৬ষ্ঠ সংখ্যা ] উদ্বেগুটি লক্ষ্য করিবার বিষয় । তাহারা অন্য ইউরোপীয়দের হইতে স্বতন্ত্র, জামোদজনক কোন পোষাক না রাখিয়া ইহাই দেখাইতে চায়, যে, অপর মানুষের সহিত পার্থক্য অপেক্ষ সাদৃশুই বড় জিনিষ । তুর্করা অলস ফকীর ও দরবেশদিগের আড ডা তুলিয়া দিয়াছে, খলিফার ক্ষমতার উচ্ছেদ করিয়াছে, অবরোধ ●थश e बहविवांtश्ब्र भूण खेcष्क्रन कब्रिब्रांप्छ् । इtझेौद्र বিষয়ে একজনের বা কয়েকজনের প্রভূত্বের পরিবর্তে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করিয়াছে। খেয়াল-বশতঃ ইহা করে নাই ; জীবনস-গ্রোমে লন্ধ অভিজ্ঞতা হইতে বুঝিয়াছে, যে, পূৰ্ব্বতন প্রথা ও ব্যবস্থা রাষ্ট্রের ও সমাজের পক্ষে অনিষ্টকর। তাহারা নারীদিগকে শিক্ষা লাভের স্বযোগ ও স্বাধীনতা দিয়াছে । তুর্করা অন্ত দেশের ও নিজের দেশের অতীত গৌরবের নেশা নষ্ট করিয়া বর্তমানে সচেতন ভাবে কাজে লাগিয়াছে। তাহারা আরবের ও পারস্যের মোহে মুগ্ধ না থাকিয়া নিজেদের এমন একটি নবীন তুর্কী সভ্যতা গড়িয় তুলিতে চায় যাহার সহিত অতীতের সম্বন্ধ থাকিলেঃ যাহা বৰ্ত্তমান কালের ও তাহাদের নিজের দেশের বিশেষ উপযোগী। ভারতবর্যের মুসলমানেরা তাহা করিবেন কি না, ভাবিয়া দেখুন। তুরস্ক হইতে কেবল ভারতীয় মুসলমানদেরই কিছু শিখিবার আছে এমন নয় ; ভারতবর্যের হিন্দু প্রভৃতিরও শিখিবার আছে । আমরা যে যে-সম্প্রদায়েরই হই না কেন, সকলেই অল্পাধি ক অতীতের গৌরবে স্ফীত ও অলস ও পথভ্রান্ত । অতীতকে মুছিয়া ফেলিতে হইবে, অতীতের শিক্ষা ও আলোক অগ্রাহ করিতে হইবে বলিতেছি না ; বরং অতীতের খোসাটা ছাড়িয়া দিয়া ভিতরে তাহার প্রাণশক্তির আবিষ্কার করিম্ভে হইবে, ইহাই বলিতেছি। কিন্তু শুধু তাহার দ্বারাই বর্তমানে বাচিয়া থাকিবার ও অগ্রসর হুইবার উপায় হইবে না। বৰ্ত্তমান জগতে বর্তমান অবস্থার প্রতি লক্ষ্য রাখিয়া তদনুযায়ী সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও ধাৰ্ম্মিক ব্যবস্থা করিতে হইবে। অবরোধ-প্রথা, বহুবিবাহু, নারীদের অজ্ঞতা, অলস তথাকথিত সাধুগণ, মহাস্কদের হস্তগত মঠ ও মন্দিরের সম্পত্তি, প্রভৃতি বিষয়ে হিন্দু-ভারতের অবস্থাও তুরস্কের সহিত তুলনীয়। কিন্তু এসকল বিষয়ে, অহিন্দুর কথা দূরে থাক, কোন হিন্দুও কোন সংস্কার করিতে চাহিলে এক শ্রেণীর হিন্দু ভীষণ কোলাহল উত্থাপন করেন । রাষ্ট্রীয় বিষয়েও আমাদিগকে সৰ্ব্বসাধারণকে শিক্ষিত করিয়া তাহাদের মতকে জয়যুক্ত করিতে হইবে। আমাদের এবং অন্ত সব জাতির পূর্বপুরুষদিগকে ७*वन् िcवश्वन दूकिलांजौ जीव कब्रिध्नांहिtजन, वर्डभांन বিবিধ প্রসঙ্গ—মোসল বিপাক । b>& কালের মানুষদিগকেও তিনি তেমনি বুদ্ধিসম্পন্ন করিয়াছেন। তাহার দ্বারাই বুঝা যাইতেছে, যে, আমরা কেবল অতীভের অনুসরণ না করিয়া বৰ্ত্তমানের উপযোগী ব্যবস্থা ভাবিয়া চিস্তিয়া স্থির করি, ভগবানের ইহাই ইচ্ছা। গড্ডলিক-প্রবাহ রক্ষাই যদি তাহার অভিপ্রেত হইভ, তাহা হইলে তিনি আমাদিগকে মাকুয না করিয়া মেষই করিতেন । মোসল বিপাক ব্রিটিশ রাজনীতিবিদগণের মতে মোসল প্রশ্নের সমাধান হষ্টয়া গিয়াছে । ইহাকে মত না বলিয়া শুধু আশা বলিলেই ঠিকুহুইত ; কেননা লীগ অফ নেশানসের বিচার ব্রিটিশের স্থবিধাজনক হুইয়াছে বলিয়াই ব্রিটিশ পণ্ডিতবৃন্দ এই বিচারকে মোসল সমস্যার মুসমাধান বলিয়া প্রচার করিতেছেন ; তুকীগণ এবিষয়ে ব্রিটিশের সহিত একমত নহে এবং এই মতদ্বৈধ যে শুধু বাকো ও লেখায় শেষ হইবে స్ద R$ Tekrit - -:RS 滚 $ - H & #Kirst so ஒ7ஒri_: I R వ్గా-సాష్ట్రా వ్రై : *. - జూన్ఫ్లూ: =':::::: r స్క్ల tas-so-est/staffSA ÉRAMM \ స్ద 滚 BAGD మ్ర
- * هي عن $స్ప్రె
- s*sta Žefart or 5Frees .
ইরাক ও তুরস্কের সীমান্ত সমস্ত ieory?rgasمجھ سے ----- সৰ্ব্বোচ্চ লাইনটি ক্রসলসে নির্দিষ্ট লাইন। বর্তমানে লীগ, জল, নেশ্যনূস এই লাইন বরাবর সীমান্ত নির্দেশ করিয়াছেন। তাহার নীচে বৰমান সীমাপ্ত : তাহার নীচের লাইনটি সেঙ্গরএর সন্ধি मृडांब्र निर्किड़े इब्र । সৰ্ব্বাপেক্ষ নীচের লাইনটিতে ভুর্কীর দাবী মেগান হইয়াছে। এইরূপ মনে করিবার যথেষ্ট কারণ নাই। লীগ অফ নেশনসের বিচার-অনুসারে মোসল ইরাকের অন্তর্গত হুইবে এবং ইহার অর্থ এই যে,মোসলে ব্রিটিশের আধিপত্য পূর্ণ মাত্রায় বজায় থাকিবে । ইরাকের সীমান্ত ব্রসেলসে নির্দিষ্ট লাইন বরা
