পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ—বঙ্গে জলকষ্ট > 9を ठाश वाक्लाइंदांद्र छछ शाबू इब्रिनि२ cशोस् डाब्रडlग्न ব্যবস্থাপক সভায় যে-বিল উপস্থাপিত করিয়াছিলেন, ऊंश नfभक्षूरु झझेब्रां८छ् । - র্যাঙ্গার সন্মতির বয়স বাড়াইয়া স্বামীব পক্ষে ১৪ ও অন্ত পুরুষের পক্ষে ১৬ করিবার বিরুদ্ধে বক্তৃতা করিয়াছিলেন, তাহার একথা কেহই বলেন নাই—বলিবার সাহস হয়ত কাহারও-কাহার ৪ হয় নাই—যে, ১৪ বৎসরেরও কম বয়সে বালিকা মাডা হুইবার যোগ্যতা লাভ করে ; বরং উrগদের মধ্যে কেহ কেহ ইহা স্পষ্ট করিয়াই বলেন, যে, বালিকাদের বিবাহ এখনকার চেয়ে বেশী বয়সে হুইলেই, যে অনিষ্টফল নিবারণের জন্য বিলটি পেশ করা হুইয়াছে, তাহ! নিধারিত হইলে, অতএব হিন্দু সমাজের নেতাদের বাfলকাদের বিবাহের বয়স বাড়াইয়া দেওয়া সৰ্ব্বপ্রযত্নে কৰ্ত্তব্য । তাহীদের বিবাহ খুব কচি বয়সে দিন, অথচ সম্মতির বয়স ও বাড়াইব না, এরূপ নৃশংস ও অমঙ্গত ব্যবহার অমার্জনীয় । 聆 বিরোধীরা স্বামীদের অধিকারেব উপব, এবং তাহারা কিরূপে নিবাপদ হইলে পাবে, ভাঙ্গৰ উপ-ই বেশী জোর দিয়াছিলেন । কিন্তু বালিকা বধুদের ও যে অধিকার আছে, BBBBBB BB BB BBBSSSBBBB BSBB BBBB কালগ্রাসে পত্রিত হষ্টগ্ৰেছে বিস্ব জীবন্মত হুইয়৷ থাকিমেছে ও ভাঙ্গাদের সস্তানের মুক্ত অবস্থায় বা দুৰ্ব্বল ও ক্ষীণ মীবী হুইয়া জন্ম গ্রহণ করিতেছে এবং তাহাতে সমস্ত জাতি দুৰ্ব্বল, হীনবীৰ্য্য ও কাপুরুষ হইতেছে, সেকথাট। বিপক্ষ মহাশয়ের ভূক্লিয়। যাইতেছেন। আর, স্বামীদের তথাকথিত অধিকারটাই বা কি রকম ? অধিকার আর কিছু নয়—বালিকা পত্নী দ্বাদশ-বর্ষবয়স্ক হইলেষ্ট ( এবং কথন-কখন তাঙ্গর পূৰ্ব্বেই ) তাহার সহিত দাম্পত্য-জীবনযাপনের অধিকার । এই অধিকারের কথা যাহারা বলিতে লজ্জ বোধ করে না, তাহীদের মত বেহায় খুজিয়া পাওয়া কঠিন । এই প্রসঙ্গে গোগলে প্রতিষ্ঠিত ভুারত-সেবক সমিতির মুখপত্র সার্ডেন্ট অব ইণ্ডিয়া দিল্লীর একটি খবরের কাগজ হইতে ওই সংবাদটি সংগ্ৰহ করিয়াছেন, cन, डशांकांब्र ¢न्नछौ झांछि९ ईांम°iडांटल ७कf cउद्भ বৎসরের বালিকা তৃতীয় বার সন্তান প্রসব করিবার নিমিত্ত ভর্তি হইয়াছে। সংবাদটির উপর সার্ডেন্ট অব *fsm was officersa—"Let the Government and others who killed the Gour Bill ponder over their crime o "sa tus s su ateto গৌড়বিলের প্রাণবধ করিয়াছেন, তাহারা নিজেদের অপরাধजइएक क्लिो कक्रन ।” কোহাটের হিন্দুমু লমান বিরোধ কোহাটের হিন্দুমুসলমান-বিরোধ-সম্বন্ধে অনুসন্ধান করিয়া মহাত্মা গান্ধী ও মৌলানা শৌকইআলী এই একটা বিষয়ে সম্পূর্ণ একমত হইয়াছেন, যে, গবশ্বেণ্ট কৰ্ম্মচারীরা ও গবশ্বেণ্ট এবিষয়ে-উrহাদের কৰ্ত্তব্য করেন নাই, গুরুত্তর ত্রুটি ও অপরাধ কঁাহাদের হইয়াছে ; তাহারা নিজেদের কৰ্ত্তব্য করিলে ব্যাপারটি এরূপ গুরুতর আকার ধারণ করিত না । অল্প অনেক বিষয়ে উভয় নেতার মধ্যে মতভেদ হইয়াছে। তা হাঙ্গের মান দুই বন্ধু যে একমত হইতে পারেন নাই, তাহা হইতেই বুঝ। যাইতেছে, উভয় সম্প্রদায়ের লোকের জ্ঞাতসারে বা অজ্ঞাতসারে পরস্পরের বিরুদ্ধে কিরূপ প্রতিকুল ধারণার বশবৰ্ত্তী ইয়া পড়িয়াছেন । উভয় সম্প্রদায়ের মনের মিল যাহাতে হয়, সৰ্ব্বপ্রযত্নে তাহা করিতে হুইবে । কিন্তু কোন প্রকার চুক্তি দ্বারা তাহা হইবে না । যখন ' মাহুষদেব হৃদয় মন আত্মrর দেশ এক হয়, তাহদের সৰ্ব্বে চ্চ আধ্যাত্মিক ও সামাজিক আদর্শ এক হয়, তখনই তrহাদের প্রকক্ত ও স্থায়ী সম্ভাব সম্ভবপর হয়। মুসলমানের বাস করিকেন সপ্তম শতাব্দীর আরবদেশে কিম্বা মামুদ গজনবী, আলাউদ্দীন খিলজী, মুহম্মদ তোগলক ব। আওরংজীবের আমলে, এবং হিন্দুশ বাস করিতেন মতুয়ূতির দেশে কিম্বা স্মৰ্ত্ত রঘুনন্দনের আমলে –এঅবস্থায় সম্ভাব ও মিলন সম্ভবপর নহে । সাধন দ্বারা ভfবতীয় সকল সম্প্রদায়কে ভারতবর্ষের সর্বোচ্চ মাধ্যাত্মিক আদর্শ উপলব্ধি করিতে হইবে, এবং সেই আদর্শের দেশে মঞ্চলের আত্মাকে বাস কফুিত হইবে। তবে আমাদের অভীষ্ট সিদ্ধি হইবে। বঙ্গে লোকহিতসাধন সম্প্রডি বঙ্গীয় হিতসাধন মণ্ডলীর, সেন্টাল অ্যান্টিম্যালেরিয়া সোসাইটর, এবং বেঙ্গল হেলথ অ্যাসোসিয়েশ্যানের কশ্মিষ্ঠভাব পরিচয় প্রকাশ্য সভায় সৰ্ব্বসাধারণে পাইয়াছেন । আমরা ইহাদেব স্থিত চেষ্টাসমূহের প্রসার ও সম্পূর্ণ সাফল্য কামনা করিতেছি, এবং বঙ্গের অধিবাসীগণকে স.যোগিতা দ্বারা ও অর্থ দ্বারা ইঃাদের সাহায্যে করিতে অনুরোধ করিতেছি ।

বঙ্গে জলকষ্ট छणरूरडेग्न छछ वार्षिक श्रां6नाश ॐऊ इइंटङ जब्रख হইয়াছে। অনেক গ্রামে ও নগরে অগ্নিকাওও হইতেছে। গবশ্লেষ্ট ডিট্রিক্ট বোর্ড প্রভৃতির মুখাপেক্ষী হুইয়া থাকিলে চলিবে না । দলবদ্ধভাবে স্বাবলম্বন চাই। ইহা পুরাতন कथा । किरू नूडन कब्रिच्च न्यद्रन कद्भिरङ cनाव नारें ।