২য় সংখ্যা } बाझ्न-बोर्लो too ८षष्ठ भारब्रl । चांग्र cठांशांब्र' कि थब्राऽशृद्धब्र जां★ एव একবার বাইরে এসে হিসেব ক’রে নাও।” ” * এই বলিয়া মহেশ্বরী অবতরণ কবিলেন। তারিণী গাজবন্ত্র অপসারিত করিয়া দেখিল যে, তাহার স্থায় কাৰ্য্যক্ষম ও স্বচতুর চালকটির পঙ্গুত্ব প্রমাণিত করিয়া দিয়া সকলে নামিয়া পড়িয়াছেন। সে অাম কি করিবে, অগত্যা সেও নামিয়া পড়িল । মহেশ্বরী জিজ্ঞাস করিলেন, ‘মামা ! তুমি কি সেতুবন্ধ যেতে চাও ?” তারিণীব মনে এমন ভরস ছিল না যে, সে একাকী দূরদেশে অপরিচিত স্থানে যাইয়া আপনার দেহটাকে বঁচোইয়া আনিতে পারিবে । সে দস্তবিকাশ করিয়া , কঠিল, “বলো কি মা ! তোমাকে এই জন-সমুদ্রেব মাঝে এক্লাটি ফেলে দিয়ে যাবো তীর্থ কবৃতে " একটু পথে আবাব কহিল, “গাড়ীড়ে উঠে পড়লে হ’ত— বুঝলে মা । কলকাতা ভারি একটা সঙ্কর কিনা । ফিরে এসে তোমাব ছেলেকে ভাবণীচৰণ একদিনেই টেনে বেত্ত্ব করবে—দেখে । বোম্বে, মাদ্রাজ, দিল্লী, লাহোর সবই তোমাৰ এই মামাটির পীষেব তলায় । বিলেত কিনা ধাইনি, তা’র আইডিয়াট। মনের মধ্যে যা গড়া-পেট। রয়েছে সেখানে গেলেও তাবিণীচরণ ঘাৰ ডে যাবেন না ।” মহেশ্বরী এসকল কথায় কর্ণপাত করিলেন না । গাড়ীব আরোহীগণ, যাহার কাজে-অকাজে নমিয়া পডিয়াছিল, গাড়ী ছাড়িবার উপক্রম হইলে তাহাবা যখন আবাব হুড়পাড় করিয়া গাড়ীতে উঠিতে লাগিল তখন তাৰিণী अज्रिभांख बTरष्ठ ३हेच्च dडेनcनब्र थानिय छै। शन लड़े ब्रां ছুটাছুটি করিয়া ঘৰ্মাক্ত কলেবৰে পাগলের মতন মহেশ্বরীর নিকটে জাসিয়া.বলিল, “মহেশ্বরী ! ওই ইঞ্জিনে ধোয৷ উণ্ড ছে—ওই বাণী বাজালে—এখনি ছদ হুস শব্দ করবে— এল মা ! উঠে পড়ি।” এই বলিয়া একটা বাক্সের একদিকে বলাই, একদিকে তাৰিণী, দুইজনে দুষ্টদিকে ধৰিয়৷ টানাটানি করিতে লাগিল। রেলের একজন গার্ড সেইখান দিয়া ধাইতেছিল। তাছাকে দেখিয়া তারিণী বলিল, *बायाँ ! cनांशहे ८डाँबाङ्ग, श्राफ़ौफ़ चांब्र ‘बक भिबिई c*कि८ब्र ब्रां८थों !” फ्रॉब्र नम्र बांझींशक्लिब निंबा ८ण अङगटन शंऐइ थप्दुबन्त्रीब्र शंउ पछि। प्लानाष्ट्रेनि कब्रिट्ड जात्रिण। वणिन,"बप्श्वऔ! ५कि कइणि ? श्राप्नौ४ष cझ्छ शिष्णআয়! আয় ! এখনও উঠতে পারা যাবে।” গাড়ী তখন চলিতে আরম্ভ করিয়াছিল। তারি? মহেশ্বরীর হাত ছাডিয়া দিয়া রেলের সঙ্গে-সঙ্গে ছুটিতে লাগিল। আর এক-একবার পিছু ফিরিয়া মহেশ্বরীকে ডাকিতে লাগিল। গাড়ীখানা যখন ষ্টেশন ত্যাগ করিয়া গেল, তখন সে হাত পা ছাড়িয়া দিয়া সেইখানে বলিয়৷ পডিল এবং এক-একবার বলাই ও মহেশ্বরীর উপর তাহার সর্বগ্রাসা দৃষ্টি এমন তাঁর করিয়া হানিতে লাগিল যে, তারিণীর চক্ষু বলিয়াই র্তাহার রক্ষা পাইলেন,— ভস্মীভূত হইলেন না। o এইরূপে কিছুকাল অতিবাহিত হুইবার পর কলিকাতাগামী ট্রেনখানি আসিয়া প্লাটফর্শ্বে দাড়াইল । বলাই টিকিট করিয়া আসিয়া একটি কুলীর সাহায্যে জিনিসপত্রসকল গাড়ীতে তুলিয়া লইল । মহেশ্বরী কহিলেন, “মামা ! আর ব’সে থেকে কি হবে ? এল ! গাড়ী এখনই ছেড়ে দেবে।” এই বলিয়া মহেশ্বরী গাড়ীতে উঠিলেন । তাৰিণী আর উপায়ান্তর না দেখিয়া অবরুদ্ধ সপেক্স ভায় গজিতে-গঙ্গিতে ট্রেনে গিয়া উঠিল। কলিকাতায় পে’ছিলে মহেশ্বরী নিজেই সমস্ত ষ্টেশনটি ঘুৰিয়-ফিবিয়া কানাইলালকে তন্ন-তন্ন করিয়া খুজিলেন। অবশেষে নিরুৎসাহ হইয়া যেখানে সেই ভদ্রলোকেরা আস্তান ফেলিয়াছিলেন, সেহখানে আসিয়া বসিয়া পণ্ডিলেন। তাহার সর্বপ্রধান চিন্তা—সেই কাল-ব্যাধি । সেই চিন্তায় তাহাৰ দেহ একেবাবে অবশ করিয়া ফেলিভে লাগিল। যে খল ব্যাধি তাহার পিতামাত ভ্ৰাতা ভগিনী গৃহেব সকলকেই একে-একে গ্রহণ করিয়াছে, সে কি জাজ তাহার জীবনসৰ্ব্বশ্বকে হাতে পাইয়া ছাডিয়া দিয়াছে ? যেসঙ্কল চিস্ত। চিত্তের একান্ত অবসাদজনক, সে-পকল এখন अख८वश्व “अखर्रुखौ रङब्र श्इं८ङ छौदख श्हेब्रा भरश्चन्नैौब्र নিকটে আসিয়া প্রকাশ পাইতে লাগিল । তিনি ভাৰতে লাগিলেন, “হয়ত বাছা মুখে একটু ওষুধ পায় নাই--জজजण कब्रिग्ना थां*? यांश्ब्रि श्ब्रां श्रिब्रांप्इ ! भी-चख अंॉ१e
