পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] বামুন-বাদী & ২৩১ রাখিয়াছে, সে আজ তাহাকে সম্মুখে পাইয়া কি আত্মসম্বরণ করিতে পারিবে ? মহেশ্বরী যাহাকে ক্রোড়ে ধারণ করিয়া এতদিন কত অপমান, বিক্রপ, নির্ধ্যাতন, সমস্তই অমান-বদনে বুক পাতিয়া সহ্য করিয়া আসিতেছেন, প্রাণের সে স্নেহ-সম্পদ হারাইয়া আজ কিরূপে তিনি প্রকৃতিস্থা থাকিবেন ? যিনি বিপদে-বিষাদে कठ *ांख, डिनि चांछ cqषन च्षलाख श्ब्रां ऐंटैिं८णन যে, এক-সময় তিনি চীৎকার করিয়া বলিয়া উঠিলেন"মামা !—তুমিই মাতৃ-হৃদয়ের এ দুর্দশ করেছ ! মাতৃস্নেহ যে কি জিনিষ তা জানো না ।” তারিণী বিদ্ধপের স্বরে কহিল, “ই মা ! মাতৃস্নেহ যে কুস্থানে গিয়ে তা’র নামের কলঙ্ক করে,সেটা জানতাম না বটে ! জয়—রাধে গোবিন্দ ।” মহেশ্বরী বুকের উপর হাত রাখিয়া কহিলেন, "পাগল! এখানে বিভাগ নেই—বিচার নেই—ভাগ-বাট রা cनहे-नद ७कांकांश्न !” भ८श्वप्रैौब्र चव्र छक्लाझेया আসিল । তারিণী বার-দুই রাধা-গোবিন্দের নাম উচ্চারণ করিয়া বলিল, "একাকার না হ’লে আর এমন একাকার করতে পারো ?” মহেশ্বরী কহিলেন, "সম্পর্কে তুমি মামা, কিন্তু আমার ইচ্ছে হচ্ছে যে, বালকের মতন তোমাকে বোঝাই । বর্ষ। যখন নামে তখন শুধু বড় গাছের উপর তা বধিত হয় না-আগাছ-ফুগাছ সমানভাবেই তা ভোগ করতে পায় । নারীর এ বিরাট রূপ তুমি কখনোচোখে দেখনি। কি পিতা, কি স্বামী, কি সস্তান কেহই এ রূপকে বিভেদ ক'রে দেখেন না। সকলে সমানভাবে স্নেহ পেয়ে থাকেন । সে যা-যা করেছ তা’বু আর হাত নেই। আমি জনিতাম, তোমার বয়স হয়েছে, তাই তোমাকে সঙ্গে আনতে.ইতস্তুত করিনি।” তারিণী তাহার জলপ্ত চক্ষু-ছুটি মহেশ্বরীর দিকে ফিরাইয়া কহিল, “তুমি ভেকে এনে অপমান করবে না বিশ্বাস ছিল ব’লেই জামি আসতে দ্বিধা করিনি।” बप्रपौब कश्ध्णिन, “माभा ! छूभि छूण वृट्कइ । আমরা কারে অপমান করতে পারিনে । কিন্তু সকলকে AAAA SAS A SAS A SAS SSAS SSMMMAMMAMMAeeMMMMMSAAAA শাসন করুবার অধিকার আমাদের আছে। সে অধিকারটুকু বোঝে না ব'লেই মনে ব্যথা পাও।” তারিণী আর-কিছু বলিল না। মহেশ্বরীও নীরব হইলেন। বড়-মার চিত্ত-চাঞ্চল্য দেখিয়া বলাই এভক্ষণ কিছু বলিতে সাহস করে নাই। সঙ্গীহীন হইয়া তাহার এমন অলঙ্ক যাতনা বোধ হুইতেছিল যে, গাড়ী হইতে লাফাইয়া পড়িতে পারিলে সে যেন বাচিত । তারিণীচরণের সহিত মহেশ্বরী যখন মিষ্টভাবে আলাপ করিতে প্রবৃত্ত হইলেন তখন তাহার কিছু সাহস হইল। সে জিজ্ঞাসা করিল, “বড়-মা ! কানাইদা”কে পাওয়া যাবে ত ?” - মহেশ্বরী তাহাকে বুকের মধ্যে, টানিয়া লইলেন । বলিলেন, “পাওয়া যাইবে বই কি ! প্রাণে ছাড়তে ন৷ চাইলে কি ছাড়াছাড়ি হয়। যে-কালব্যাধির কথা শুনিয়েছিল, এখন বিধাতা তা’কে প্রাণে রাখলে হয় ।” মহেশ্বরীর বেদনার উচ্ছ্বাসটা যখন র্তাহার নিজের মর্থস্থলকে আহত করিয়া প্রকাশ পাইল, তখন অল্পবুদ্ধি তারিণী মনে করিল, সে বুঝি তিরস্কৃত হইল, এবং মনিট। অবাধে পরিপাক করিবার জন্ত চক্ষু মুদ্ৰিত করিয়া বসিয়া ब्रझिल । মহেশ্বরী জিজ্ঞাসা করিলেন, "মামা কি ঘুষোলে नाकि ?” তারিণীচরণ অষ্টদিকে মুখ করিয়া কহিল, “ষে-বিষ ঢেলে দিয়েছ, সেটাকে আগে হজম করব—তার পরে ত धूम r” মহেশ্বরী কহিলেন, "বিষ হজম করতে পারলে অমৃত হয়ে যাবে। কিন্তু যদি পরিপাক করবার ক্ষমতা না थारक्-cशरांशे cथएक बांग्र-उप्रहे cत्राल। भाभा ! কোন ষ্টেশনে গাড়ী থামূবে ?” डाब्रिनैौ 8अचटब्रहे कश्णि, “चाभि उ'ब कि जानि ? রেলের কৰ্ত্তারাই জানে।” মহেশ্বরী কছিলেন, “রাগ করে কেন, মামা । সেই ষ্টেশনে যে আমাদের নামূতে হবে।" তারিণী কিছু ৰিস্থিত হইয়া কহিল, "কেন । সেতুবন্ধ হ’য়ে গেল নাকি ?”