মৌমাছির ভাষা স্ত্র স্বধাময়ী দেবী - বহুকাল হইতে বহু বৈজ্ঞানিক, কবি ও পণ্ডিত ব্যক্তি মৌমাছিদের জীবনযাত্র-সম্বন্ধে অনেক আলোচনা করিয়াছেন ; নানা গ্রন্থ এবিষয়ে লেখা হইয়াছে; কিন্তু এখধ্যস্ত মৌমাছিরা কি উপায়ে পরম্পরের সঙ্গে কথা-বাৰ্ত্তা চালায়, এই তথ্যটি কেহই বাহির করিতে পারেন নাই । পরীক্ষার জন্ড ছাদ-দেওয়া ও কঁচি-ধের মৌচাক 'coT FfMT FA fo" (Herr Karl von Frisch) নামে একজন জামান পণ্ডিত সম্প্রতি এবিষয়ে তাহার গবেষণার ফল এক পত্রিকায় ব্যক্ত করিয়াছেন । আশা করা যায়, এই গবেষণা সকলের নিকটেই খুব কৌতুহলজনক হইবে । এই পণ্ডিতের মতে একধরণের মৌমাছি কেবল একটি জাতের ফুলের মধু সংগ্রহ করে, নানা ফুলে ঘুরিয়া বেড়ায় না। এই একনিষ্ঠত কি করিয়া তাহারা পাইল ? তাহাজের চোখ আছে সত্য, কিন্তু বর্ণ-জ্ঞান এত বেশী নাই যে, কেবল রঙের ভেদ বিচার করিয়া তাহারা নির্দিষ্ট ফুলের সন্ধান পায়, তবে তাদের স্ত্রাণশক্তি খুব প্রবল, এবং গন্ধের স্থতি তাহাদের খুব তীক্ষ । স্কুলের গন্ধ দ্বারাই ओशब्रिी ५कथांउँौञ्च कूटलब्र गकारन धूब्रिब ८बङ्गाग्र । ८श्व्र ফন ফ্রিশ দেখাইয়াছেন, ষে, মৌমাছিদের ভ্ৰাণধন্ত্র তাহাদের দাড়ার মধ্যে থাকে। দাড়া কাটিয়া ফেলিলে তাহার রং দেখিয়া কোনো রকমে তাছাদের বাঞ্ছিত ফুল বাহির করে, কিন্তু তাহাঁদের আভ্রাণ-শক্তি একেবারে চলিয়া যায়। . বিভিন্ন ফুলের গন্ধ-ভেদের দ্বারা কেবল যে বিভিন্ন- , <थकाब्र cयोमाश्रिक चांकर्दम कब्र बांग्र डांश नञ्च, মৌমাছিদের গতিবিধি লক্ষ্য করিলে ফুলের জাতিতত্ত্বও অনেকাংশে জানা যায়। কিন্তু যেটি আমাদের প্রধান জ্ঞাতব্য তাহা এই যে, এই ভ্রাণশক্তি দ্বারা মৌমাছির পরম্পরের মধ্যে কিরূপে খবরের আদান-প্রদান করে । হের ফন ফ্রিশ প্রথমে তাহার বাগানে স্থানে-স্থানে কাগজে মধু মাখাইয়া টেবিলের উপর রাখিয়া দিলেন। কয়েক ঘণ্টা পরে একটি মৌমাছি তাহার সন্ধান পায় । তাহার পর দেখা গেল মিনিট কতকের মধ্যেই একই চাকের শতশত মৌমাছি সেই মধুর লোভে আসিয়া উপস্থিত। ইহার পর সেই পণ্ডিত একটি মৌচাক নিজের হাতে নিৰ্মাণ করিলেন। মধুভাণ্ডগুলি একটির পর আর-একটি ఈ K. 意> 平為- 、 > t 2 =} ● 5. 丐慈> కళ S. fl- ~്မ္ဘီ -‘‘ား స్ధP © g 4Ω
- .مه. په - يس
-- ---ہ. sty. *. --- ○ミ素乏> ご 荔、 بیتی - عص دات 、三-* 了靠 -- --~వ్ల 32 <d zoo *** !Note:- : ærnoteş Whrte. : : ప్తో ස - 6rwwn, cयोवांहि जचग कब्रिबांब्र यथा-essf cयौमांझिटक शलtद्रझाँबांद्र ८धमांझिब्र अषा हड्रेरठ यांझिब्रl वांश्ब्रि कब्रां করিয়া স্তরে-স্তরে সাজাইয়া দিলেন। তার পর কঁাচ দিয়া সেগুলি ঘিরিয়া লইলেন। কাচ থাকাতে মৌমাছির বিশেষ অস্থবিধা বোধ করিল বলিয়ামনে হইল না। সেই চাকে,
