পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bNeN9 প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩২ f২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড क्लवि ७ चाइदिशभ्रक ऍछब्रउिब्र छछ नtभऊि शठन कब्रियांब्र বে আইন আছে ( বোধ হয় ১৯২০ সালের ৬ অাইন ), তদন্থসারে সমিতি গঠন করিয়া সভোর টাদা দিয়া কিছু টাকা সংগ্ৰহ করিলে পুরাতন পুষ্করিণী আদির পঙ্কোদ্ধারের জঙ্ক গবষ্মেন্টের নিকট হইতে ঋণ পাইতে পারেন । হোষঙ্গাবাদে ‘অস্পৃশ্বতা - মধ্য প্রদেশের হেবজাবাদ সহরের কৃতকগুলি তথাকথিত অস্পৃশ্য লোক সাধারণের কুপ হইতে জল তুলিবার অনুমতি কর্তৃকপক্ষের নিকট চাহিয়াছিল, নতুবা তাহাদিগকে দারুণ গ্রীষ্মে ও রৌত্রে বহুদূরবর্তী নর্থদানদী হইতে জল আনিতে যাইতে হয় । অল্পমতি তাহারা পাইয়াছিল, কিন্তু তাহাজের প্রতিবেশী মুসলমান ও হিন্দুদের প্রতিকূলতায় তাহার কূপ হইতে জল তুলিতে পারিতেছে না। এ-বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সহিত গোড়া হিন্দু সম্প্রদায়ের শিরোমণি ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতদিগের যে সব কথাবার্তা হইয়াছে, খবরের কাগজে তাতার বৃত্তাস্ত পড়িয়া আমবা ভারতীয় বা হিন্দু বলিয়া গৌরব বোধ করিতে পারিতেছি না। যাহা হউক, গোড়ার বলিয়াছেন, হিন্দু মহাসভাकईरू थप्नांनौऊ गमर्थ छोब्रउँौञ्च विषव्छनगङ इनि সাধারণের কুপ হইতে "অস্পৃশুদিগকে জল তুলিবার অধিকার দেন, তাহা হইলে তাহারা তাহাতে সম্মত হইবেন । হোষঙ্গাবাদের মিউসিপ্যাল সভাপতি এখন পণ্ডিত মদনমোহন মালবীয়কে এই বিদ্বজনসভার নিকট বিষয়টি উপস্থিত করিয়া শীঘ্ৰ ব্যবস্থা লইতে অনুরোধ করিয়াছেন। দেখা যাক, হিন্দু মহাসভার কলিকাতার অধিবেশনে কি হয়। কিন্তু হিন্দুসমাজে সামাজিক সংকীর্ণতা ও ভীরুতা এত ৰাড়িয়াছে, যে, হিন্দু মহাসভা বা বিশ্বজনসভা অম্পূগুতার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা দিলেই বে তাহা দেশের সর্বত্র গৃহীত ও অম্বুস্থত হইবে, এমন আশা হয় না। কলিকাতায় হিন্দুমহাসভার কাজ এবার বাংলা দেশে হিন্দু মহাসভার অধিবেশন হইতেছে । বঙ্গে হিন্দুর ক্রমশঃ হ্রাস ও অধোগতি হইতেছে । ইহা নিবারণের জন্য নানা উপায় অবলম্বন করা আৰশুক। তন্মধ্যে সামাজিক প্রধান চারিটি উপায়— (3) বাল্যবিবাহ ও বাল্যমাতৃত্বের উচ্ছেদসাধন, (২) নিঃসঙ্গানা অল্পবয়স্ক বিধবাদের বিবাহ পুরা প্রচলন, (৩) স্ত্রীশিক্ষার সম্যকৃ বিস্তার, এবং (৪) শ্বে-সকল জাতিকে লোকে স্বাস্তু-সংস্কার-বশতঃ অস্পৃপ্ত বা অনাচরণীয় মনে করে, তাহাদিগকে যথোপযুক্ত সামাজিক অধিকার ও সন্মান প্রদান, এবং তাহাজের প্রতি সৌজন্য প্রদর্শন। এই চারিদিকে উন্নতির ব্যবস্থা করিতে না পারিলে হিন্দুমহ+ সভার অধিবেশন মূল্যহীন হইবে। আমরা কাহাকেও অস্পৃপ্ত বা অনাচরণীয় মনে করি না । সুতরাং কোণ-কোন জাতির নামের উল্লেখ এখানে করিলে কেহ-যেন মনে না করেন, যে, আমরা তাছাদিগকে ঐ পৰ্য্যায়ভুক্ত মনে করি । ১৯২১ সালের সেন্সস রিপোর্টে দেখিলাম, বঙ্গে ব্রাহ্মণদের সংখ্যা ১৩ লক্ষ ৯ হাজার ৪৩৯ মাত্র । বৈদ্যদের সংখ্যা মাত্র এক লক্ষের উপর । কায়স্থদের সংখ্যা ১২ লক্ষ ৯৭ হাজার ৭৩৬ । সেন্সস রিপোর্টের মতে চাষী কৈবর্ভ বা মাহিষ্যদের সংখ্যা २२ शक २० शखांब्र ७ve । नभःथूटबद्ध न६१Iा २० जक ৬ হাজার ২৫৯ । রাজবংশীদের সংখ্যা ১৭ লক্ষ ২৭ হাজার ১১১, ইত্যাদি । অতএব ব্রাহ্মণ বৈদ্য কান্ত্রন্থেরাই যেন সৰ্ব্বেসৰ্ব্বা তাহারা এরূপ ভাণ করিলে.চলিবে না । নমঃপূমের ইতিমধ্যেই বিদ্রোহী হইয়াছেন। বর্তমান সামাজিক ব্যবস্থা ও অবস্থার পরিবর্তন না হইলে তাহাদের অনেকে মুসলমান ও অনেকে খৃষ্টীয়ান হইয়া যাইবেন। १र्षविश्वा८न्त्र छन्नु ५श्वास्त्रख्न स्थइ५ मिन्झनैौम्न नरश् ; अध्र কোন কারণে ধর্শ্বাস্তুর গ্রহণ নমঃশূন্ত্রদের পক্ষে এবং সাধারণতঃ হিন্দু-সমাজের পক্ষে স্থফলপ্রদ হইবে না । বঙ্গীয় সাহিত্য-সম্মিলন কলিকাতায় যখন হিন্দুমহাসভার অধিবেশন হইবে, মুন্সীগঞ্জে তখন বঙ্গীয় সাহিত্য-সন্মিলন হইবে । কোন অনুষ্ঠানটি ছাড়িয়া কোনটিতে কে যোগ দিবেন, তাহা স্থির করা সহজ হইবে না । বঙ্গীয় সাহিত্য-সম্মিলনের বৎসর-বৎসর অধিবেশন হওয়ার এপর্য্যন্ত কি স্থায়ী শুভ ফল ফলিয়াছে, তাহার একটি রিপোর্ট বৃক্ষীয় সাহিতা-পরিষৎ প্রকাশ করিলে ভাল হয়। আমরা উহা পাইলে উহার সংক্ষিপ্তসার ●कांल कब्रिरङ हेव्हूक । বঙ্গের কতিপয় ব্যবস্থাপকের চাঞ্চল্য বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার একটি অধিবেশনে অধিকাংশের মতে স্থির হয়, ষে মন্ত্ৰী নিয়োগ করা গবৰ্ম্মেন্টের ऍछेछिंड । रङांश्ॉब्रॉअब्र श्रृंष<fद्र छांनांन, cष बनि छैfझॉन्न चाब्र মনোনীত মন্ত্রীরা সম্ভার বিশ্বাসভাজন না হন, তাহা হইলে র্তাহাদের বেতনের বরাদ্ধ মঞ্জুরীর জল্প সভায় উপস্থিত कब्र इहे८णs ॐांशंtनब्र cवडन किडू रूभांप्नां इफेछ ७डेक्कन প্রস্তাৰ ধাৰ্য্য হইলে, মন্ত্রীরা পদত্যাগ করিবেন, এবং अछ भल्ली निबूङ श्हेप्वन् ! किक्त पनि थोप्नद्र ८यज्रट्नग्न दब्रांकफेोहे न-ध*ब्र इइ, डांश इहेण चाब्र भडौनिटब्रांभ इहेरब न, त्रवर्णद्र चब्र९ श्छाछब्रिऊ विषब्रखजिब्र छांब्र