পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা] রূপরেখার রূপকথা :ം: cनएष ब्रछौन भौप्तिक, बच्चूब बांध्र ऊठदूव्र चांभांप्रूहे मांइव कि प्रषहरु, धानब्र भाषा कॉ"क খেছে সে দেখবে। আপন-ছায়ায়। উদাসী মানুষ ঘরে ফেরে, সেখানে দেখে ८इष फरक केंitन नशैब बूक, कवृमाब वन, शांdब्र श्रृंtथं, ब्र६ ७८न इ*ां९ छां'ब्र श्रांद्वग्न जकांज-गका गांउ ब्र९७ब्र ছায়া, নীল আকাশের ছায়া, চলতি মেঘের ছায়া ফেলতেফেলতে চলে যায়, দিগ দিগন্তরের সীমা-রেখা ডুবে যায় ংএর সমূত্রে ! - রেখা ঠাই পায় না, রংএর প্রকাশে সংসার ভরে যায়। রেখার বেদন স্বাক্টর শিরায়-শিরায় টন্‌টন করে প্রকাশ হ’তে পারে না, রং এসে রেখা দিয়ে লেখা বিশ্বের মনের কথা ধুয়ে দেয়, মুছে দেয়, জানাতে দেয় না, খুলে বলতে দেয় না একবারও ৷ উদাসী মাহুৰ এক ক্ষেরে বনে বনে মাঠে-মাঠে, নদীর ধারে, পৰ্ব্বতে-পৰ্ব্বতে, ঝরাপাতার বুকের শিরে-শিরে 'রেখাকে সে দেখতে পায়-ধূলায় মলিন উদাসিনী, নদীচরে ম্রোতের লেখায় রেখাকে সে খুঁজে পায়–পাঙ্গড়েপাহাড়ে ঝর্ণার পথে রেখাকে সে দেখতে পায়— উন্মাদিনী,–ছায়ায় দেখে সে রেখার ছবি, আলোয় দেখে সে রেখার রূপ । উদাসী মানুষের চোগ চেয়ে দেখে-আকাশে বস্তুে পাতি ৰাতাসে রেখার রূপ টানতে-টানৃতে উড়ে যায়। দেখে সে–রেখার কথা বলতে-বলতে গুম্বরে কাদে মেঘ, শোলে সে-জল ঝরে দিকে-দিকে একটানা স্বর দিয়ে, শ্ৰোত কয় রেখার কথা, পাহাড়ের কোণে মেঘ চলতেচলতে ব'লে যায় তাকে রেখার কথা, সমুজের ঢেউ বালির উপরে আছড়ে পড়ে জানায়-রেখাকে লৈ চিরদিনের মতে করে পাচ্ছে না, পাহাড় মেঘ আর কুয়াসার মধ্যে থেকে চেয়ে থাকে উদাসী-উদাসী মাহুষের দিকে—জানায় সে রেখাকে পেয়েও না পাওয়ার দুঃখ । फेनानौ भाष्ट्रषद्र दूरक दोtज cब्रथांब्र जाछ बिाईब्र বেদম, লে সে-বেদনা ব্যক্ত করতে পারে না, চুপ করে রেখার ধ্যান করে। তা’র আপনার ছায়া তা’র পায়ের কাছে o’y-off'ty qętą কথা বলে, কিন্তু বলতে পারে না সে তার জ্ঞাপন জনকে—হাসির রেখা তার দ্বধানি ঠোঁটের মাঝে কারার করুণ রেখতা’র ছুটি চোখের তীরেछैौtब्र, चांगूडाब्र बङ-cद्रष डां'ब्र कईन-क्शणब्र किनांब्राब ।। উদাসী মাচুৰ গালে হাত দিয়ে বসে মাটিতে রেখা লেখে, তা’র • আপনজন—সেও মাথা হেঁট ক’রে Tঅর্থশূন্ত রেখার পর রেখার দিকে চেয়েই থাকে— রাতের অন্ধকারে কাজল রং এসে দুজনকে স্থজনের আড়াল ক’রে দেয়, জলের ঝাপট এসে भाप्ने उ शब्रরেখার লেখা-রূপ মুছে দিয়ে যায়। দুজনের মনের কথা দুজনের কাছে ধরা দেয় না। সকালের আলোয় উদাসী সে চলে যায় ঘর ছেড়ে, উদাসীনের বিরহিণী বসে থাকে একৃলা পৰ্ব্বত-গুহায়! এমুনি কতদিন যায়, কত রাত যায়, छेनानैौ करल ८ब्रथांब्र cथेटख, बिब्रश्नैिौ षट्क ठेषांनौप्नद्र চলার পথের রেখামাত্র-শেষ চিহ্নটির দিকে একৃলা চেয়ে । এমুনি বার-বার গেল উদাসী রেখার খোজে, বারবার ফিরল ঘরে হতাশ হয়ে। মাহুষের বুকের মধ্যে স্বরে-স্বরে রেখা গুম্রে কাদে, হাতের কাছে টানে-টানে রেখা মাটিতে লুটোপুট যায়, বলে, আমাকে নিয়ে বাধে, আমাকে নিয়ে বাধে। উদাসী মানুষের রূপবান ছেলে সেঘরের কোণে বড় হ’য়েই শুনতে পায় রেখার কান্না, চলে যায় সেরূপকথার রাজপুর রংএর দুর্গে বন্দিনী ঘুমন্ত রেখাকে জাগিয়ে তুলে ঘরে আনতে—সে কত দিন যায়, কত কাল যায়,রং হাসে দিকে-দিকে রক্ত আলোর অট্টহাস। রেখার প্রেমে পাগল নীল আকাশের টাদের রেখাকে .ধরার ফাদ হাতে নিয়ে ছেলে পথে ফেরে, বাশি বাজায়, গান গায়, ছবি লেখে, কথাগীথে,বুয়ে-খুরে নাচে । যেতে, যেতে রংএর পাগলীর সঙ্গে দেখা হয় একদিন রেখার জন্তে পাগল রূপবান ছেলের, দুজনকে দুজনের মনে ধ’রে যায়, এ দেয় ওকে হোলী-খেলার পিচ কারি, ওদেয় তাকে চোখের পাতার কাজল-লতা, দুজনে মিলে খেলাঘর পেতে ব'লে যায় রূপকথার রাজত্বে গিয়ে।