পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ—তুরস্কের কথা Եթ) ছিলাম, ষে, গবষ্মেন্ট কংগ্রেসের কথায় বিচলিত হইবেন না এবং ক্ৰক্ষেপও করিবেন না। ঘটিয়াছেও তাছাই । প্রকৃত কথা এই, যে, ইংরেজ শাসনকৰ্ত্তারা আমাদের কোন প্রকার মন্থয্যোচিত ভঙ্গী ও ব্যবহার দপ ও ধুষ্টতা মনে করেন । আমরা তাহাদের “সহযোগিতা” করিব অর্থাৎ তাহাঁদের অভিপ্রেভ কাজে আঙ্গানুবর্তী ও সহায় হুইব, একটু-আধটু অবাস্তর পরিবর্তন করিব, দুঃখের কাছনী গাহিব, আবেদন-নিবেদন করিব, কখন কখন খুব কড়া বক্তৃতা করিব—এসব তাহারা সহ করিতে পারেন। কিন্তু আমরা "দাবী” করিব, মাথা হেঁট না করিয়া খাড়া হইয়া দাড়াইব—ইহা অসহ্য । সৰ্ব্বাপেক্ষ অসহ, যে, আমরা নিজেদের সাহস, দুঃখভোগশক্তি, সাধনা ও কৃতিত্ব দ্বারা স্বরাজ লাভ করিবার স্বপ্ন দেখি, এবং সে-কথা প্রচারও করি । ইংরেজদের মতে, আমরা ধাছা কিছু পাই:ে চাই, তাছা তঁহাদের অন্তগ্রহের দান বলিয়া লইতে হইবে । স্বরাষ্ট্ৰীয়া নিজেদের প্রতিজ্ঞ-অনুসারে ব্যবস্থাপক সভা হক্টতে বাহির হইয়া আসিয়া ঠিকৃ কাজ করিয়াছেন। ইহার পর তাংfর। যাহা করিবেন, তাহাতে ধেন লোকহাসি না হয়, ই২ ত দেখিড়েই হইবে, অধিকন্তু তার চেয়ে বড় যাহা তাঙ্গt করিতে হুইবে-আত্মোৎসর্গ ও সেবা দ্বারা জাতীয় দাবীর পশ্চাতে সমগ্রঞ্জাতির শক্তিকে দাড় করাইতে হুইবে । বাঙালীর মস্তিষ্কের অবস্থা বাঙালীদের একটা ধারণা আছে, ম্বে, ভারতবর্ষের মধ্যে তাহারা সব চেয়ে বুদ্ধিমান জাতি। এই ধারণা সত্য কি না বলিতে পারি না, এবং এবিবয় লইয়া মাথ৷ ঘামাইবার প্রয়োজনও দেখিতেছি না। তাহা হইলেণ্ড কিছু দিন আগে ষ্টেটসম্যান কাগজে কয়েকজন বাঙালী মহারথী এই বিষয়ে তর্কযুদ্ধে অবতীর্ণ হইয়াছিলেন। কথাটা উঠিয়াছিল, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা, পরীক্ষণ প্রভৃতি লইয়া। আমাদের মত এই, ষে, আর্থিক ও অক্সান্ত কারণে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া সহজ করিয়া দেওয়ায়, অনেক বৎসর হইতে ছাত্রেরা আর জ্ঞানার্জনের জন্য আগেকার মত পরিশ্রম করিতে বাধ্য হয় না। ক্লাসগুলিতে, বিশেষতঃ কলেজে, ছাত্রের वीथिकTब*ड: निकाँe श८१डे छांज झञ्च न । ७इंजछ গড়ে তাছাদের জ্ঞান আগেকার পাসকরা ছেলেদের চেয়ে কম হুইবার কথা। ইহার সঙ্গে-সঙ্গে, বাঙালীর মস্তিষ্কের অবনতিও হইতেছে কি না, বলিতে পারি না। কারণ भखिएकब्र चरुनडि-फेब्रङिब्र बिक्रॉब्र कब्रिटङ छ्हे८ण


- - - AAAS AAA A S A S A S A S A S A S A S A S A S A S A AAAAA AAAAA S SA SAASAASSAAAAAAS AAAAA AAAAMTS

পরীক্ষা পাস করা ছাড়া আরও অনেক তথ্য জানা দরকার । _ à - কেহ কেহ বলেন, ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় সারগর্ত বক্তৃতা দেওয়া, তর্কবিতর্ক করা প্রভৃতি কাজে বাঙালীর প্রাধান্ত ত নাই-ই, অন্য প্রাদেশিকদের সহিত সমকক্ষতাও नाङ्के । इंश cभार्टा ब्र खेथब्र गडा कथां ; युनिe, नृछेछ স্বরূপ বলা যাইতে পারে, যে, বিপিনচন্দ্র পালের মত বাগী ও তর্কনিপুণ ব্যক্তি এবং ক্ষিতীশচন্দ্র নিয়োগীর মত ধীর ও তথ্যজ্ঞ সভ্য তথায় আছেন । ইহার কারণ মান রকম হইতে পারে। ব্যবস্থাপক সভায় যে-সব বিষয় আলোচিত ইয়, সে-সধ বিষয়ে জ্ঞানবান বাঙালীরা উত্থার সভ্য হম না, এটা একটা কারণ হইতে পারে ; এপ্রকার জ্ঞানবিশিষ্ট বাঙালীর সংখ্যা কমিয়াছে, ইহা ও হইতে পারে ; শুষ্ক বিষয়ের আলোচন। ও তদ্বিষয়ে ভথ্যসংগ্রন্থে বাঙালীর শ্রমশীলতার ও ধৈৰ্য্যের অভাব ৪ একট। কারণ হইতে পারে | 弱 ইহা কিন্তু ঠি", ম্বে অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক ও মুদ্রাবিষয়ক আলোচনায় বাঙালী বক্তা ও সাংবাদিকরা সাধারণতঃ বেশী উৎসাহ বা পারদর্শিত আগেs দেখাইতেন না । শিল্প, বাণিজ্য ও ব্যাঙ্কিং এ বক্ত বৎসর হইতে বাঙালীর স্থান সামান্ত হইয়া যাওয়৷ ইহার একটা কারণ ; এসব বিষয়ে তাহার আদার ব্যাপারী বলিয়া জাহাজের খবর বেশী রাখেন্স না । তা ছাড়া, যে শ্রমবিমুখভা-বশতঃ বাঙালীকে অন্য অনেক কাৰ্য্যক্ষেত্র হইতে বেদগল হইতে হইয়াছে, সম্ভবতঃ সেই অলস ও আরামপ্রিয় প্রকৃতি বশতঃ পূৰ্ব্বোল্লিখিত বিষয়গুলিতেও বাঙালী অঙ্গুরাগী, উৎসাহী ও পারদর্শী হইতে পারে নাই । কিন্তু এবিষয়ে বাঙালীদের ধে কোন কুষ্ঠিত্বই নাই, তাহা বলিলেও ভুল হুইবে ও তাহাদের প্রতি অবিচার করা হুইবে । এসব বিষয়ে কোন-কোন বাঙালী ইংরেজী ও বাংলা ভাল বহি ও প্রবন্ধ লিখিয়াছেন । তুরস্কের কথা জনপ্রবাদ আছে যে, অটোমান তুকাদিগের পূর্বপুরুষ ছিলেন কায়াখানের পুত্র ওঘুজ, ইতিহাসে তুষ্কীদিগের কথা শুনা যায় সৰ্ব্বপ্রথম ১২২৭ খৃঃ অব্দে । তার পর কখন কি কি অবস্থার ভিতর দিয়াতুৰ্কীগণ তাহদের বিশাল সাম্রাজ্যের পত্তন করে, তাহার বর্ণনা এই প্রবন্ধের উদ্বেগু नटश् ॥ ७इंप्लेइ रुणिरणहे व८थठे झ्झेरब ८ष, नबाहे चिडौब মহম্মদ ও সম্রাটু প্রথম স্থলেমানের প্রতাপে তুর্কীগণ এক সময় ইয়োরোপ, এশিয়া ও আফ্রিকার বক্ষ জুড়িয়া এক