পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতীয় দর্শনের মূল ধার-প্রবাহ $80 ১ম সংখ্যা ] नभषब cनषाश्रङ cश्रहण गयदङ्गकांग्रैौढ़ निरबब ७कई नूउन মন্তু পাওয়া যাইতে পারে—তিনি ব্যাখ্যারকৌশলে বলিতে পারেন যে, যিনি ‘ই’ বলিয়াছেন তাহার অভিপ্রায় এই, আর যিনি ‘না" বলিয়াছেন তাহার অভিপ্রায় এই, তাই ईश८मब्र छेडtब्रग्न भङ ७कहे ; क्रूि उांझांब्र थभां५६कहे ? হইতে পারে উভয় বক্তার অভিপ্রায় ঐক্লপ ছিল ; আবার ইহাও হইতে পারে তাহাদের ঐরূপ অভিপ্রায় ছিল না, বস্তুতই তাহারা ভিন্ন ভিন্ন কথা বলিয়াছেন। অন্তত এইরূপ হুইবার সম্ভাবনাও থাকে। তাই বলা যায় না কোনরূপে সমন্বয় করিয়া দিলেই র্যাহাদের কথার সমন্বয় করা হইতেছে তাহাদের আসল মতটা পাওয়া গেল। সেখানে এইমাত্র বলা যাইতে পারে যে, তাহ সমন্বয়কারীর নিজের মত । র্যাহারা দেখিলেন জীব অন্ত ঈশ্বর অন্ত, তাহদের মধ্যে ভক্তিবাদ আরম্ভ হইল। র্যাহারা উভয়ের অভেদ দেখিলেন তাহাদের মধ্যে একদিকে জ্ঞান ও অপর দিকে অবিদ্যা বা অজ্ঞানের দ্বারা সমস্ত, প্রশ্নের সমাধানের চেষ্টা হইতে লাগিল । জীবের একট। অবিদ্যা বা অজ্ঞান আছে, যাহাতে সে মিজেই নিজেকে ঠিক বুঝিতে পারে না, ঈশ্বরকেও ঠিক বুঝিতে পারে না। অবিদ্যাই তাহার দুঃখের মূল, বন্ধের বারণ। বিদ্যা বা জ্ঞানেই সেই অবিদ্যার নাশ হয়, তাঁহার সমস্ত দুঃখের অবসান হয়। যে-কোনো-প্রকারেই হউক, জীবের এই একটা অবিদ্যার কথা প্রায় সমস্তই প্রধান-প্রধান চিন্তার মধ্যে স্থান লাভ করিল। ইহা আমরা ক্রমেই দেখিতে পাইব। জীব-ব্রহ্মের ভেদ-অভেদের কথা বলিতেছিলাম । ভেদ ও অভেদ এই দুই অজ্ঞের মধ্যে পড়িয়া ভক্তিমার্গের ভাবুকের প্রধানত ভেদেরই দিকে ঝোক রাখিয়া ৰেহ স্পিষ্টতই ভেদ, কেহ বা ভেদ-অভেদ উভয়ই, কেহ বা दि७क (अर्था९ भांच्चां वां चदिकृीब्र नृचक-द्रश्रिङ ) च्ष८ङन, বার কেহ বা বিশিষ্টের (অর্থাৎ জীৰবিশিষ্ট জন্ধের ) प्ङन (चर्षां९ ॐका, अर्षीर औयदिलिडे उक ७क, देशहे) স্তা করিলেন। , - বলিয়াছি উীহাৱা ঐৰুপ চিন্তা করিলেন ‘ভেদের দিকে কোক রাখিয়া। তর্কের বা কৃত্রিম দার্শনিকতার দৃষ্টিতে ইহারা বাহাই বলুন, মূলে ইহাদের ঐসব চিন্তাতেই ভেদই থাকিল। কৃত্রিম দার্শনিকতা যখন আসে নাই, তখন ভেদ-দৃষ্টিতেই ঈশ্বরের উপলব্ধি হইয়াছিল। র্যাহার উপলব্ধি করিয়াছিলেন, তাহারা বলিলেন, তিনি “আমাদের পিতা,” “তিনি আমাদের বন্ধু, তিনি আমাদের জনিত, তিনি আমাদের বিধাতা।” এই সম্বন্ধই ক্ৰমে-ক্রমে আরো নানা রকমে বিকাশ পাইতে লাগিল । কাহারে নিকটে তিনি হইলেন মাভা, আবার কাহারে নিকটে তিনিই হইলেন মাতার পুত্র। কাহারে তিনি দাসের প্রভু, সখার সখা, এরং পত্নীর পতি । র্তাহার সঙ্গে কত বিচিত্র ও কত মধুর প্রেমের সম্বন্ধ স্থাপিত হইয়া खेठेिण ! - জ্ঞানীদের একদল যখন কৰ্ম্মীদের সঙ্গে একটা ব্লফ করিয়া ঈশ্বরাভিমুখে যাত্রা আরম্ভ করিলেন, তখন আরএক দল এক বিভিন্ন পথ ধরিয়া চলিলেন । প্রথম দল যাহা হউক একরকম একটা রফা করিয়া বৈণিক কৰ্ম্মকে একটু স্থান দিয়াছিলেন, কিন্তু দ্বিতীয় দল ইহাকে একেবারে উড়াইয়া দিলেন। বৈদিক কৰ্ম্মে পশুহিংসা ছিল । ইহা যে একটা অতি নিষ্ঠুর ব্যাপার, কৰ্ম্মীরাও যে কেহ-কেহ ইহা না বুঝিতেছিলেন তাঁহা নহে। তাই তাহারা কোনো-কোনো স্থানে বলিভেন যজ্ঞে পণ্ড দেওয়া আর পুরোডংশ দেওয়া একই । একটা গল্পও করিতেন। যজ্ঞের সারভাগ জাগে মানুষের মধ্যে ছিল ; মানুষকে বধ করায় তাহ ঘোড়ার মধ্যে গেল, ঘোড়াকে বধ করায় গরুতে গেল, গরুকে বধ করার ভেঁড়ায় গেল, ভেঁড়াকে বধ করায় ছাগলে গেঞ্জ, ছাগলকেও বধ করায় মাটির মধ্যে গেল, সেখানে তাহাকে ধান্ত আর যবের আকারে পণ্ডিয়া গেল । ইহা হইভে হইল পুরোডাশ । কৰ্ম্মীদের মধ্যে এ ভাবটা ক্রমেই পুষ্টিলাভ করে, এবং তাহার ফলে সাক্ষাৎ পশুর পরিবর্তে স্থতপশু ও পিষ্টপশুর ব্যবস্থা দেখা গেল। আরো পরে কুষ্মাও ও ইক্ষুদণ্ডের বলি छलिटङ जांब्रख कब्रिज । कर्पोब्रा शांशहे बनून, न्डन जानौब्र गण (नार्थ, ८चौक