পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতীয় দর্শনের মূল ধারা-প্রবাহ ঐ বিধুশেখর শাস্ত্রী প্রদ্ধেয় সভ্যমহাশয়গণ, এবার এই দর্শনশাখার সভার কার্ষ্য পরিচালনার জন্য আপনার আমাকে আহবান করিয়া যে-সন্মান প্রদান করিয়াছেন তাহা অামি দর্শনবিদ্যার চরণে সমর্পণ করিয়া আপনাদের আদেশে বা ইচ্ছায় আমার কৰ্ত্তব্য করিতে চেষ্টা করিব। যদি আপনাদের কোনো কার্ধ্যে লাগিতে পারি ভাল, ন পারি তাহাতেও আপনাদের ও আমার উভয়েরই অনেক উপকার হইবে, এই ভাবিয়া আমি জাপাদিগকে ধন্যবাদ প্রদান করিতেছি । আপনার আমার নমস্কার গ্রহণ করুন। এই জগতে অণু-পরমাণু হইতে আরম্ভ করিয়া কতপ্রকারের কত পদার্থ রহিয়াছে তাহার ইয়ত্ত নাই। সেই সমস্ত পদার্থ একদিকে, আর মাছুষ নিজে অপর দিকে । সে . সে-সমস্ত ত্যাগ করিতে পারে, কিন্তু নিজেকে ত্যাগ করার कथां भzन श्हे८णe ठाशंब्र छद्म श्छ । cन-नयरष्ठद्रक ना জানিলেও হয়তো চলিতে পারে, কিন্তু নিজেকে না জানিয়া পারে না। অস্তকে জানিতে হইলে প্রথমে তাহাকে । নিজেকেই জানিতে হয় ; নিজেকে জানিয়া সে অন্তকে জানে, জানিয়া যাহা কিছু করিবার করে। যেমন কোনো স্থানকে দূর বা নিকট বক্সিলে বক্তা যে-স্থানে থাকেন সেই স্থানকেই ধরিয়া ঐরূপ বলা হইয়া থাকে, কেননা বল্পত কোনো স্থানই নিজের স্বভাবে দুর বা নিকট নহে, সেইরূপ মানুষ নিজেকে ধরিয়াই সংসারের সমস্ত ব্যবহার করে। নিজেকে বাদ দিলে তাহার পক্ষে কিছুই নাই, সবই শূন্ত হইয়া পড়ে। তাই যেমন বৃক্ষের শাখা-প্রশাখা, পত্র-পল্লব ও পুপ-ফলের একমাত্র আশ্রয় তাহার মূল, সেইরূপ মানুষেরও যাহা-কিছু জানিবার-শুনিবার বুঝিবার-করিবার আছে সেই সমস্তেরই মূল সে নিজে। সে নিজে থাকিলে সবই থাকে, আর তাহাকে বাদ দিলে কিছুই থাকে-না। সে নিজেই সকলের মূল, নিজেকে পাইলে যে, সমস্তই *ोंeघ्नी श्ॉग्रे । তাই দেখিতে পাই আমাদের দেশের আধ্যাত্মিক চিত্ত৷

  • छाक भून्नीत्रश्च यत्रौद्र मांश्थि-नन्त्रिणrमब बर्नमनांथांब गडांगछिब्र शछिछांद१ ।।

যখন একটু ঘনাই উঠতেছে তখন গোড়াতেই নিজের কথা—জায়ার কথা । প্রথম জটা বা দার্শনিকদের প্রথম দর্শন বা দৃষ্টি বা দেখার স্ফুরণ হইল আত্মাকে লইয়া,— षांचिां षiटछ् । আমাদের দেশের একদল দার্শনিক (জৈন ) বলিয়াছেন —“যে এক জানে সে সব জানে ; যে সব জানে সে এক खांcन !' ७कटक छांनिम्नां अटनकटक खांना, व्षांद्र चळनक८क জানিয়া এককে জানা, দুই রকমেই জানিতে পারা যায়। কিছু সন্দেহ নাই, এককে জানিয়াই অনেককে জানা স্থবিধা । অনেকের কি সীমা-সংখ্যা আছে ? মাকুব জীবনে কয়টা জিনিসই বা দেখিতে পারে ? তাই এক অমুসন্ধিৎম্বর প্রশ্ন হইয়াছিল—“কাহাকে জানিলে সমস্তকে জানা হয়। উত্তর হইয়াছিল—“নিজেকে—আত্মাকে ৷” ভাল,কিন্তু এই নিজেকে-আত্মাকে জানার কথা কেন ? কেননা, ইহাই তো মানুষের স্বভাব। বলিয়াছি, সে অন্য কিছু না জানিয়া চলিতে পারে, কিন্তু নিজেকে না জানিয়া পারে না। আবার মানুষ কি চায় -যাহ তাহার ভাল লাগে, যাহা তাহার প্রিয়, যাহাতে তাহার আনন্দ হয় । যাহা যত প্রিয়, যাহাতে যত আনন্দ, তাহা সে ততই চায় । দেখা যায়, তাহার নিজের মতু অন্ত কিছু প্রিয় নাই। অন্যান্ত যতই না কেন তাহার প্রিয় বস্তু থাকুক না, সে সমস্ত হারাইয়া চলিতে পারে, কিন্তু নিজেকে হারাইবার কথাটাও তাহার ভাল লাগে না । নিজে সে নিজের কাছে প্রিয় বলিয়। সেই সম্বন্ধে অন্ত জিনিসও তাহার প্রিয় হয়। আদিম দ্রষ্টাদের মধ্যে একজন নিজের স্ত্রীকে বুঝাইতেছিলেন দেখ, পতির জন্ত পতি প্রিয় নহে, নিজেরই জন্ত পতি প্রিয় হয় ; बोौद्र बछ छौ थिग्न नरह, निरजबरें जल जैौ थिब्र इब ; श्रृंरबग्न জঙ্ক পুত্র প্রিয় নহে, নিজেরই জন্ত পুত্র প্রিয়;.সকলের জন্ত সকলে প্রিয় নহে, নিজেরই জগু সকলে প্রিয় হইয়া থাকে।” তাই পরম প্রিয় বলিয়া, পরম জানজের কারণ বলিঃ মাহৰ चलांबडहे निtछाक-त्रांग्रांरक छेॉब्र । cग ८कवण श्रांच्चांटक • कांङ्ग ने, चांमकहरुe फ्रां★, चांद्यांब्र गश्ऊि जांनरन्प्रब्र যোগকে চায় ।