পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

; : * : . . . . 4–శా, $ళా [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড । লোহার শেষ করিলকে তাহার পর বিছানার আশ্ৰয় । লুইল। রাত একটার সময়ও সে জাগিয়—মশারির চালে কল্পনার রঙীণ ছবি আঁকিতেছে। হায়রে প্রেম — লোকটাকে কি শেষকালে কবি করিয়া ছাড়িল ? ~ * 事 °下 冰 事 তাহার পরদিন কিন্তু মেঘ কাটিয়া গেল এবং রামতন্থকে বেশ প্রফুল্প দেখা গেল। স্পষ্টই বুঝিতে পার গেল যে, সে রাতারাতি একটা মৎলব আঁটিয়া ফেলিয়াছে। সে স্থির করিল প্রজাপতির সহিত এপর্য্যস্ত সাত সাতটা বাজি হারিলেও অার একহাত খেলিয়া দেখিবে । এবার জার পরের কথায় নাচিয়া চট করিয়া কন্যা দেখিতে ছুটিয়া তিক্তমুখে ফিরিয়া আসা নয়। পুর্বরাগের পালাটা দত্তর-মত শেষ করিয়া অন্য কথা। তবে দেরি আর কোনোমতেই করা চলে না। সে মনশ্চক্ষে দেখিতে পাইল এই বিদুষী তরুণীটির জন্ত যুবক-মহলে একটা চাঞ্চল্য পড়িয়া গিয়াছে এবং স্বয়ংবর সভার প্রত্যেক প্রার্থীর মতন যদিও সে নিজেকেই সৰ্ব্বাপেক্ষা বাঞ্ছনীয় মনে করিল, তথাপি ভাবিল-না ; দেরি করাটা নিরাপদ नश्च । সকাল বেলা একটু এদিক-ওদিক্‌ করিয়া কাটাইল ; তাহার পর হঠাৎ বৌদিদির নিকট একটা পুরানো টেলিগ্রাম লইয়া গিয়া বিরক্তভাবে বলিল, “এই নাও যা মুনে করেছিলুম তাই ; আমায় আর থাকৃতে দিলেন । , টেলিগ্রাম দেখিয়া বৌদিদির মুখটা শুখাইয়া গিয়াছিল। তিনি জিজ্ঞাস্ক-নেত্ৰে চাহিয়া রহিলেন । রামতনু বলিল, ভয় পাবার কিছুই নেই; তবে জামায় কালই ধেতে হবে ” “কাল ! এই বললে ১২ দিন দেরি আছে?” “আমি বললেই ত আর হচ্ছে না, বিশ্বাস না হয় টেলিগ্রামটা পড়িয়ে নাও কাউকে দিয়ে”—বলিয়া, পাছে সত্যই কাহাকেও দিয়া পড়াইয়া লওয়া হয়, এই ভয়ে সেটা সঙ্গে-সঙ্গে পকেটে পূরিল এবং হঠাৎ অধিকতর বিরক্তভাবে সেটাকে বাহির করিয়া টুকরা-টুকৃরা করিয়া ছিড়িয়া বলিল, “জারে রাম, এমন কলেজেও মাছবে পড়ে t” এসব ব্যাপারে অনভিজ্ঞ বৌদিদি সানা দিয়া বলিলেন “তা ভাই, কি কবে বলে ; কামাই করাটা কি ভালো হবে ? তোমার দাদা শুনে আবার চট্বেন। কিন্তু এমন কেন হ’ল বলো ত ? রামতন্থ পূর্বের মতনই রাগতভাবে বলিল, “কে জানে ? শুনেছিলাম লাটসাহেব নাকি কলেজ দেখতে আসবে তাই হবে বা।” বৌদিদি রাগিয়া বলিলেন, “মুয়ে আগুনলাটসাহেবের, সে আর মর্বার সময় পেলে না ? ঘরের ছেলে দু'দিন ঘরে এসে বসবে তাতেও সোয়াস্তি নেই।” যেন অকস্মাৎ মনে পড়িয়া গেল এইভাবে রামতন্থ বলিল “চুলোয় ষাকৃ; হ্যা, তোমার কেনো কাজটাজ আছে নাকি ?—তা হ’লে বলে । তাই ব’লে আমি কিন্তু তোমার সেই পিসের বাড়ীতে যেতে পারব না, সে আগে থাকৃতেই ব’লে রাখছি।” এই সরলদ্ধদয়া রমণী ভাবিলেন কালকের ঠাট্রায় দেবর র্তাহার রাগ করিয়াছে । সেইজন্ত সেইখানেই যাওয়াইবার জন্ত বেশী জিদ করিয়া ব্ৰসিলেন। ঠিকানা দিলেন, মাথার দিব্য দিলেন, এবং যাহাতে হাটিয়া যাইতে না হয় তাহার জন্য ভাড়াও কবুল করিলেন । রামতনুর ঠিকানাট লওয়াই উদ্বেগু ছিল ;–সেটি মনেমনে মুখস্থ করিয়া লইল । বাহিরে কিন্তু খুব মাথা নাড়িয়া বৌদিদিকে বলিল “সে হতেই পারে না, আমি সেখানে যেতে পারব না ; তুমি আমায় তা হ’লে চেননি।” পরদিবসই যাওয়া স্থির হইল। দাদা তাহার বাড়ীতে ছিলেন না। রামতনু ভাবিল, স্ত্রীর মুখে তিনি যখন এই উদ্ভট কথাটা • শুনিবেন তখন নিশ্চয় ভাবিবেন রামতন্ত্র ভ্রাতৃজায়ার সহিত খুব একচোট ঠাট্টা করিয়া গিয়াছে । ততদিন সে একটা স্বসঙ্গত কারণ খুজিয়া বাহির করিয়া ফেলিবে । মা বধুমাতার মুখে শুনিলেন। অঞ্চলে চোখ মুছিয়া বলিলেন, “রামুর আমার পড়াশুনার ঝোকটা চিরকালই এইরকম। জাহা ওকি বাচ বে। আমাদের পোড়া অদৃষ্টে ; -गर्दाई ७ॉरणा दोशांब्र, उरब भै ८कभन बिप्प्रब्र कूण चांद्र ফুটুচেনা'-ইত্যাদি ইত্যাদি।