পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] প্রাচীন ভারণ্ঠে ধৰ্ম্ম ২৬৭ করে। ‘বসা’কে সাওতালিতে ছুডু বলে । ইহার পর বলিবে দিছে ইত্যাদি মানে বোঝায়। নিয়ে একটি যথাক্রমে উক্ত পদগুলি বসাইয়া দিলেই যথাক্রমে বসে, তালিকা প্রদত্ত হইল :– দৌড়ান | দৌড়ায় দৌড়াইতেছে! দৌড়াইবে H cोफु. cनौफ़ །འདི་དཱ་ཝ་rབ་ཙེ་ আকানাই | গৌড়ম্বাই দৌড়াইতেছিল দৌড়াইয়াছে|দৌড়াইয়াছিল cनौफ़- cोज्र- | কাস্তাহেঁ আই | হেলেনাই | দৌড়লেনাই প্রাচীন ভারতে ধৰ্ম্ম ঐ অমূল্যচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ধৰ্ম্ম মানবজাতির একটি প্রধান অবলম্বন । যতদিন মানবের ইতিহাস পাওয়া যাইতেছে ততদিন ইহার ধৰ্ম্ম বিশ্বাসেরও একটি ইতিহাস পাওয়া যাইতেছে। প্রধানতঃ দুইটি বিশ্বাস হইতে ধর্শ্বের উৎপত্তি হয়। প্রথম, এই विषं € छौरु छड़ ८कशन कब्रिध्ना श्छे इझेल ? विउँौग्न, জীবগণ প্রাণ পরিত্যাগ করিয়া কোথায় যায় ? প্রথম বিশ্বাস হইতে দেবতা ও ঈশ্বরের স্বষ্টি হইয়াছে ; দ্বিতীয় বিশ্বাস হইতে পিতৃলোকের স্বাক্ট হইয়াছে। নানা দেশে নানা জাতি নানা-প্রকারে এই দুইটি প্রশ্নের উত্তর দিয়াছে । তাহাতেই নানা-প্রকার ধৰ্ম্মের উৎপত্তি হইয়াছে। কোনো জাতি যখন অসভ্য অবস্থায় থাকে তখন তাহার ধর্থও নানারূপ কুসংস্কারপূর্ণ নিম্ন শ্রেণীর বিশ্বাস মাত্র থাকে, আবার যখন জাতি সভ্য ও উন্নত হইয়া উঠে তখন তাহার ধৰ্ম্মবিশ্বাসও সেইসঙ্গে মাজ্জিত ও উন্নত হইয় উঠে। কোনো কোনে দেশে ধৰ্ম্মবিশ্বাস অগ্রে উন্নত হয়, পরে জাতি তাহার সঙ্গে সঙ্গে উন্নত হয় । যাহা হউক কোনো জাতি ও তাহার ধৰ্ম্ম একসূত্রে গ্রথিত । একের উন্নতি হইলে অপরের উন্নতি হইবে, আবার একের অবনতি হইলে অপরের অবনতি হইবে। প্রাচীন ভারতেও এইরূপ হইয়াছিল। প্রাচীন ভারতীয়দিগের प*दिवान श्रांनिभ अरुन्ह श्रङ क्लभ*ः छेब्रड झ्झेब्रा भ५|যুগে চরম সীমায় উঠে ও তৎসহ জাতিও উন্নতির শিখরে আরোহণ করে। তংপরে ধর্মের অবনতি হইতে আরম্ভ হয় ও ধর্শ্বের অবনতির সঙ্গে জাতিও অবনত হইয় পড়ে । বর্তমান প্রবন্ধে আমরা ধর্মের সেই ক্রমবিকাশ দেখাইতে চেষ্টা করিব । প্রথমতঃ আমরা দেখি যে বহু প্রাচীন কালে ভারতে বৈদিক ধৰ্ম্ম প্রচলিত ছিল । নানারূপ আড়ম্বরপূর্ণ যাগযজ্ঞ ক্রিয়াকলাপ করিলেই মানুষ মৃত্যুর পর স্বর্গে গমন করে, ইহাই প্রাচীন কালের ভারতবাসীদিগের বিশ্বাস ছিল । নানারূপ দেবতার কল্পনা করা হইত, তাহাদের উদ্দেশেই যাগযজ্ঞ করা হইত। বিশ্ব-স্বষ্টি সম্বন্ধেও একটি কল্পনা করা হইত। তেত্রিশটি দেবতা, পিতৃগণ, ঋষিগণ প্রভৃতি সকলে এই বিশ্বের রক্ষক ও পালক । ইহারা সকলে লোকপিতামহ ব্ৰহ্মার বংশধর । ব্ৰহ্মার ছয় পুত্র। সৰ্ব্ব জ্যেষ্ঠ মারীচের পুত্র কশ্যপ । সমস্ত দেবগণ, ঋষিগণ, মানব, দৈত্য, জীবজন্তু, বৃক্ষলতা প্রভৃতি সমস্ত স্বই পদার্থ কগুপের অপত্য । (মহাভারত আদি ৬e ) আদিম ভারতীয়দিগের বিশ্বাস ছিল যে, যাগযজ্ঞ করিলেই দেবতাগণ সন্তুষ্ট হন ও যজ্ঞের অনুষ্ঠাতা মৃত্যুর পর স্বৰ্গে গমন করেন । - নারদ ঋষি যুধিষ্ঠিরকে কহিতেছেন, “ষযাতি,নহুয, পুরু, মান্ধাতা—(প্রভৃতি রাজগণ ) ও অনেকানেক তুরিদক্ষিণ भश्९ अषट्षषाश्छांन घाब्रा चर्शशङ *लक्कूि दर्शनैश्च