলওয়ে লাইন আছে, যাহাতে লাভ হয় না, লোকসান হয়। প্রথম প্রথম সব লাইনেরই অবস্থা এইরূপ ছিল। কোন-কোন এরূপ লাইন আছে যাহা সামরিক কারণে,- অর্থাৎ অন্তবিপ্লব নিবারণের জন্য, বা বহিঃশত্রুর আক্রমণ নিবারণের জন্ত, ভারতসরকার রাখা দরকার মনে করেন। সেগুলির সম্বন্ধুে ক্ষতিলাভ গণনা করেন না । অতএব দেখা যাইতেছে, যে, যাহা প্রধানতঃ ব্যবসা হিসাবে চালাইতে হয়,তাহাও কোন-কোন স্থলে লোকসান দিয়া রক্ষা করা উচিত বিবেচিভ হয় । ডাকবিভাগ দ্বারা শিল্পবাণিজ্যের উন্নতি ও বিস্তার পরোক্ষভাবে সাধিত হয় । বস্তুতঃ ভাকবিভাগ ভিন্ন দেশব্যাপী ব্যবসাবাণিজ্য আধুনিক সময়ের উপযোগী স্বচারুভাবে চলিতে পারে ন। ডাকবিভাগ জ্ঞান ও শিক্ষা বিস্তারেরও উপার। অনেক দেশে প্রাথমিক শিক্ষা এবং কোন-কোন দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা পৰ্য্যন্ত অবৈতনিক । আমাদের দেশে তাহ। নন্থে । অধিকন্তু ডাকবিভাগের বন্দোবস্ত এরূপ যে, ভালুপেয়েবে ল ডাকে একখানি চারি পয়সার ঘহি বেহু আনাইতে চাহিলে তাহার খরচ হুইবে 19• (ছয়) আনা । সাড়ে ছয় আনা বলাই ঠিক্ ; কেনন। ছপয়সার পোষ্টঙ্কার্ডে ক্রেতা পুস্তকবিক্রেভাকে বহি পাঠাইতে লিখিলে তবে বহি আদিবে। জ্ঞান ও শিক্ষাকে স্থমূল্য করা কোন সভ্য গবন্মেন্টের উচিত নহে। প্রতিবেশীর সহিত সংবাদেয় আদানপ্রদান এবং ভাব ও চিন্তার বিনিময় মানব-সমাজের একটি বিশেষত্ব ও আনন্দের উপায়। অসভ্য নিরক্ষর দেশে প্রতিবেশী কেবল নিজের পাড়ার বা গ্রামের লোক । কিন্তু যে-দেশ যত সভ্য এবং যেখানকার ডাকবিভাগ যত স্বধৃম্বল ও ডাকমাণ্ডল যত কম, সেখানে প্রতিবেশী বলিতে তত দুরের লোকও বুঝায়। অতএব সপ্ত ও স্বশৃঙ্খল ডাকবিভাগকে দেশবিশেষের সভ্যতার মাপকাঠি, লক্ষণ এবং সভ্যতাবৃদ্ধির কারণও বলা ধাইতে পারে। বিবিধ প্রসঙ্গ—ডাকমাশুল না-কমন ՆցԳ ভfকমাণ্ডল কমাইলে ডাকবিভাগ বরাবর লোকুশান गिब्रा 5ाजाहे८ऊ श्हे८द, हॅझा ढूंकाहेबांब्र छछ ग्रेोंखचनक्रिय যাহা বলিয়াছেন ও যেরূপ হিসাব দিয়াছেন, তাহাও ঠিক নহে i * ভাষ্কমণ্ডল বুদ্ধি হওয়ায় পোষ্টকার্ড ও চিঠির সংখ্যা অনেক কমিয়া গিয়াছে। এক পয়সার পোষ্টকার্ড ও দুই পয়সার চিঠি আবার চলিভ হইলে কার্ড ও চিঠির সংখ্যা খুব বাড়িবে। তাহাডে ভাকমাণ্ডলের হ্রাসজনিত কতকটা ক্ষতির পূরণ হইবে। তা ছাড়া, এখন বাস্তবিক শুধু ডাকবিভাগে লোকৃপান না হইয়া লাভই হয়। বর্তমান বৎসরে সম্মিলিত ডাক ও টেলিগ্রাফ বিভাগে ১৮ লক্ষ টাকা নিষ্ট্র লাভ থাকিবে, আশা করা যাইতেছে । আগামী ১৯২৬-২৭ সালে শুধু ডাক-বিভাগে ২ লাখ টাকা লাভ অহুমিত হুইয়াছে ; কিন্তু টেলিগ্রাফ বিভাগে ২০ লাখ ও টেলিফোনে ১• লাখ লোকসান হইবে। পূৰ্ব্বে পূৰ্ব্বে যখন ডাকমণ্ডল বৃদ্ধি হয় নাই অথচ ভাকবিভাগের লাভ হইজ, তখন সেই লাভটা সরকার সাধারণ রাজস্বের অঙ্গীভূত করিয়া পরের ধনে পোঙ্গারী করিতেন। এখনও ডাকবিভাগের হিসাবকে টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন বিভাগের সঙ্গে জড়াইয়া ডাকবিভাগকেই লোকৃগানের কাবণ ঋগিয়া প্রকাণ করিয়া ডাকমণ্ডল কমাইতে চাfধতেছেন না। ইহা যে অন্যায়, তাহ অন্ত প্রকারেও দেখান যায় । সাধারণতঃ ঘাহার টেলিগ্রাফ বিভাগের স্বধোগ গ্রহণ করে, তাহারা অপেক্ষাকৃত সচ্ছল অবস্থার লোক । প্রধানতঃ জাহাদের ব্যবহৃত বিভাগের লোকুলান অতি দরিদ্র হইতে অতি ধনী পৰ্য্যন্ত সকলের ব্যবহৃত ডাক বিভাগের ধাড়ে চাপান অস্কায় । অধিকন্তু ইহাও বক্তব্য যে, টেলিগ্রাফের মাশুল অত্যন্ত বেশী রাখা হইয়াছে । বার আন নূ্যনতম মাশুল না রাখিয়া উহা কমাইলে টেলিগ্রামের সংখ্যা বাড়িয়া লাভ হইবার সম্ভাবনা ৷ সংকরী টেলিফোন-বিভাগ এবং রেডিও বা বে-তার বাৰ্ত্ত বিভাগ প্রধানতঃ যুদ্ধসম্পৰ্কীয় লোকেরাই ব্যবহার করে। তাহার লোকুলানটা ডাকবিভাগের ঘাড়ে; চাপান অঙ্কুচিত ।
