পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

இல প্রাণী ছিল না। জনারণ্যের ধারের এই মরুভূমিটার জন্ত তাই এতগুলি মানুষের মন এমন লালারিত হইয়া উঠিতেछ्जि । cशाणां खांब्रश्नों श्रृंiल्लेष्ठ! cभ८ञ्चब्र! ईांक झांझिब्रां বাচিল। কিন্তু মানুষ যত পায় তত চায় ; যতক্ষণ দাড়াইবারও ঠাই ছিল না, ততক্ষণ বসিবার কথা কাহারও মনে আসে নাই ; এইবার বসিবার আসনের খোজ পড়িয়া গেল । মাত্র দুইটা বেঞ্চ ছিল প্লাটফরমে । মেয়েরা দেখিল তার দেড়খানাই তাহাদের পুরুষ সঙ্গীরা দখল করিয়া বসিয়াছে। স্বতরাং তাহাদের বসিতে পাইবার আশা কম। বেঞ্চির ঠিক মাঝখানে একটা লোহার হাতল আসনটাকে দুইভাগে বিভক্ত করিয়া রাখে। অনস্বয়া দেখিল, এমুনি আধখানা বেঞ্চি শূন্ত পড়িয়া রহিয়াছে। সে লুন্ধদৃষ্টিতে সেই দিকে তাকাইল। ছুটি পুরুষ পাশেই বসিয়াছিল, অনস্থস্থার দৃষ্টিতে আনন্দে পুলকিত হইয়া তাচারা আসনে আরো এলাইয়া পাড়ল । মাছুয-ফুটিকে ভাকিয়া বলিলেও যে তাহার নড়িবে না এবং তfহারা থাকিলে অভ্যন্ত মেয়েরা লে-আসনে কখনই সহজে বসিবে না, ইহা বুঝিয়া অনস্বয়া একৃলাই বাকি অৰ্দ্ধাসন দখল করিয়া বসিল । অন্ত তিনটি মেয়ে কেহ মেঝের উপর উবু হইয়া, কেহ বা মোটের উপর পা ছড়াইয়া বসিয়া পড়িল । অনস্বয়ার দুঃসাহস দেখিয়া স্ত্রীপুরুষ সকলেরই বিশ্বিত দৃষ্টি তাহাকে বিদ্ধ করিতে লাগিল। তাহার সঙ্গীটি তখন প্লাটফরমের এক প্রান্ত হইতে অপর প্রান্ত পৰ্য্যন্ত পায়চারি করিয়া সময়ের সদ্ব্যবহার করিতেছিলেন । ঝুটিবাধা ছোটো একটি মেয়ে হঠাৎ তাহার মাকে ঠেলা দিয়া বলিয়া উঠিল, “ম, দেখ দেখ, মেষ মামা বাবুর মতো হাতে ঘড়ি বেঁধেছে । ওর ঘড়িটি কেমন রাঙা, নয় মা ! মামা-বাবুরট সাদা বিচ্ছিরি ।” মা বলিল, “দূর পাগলি, ও মেম কেন হৰে রে । ওযে বাঙালী । সোনার ঘড়ি হাতে দিয়েছে, বড় লোকের মেয়ে হৰে বোধ হয়। অমন টেচিয়ে কথা ক’লনি, শুনলে কি ভাব বে।’ - মাতাপুত্রীর কথোপকথন জনস্বয়ার কানে সবটাই चानिष्ठांछिन । cनe ८कौफुझ्णौ इडेब्रा डाटांटमव्र निटक उाका३ण। नदूच-ब्रप्ख्ब अर्का मूख्न नित्र बाइचन्न फेन्द्र প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩২ [ २¢* छांशं, sञ थ७ छैननौब्र £उन्नैौ जाण८छांब्री-काफ़े। जक श्रादह गांड-बां বৎসরের একটি শীর্ণ বালিকা মা'র মুখের উপর ঝুঁকিয়া পড়িয়া বলিয়াছিল। তাহার পারে বার্ণিশ করা জুতার উপরই বর্ণঝ মল চড়ানো, মাথায় উৰু কুটির উপর হাড়ের ফরাসী শিরোভূষণ, ফ্রকের পিছনের ছক ছিড়িয়া পিঠের হাড় দেখা যাইতেছে। বালিকার লুব্ধ নয়ন অনস্বয়ার সাজ-পোষাক যেন গ্রাস করিয়া ফেলিতে চাহিতেছিল । বালিকার মাতার মাথার কঁচি-পাক চুল ছোটো করিয়া ছাট, পরনে সরু ফিতাপাড় আধ ময়লা খুতি, গায়ে পাটুকিলে রঙের অতিপুরু একটা পুরুষোচিত আলোয়ান। cनधित्त्व भन्न श्य, cभत्र्या डिन-क्लोब्र.नि अत्राङ-अङ्कङভাবে কেবল পথে-পথেই ঘুরিয়া বেড়াইয়াছে। কন্যার মতে লুদ্ধভাবে না হইলেও মাতাও যে অনস্বয়াকে আপাদমস্তক পরীক্ষা করিয়া দেখিতেছিল, তাহা সেদিকে চোখ ফিরাইলেই যে কেহ বুঝিতে পারে । অনস্বয়া সেদিকে চাহিতেই মাত লজ্জিতভাবে একবার মুখ নামাষ্টয়া তা’র পরই মুখ তুলিয়া কথা জমাইবার উপায় খুজিতে লাগিল। একটু ইতস্তত করিয়া সে বলিল, *আপনি কোথায় যাচ্ছেন ?” অনস্বয়ার ও গল্প করিবার সখ জাগিয়া উঠিল, সে বলিল, “যাচ্ছি অনেক দূর, দিল্লী । আপনি কখনও গিয়েছেন ?” খুকীর মা বলিল, “না, ভাই, ওসব হিল্লি-দিল্লী যাওয়া কি আমাদের কপালে লেখে, না আমাদের হাড়ে পোষায় ? তবে ইn, আমাদের ভাই-ভাঙ্গ গেছ ল বটে ওদিকে । তা’র ত" সারা পিখিমিটাই ঘুরেছিল। সেই কোন নক্ষ ছিক্ষেত্তর পইরাগ, তা’র পর গে দার্জিলিং পাহাড় আরো কত-কি-সব দেখেছে। এমন দেশটির নায় করতে পারবে না, যেখানে তারা যায়নি ।” * बाकृश्रप्र्र भूलकिङ अभिनौव्र कथाप्न बाक्षा निद्रा चमरा বলিল, “আপনার স্বামী আপনাকে কোথাও বেড়াতে निट्झ इन् िन। " < भा कथाब ७खद निवाब श्रृत्ी भूको राज्राउाि

  • शजिल, “ईसा या cणहे ८ष बाद भक्रिरणश्वग्न कांजौखाफ़ौ ब्रिटब्र

গেছল সেটটা বলেন "মেয়ের কথাৰ কৰ্ণপাত না করিয়া জাচলে উদ্যত অশ্রু মার্জনা করিজে-করিতে মেয়ের মা