পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] সাংখ্য-মতকে অক্ষয়, এব, পূৰ্ণব্রহ্ম, সনাতন, নিৰন্থ, নিৰ্ব্বিকার, নিত্য এবং আদি অন্ত ও মধ্যবিহীন বলিয়া কীৰ্ত্তন করিয়া থাকেন। উহা যোগ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ উহা হইতে স্বষ্টি স্থিতি ও প্রলয় উপস্থিত হয়। পরমধির শাস্ত্ৰ-মধ্যে সাংখ্য-মতকেই উৎকৃষ্ট বলিয়া প্রশংসা করিয়া থাকেন। দেবতা, ব্রাহ্মণ, যোগী সাংখ্যমতাবলম্বী ও শান্তিমতাবলম্বী ব্যক্তিরা ঘে-পরমাত্মার প্রতিনিয়ত স্তব ঋরিয়া থাকেন, সাংখ্য-শাস্ত্রই সেই নিরাকার পরব্রন্ধের মূৰ্ত্তি-স্বরূপ ” (শাস্তি ৩-২ ) বৈদিক যুগে বেদকেই ব্ৰহ্ম-স্বরূপ কল্পনা করা হইত। এযুগে সাংখ্য সেইস্থান অধিকার করিল। অনেকে এই সাংখ্য-শাস্ত্রের অকাট্য যুক্তি দেখিয়া ইহা গ্রহণ করিয়াও মনকে ভালোরূপ বুঝাইতে পারিতেন না বলিয়া সাংখ্য-প্রোক্ত চতুৰ্ব্বিংশতি তত্বের অতীত এক পরমাত্মা বা ঈশ্বরের কল্পনা করিতেন। ভীষ্ম যুধিষ্ঠিরকে কহিতেছেন, “চতুৰ্ব্বিংশতি তত্ত্বাতীত সনাতন বিষ্ণুষ্ট অক্ষয় পদার্থ। তিনি তত্বমধ্যে পরিগণিত নহেন, যথার্থ বটে, সমুদয় তত্ত্বে অবস্থান করিতেছেন বলিয়া পণ্ডিতেরা তাহাকে পঞ্চবিংশ তত্ত্ব বলিয়া কীৰ্ত্তন করিম গিয়াছেন।” ( শাস্তি ৩৪৩ ) এই যুগের ধৰ্ম্মগুলির বিশেষত্ব এই যে, এইগুলি নিবৃত্তিমূলক ধৰ্ম্ম। বৈদিক ক্রিয়াকলাপগুলি প্রবৃত্তি-মার্গ ছিল । প্রত্যেক যজ্ঞের কিছু উদ্দেশু থাকিত। হয় স্বর্গভোগ, না হয় এই জগতেই সুখভোগ। কিন্তু এই তৃতীয় স্তরের ধর্মগুলি সমস্ত নিবৃত্তিমূলক ও নিষ্কাম। অনেকে সাংখ্য, যোগ, ও নিষ্কাম কৰ্ম্ম এই তিনটিকে সমদৃষ্টিতে দেখিতেন। রাজর্ষি জনক স্বলভাকে কহিতেছেন, পরাশর-গোত্র-গছুক্ত, ” সন্ন্যাসধৰ্ম্মাবলম্বী বৃদ্ধ মহাত্মা পঞ্চশিখ আমার গুরু। সেই মহাত্মা হইতেই আমি মোক্ষতত্ব প্রাপ্ত হইয়াছি। তাহার তুল্য বক্তা জার ՀԳա কেহই নাই। তিনি মোক্ষের হেতু স্বরূপ। আমি তাহার প্রসাদেই সাংখ্যজ্ঞান, যোগ ও নিষ্কাম বাগবজ্ঞাদি এই ত্ৰিবিধ মোক্ষধর্শ্বের যথার্থ তত্ত্ব অবগত হইয়া সংশয়दिशैम इहेशझ् ि।” (श्राखि ७२s) নারায়ণ একস্থলে বলিতেছেন, “মরীচি, অজিরা, অজি, পুলস্ত, পুলহ, ক্রতু ও বশিষ্ঠ এই সাত জন মহর্বি ব্ৰহ্মার মন হইতে . উৎপন্ন হইয়াছেন। ইহারা সকলেই বেদবেত্তা ও বেদাচাৰ্য্য। ইহার প্রজা উৎপাদন कब्रिदाग्न निभिद्ध ऋहे झझेब्रांरक्ष्म । ऍाशम्रा बाशषजॉनि ক্রিয়া-কলাপের অনুষ্ঠান করিরেন, তাহাদিগের জন্তু এই পথ নির্দিষ্ট করিলাম। এক্ষণে নিবুত্তিপথাবলম্বীদিগের বিষয়ও উল্লেখ করিতেছি শ্রবণ করে । সন, সনৎস্বজাত, সনক, সনন্দন, সনৎকুমার, কপিল ও সনাতন এই সাত छन भइर्षि बकांद्र भन इडे८ङ खे९°ब्र झ्हेंब्रादध्न । ईशप्नब्र বিজ্ঞানবল স্বতঃসিদ্ধ। ইহারা সকলেই নিবৃত্তিধৰ্ম্মাবলম্বী। ইহারা যোগ ও সাংখ্যজ্ঞানবিশারদ, মোক্ষ ধর্শ্বের আচাৰ্য্য ও মোক্ষধৰ্ম্ম প্ৰবৰ্ত্তক ” (শান্তি ৩৪১ ) প্রথমোক্ত ঋষিগণ ‘পুরাতনদলের ও শেষোক্ত ঋষিগণ मूंडन দলের । ইহারাই নবযুগ প্রবর্তন করেন। আরও আমরা দেখিতেছি মোক্ষধৰ্ম্ম বেদে ছিল না। নূতন দলের ঋষিগণ ইহার প্রবর্তক। বৈদিক আৰ্য্যগণ ঐশ্বৰ্য্য চাহিতেন, পুত্র-কলত্র চাহিতেন, স্বৰ্গ চাহিতেন এবং এইসমস্ত লাভ করিবার নিমিত্ত র্তাহারা নানাবিধ যজ্ঞানুষ্ঠান করিতেন। কিন্তু এই নূতন দলের ঋষিগণ এসকল কিছুই চান না। তাহারা চান একেবারে মোক্ষ। পুথিবীর ঐশ্বধ্য এমন-কি স্বৰ্গ পৰ্য্যন্ত তাহাদের নিকট এখন সামান্ত বোধ হইতেছে । এখন তাহাদের লক্ষ্য আরও উচ্চ । ভারতীয় আৰ্য্য-সভ্যতার একটি বড় षश्ाम् ।े श्ाप्न लभt४ इदॆण, ७ नूडन निर्भन .७ नृङन ধর্ণ ভারতে প্রচারিত হইতে লাগিল ।