བརྗེ་ཞྀཥི་ཕྱིརྒྱབ Rr-గా, లిల [ २९* टां★, >ञ थ७ “দূর, আমার ছেলে হ’তে যাবে কেন ? ছেলে মাহুষের বুঝি আবার ছেলে থাকে, ও তোমার ছেলে ।” কথাটা বলিয়া হীরু হাসিতে লাগিল। বিভা লজ্জায় রাঙা হইয়া উঠিয়া কহিল—“তুমি বুঝি তা হ’লে ভোলার মামা ?” হীর রাগিয়া কহিল—“ও-রকম করলে ভালো হবে না দিদি, তা ব’লে রাখছি। লেস বোনায় স্থতে যখন খুঁজে পাবে না তখন কিন্তু আমায় দোষ দিতে পারবে না।” “বেশ ত, তা হ’লে তোমার ভোলারই জামা তৈরী করা হবে না। আমার কি, ভোলা যখন শীতে কো-র্কো কবৃবে তখন কিন্তু আমায় দোষ দিতে পাবে না।” হীক ব্যস্ত হইয়া বলিয়া উঠিল—“ন। দিদি, তোমার স্বতে ককৃখনও লুকোবে না।” মুহূৰ্ত্তকাল থামিয়া পুনরায় বলিয়া উঠিল—“আজ দুপুরে মা ঘুমুলে জামাটা শেষ ক’রে দিতে হবে কিন্তু ।” বিভা হাসিয়া কহিল—“লে বে’খন। এখন শীগগির স’রে পড়ে ; এর পর মা এসে পড়বেন ।” হীর আর কোনে কথা না বলিয়া তাড়াতাড়ি মালাটি হাতে করিয়া নিঃশবে ঘর ছাড়িয়া বাহির হুইয়া পড়িল । কয়েকদিন পরের কথা । বিভা সবেমাত্র ডালট নামাইয়া রাখিয়া মাছ ভাজিবার উদ্যোগ করিতেছিল। এমন সময় হঠাৎ ষ্টীরু কোথা হইতে ঝড়ের বেগে রান্নাঘরে চুকিয়া ব্যস্তভাবে বলিয়া উঠিল,—“শীগগির ভোলাকে চারটি ভাত দাও দিদি ; বড় মেরেছি তা’কে, কপাল কেটে একেবারে ঝর বাবু ক’রে রক্ত পড়ছে।” হীরু ভোলাকে মারিয়াছে—কথাটা বিভা বিশ্বাস করিতে পারিল না , তাহার মুখের দিকে চাহিয়া বিশ্বিডম্বরে প্রশ্ন করিল—“কে মেরেছে, তুমি ?” হীক একটু ঝাঝালো গলায় উত্তর করিল—“মায়ূৰ ন, ওবাড়ীর রাঙা বুড়ীকে ছুৱে দিলে কেন r একুণি ৰে বুড়ী এসে মাকে সালিশ করে দেবে।” তাহার পর গলার चन्न चट्टनक$1. नब्रश कृद्धिंद्भः कश्लि,--"८लथं निर्मि, ८छाणांद्र কোনো দোষ নেই ; রাঙা-কুণ্ঠী চালু ক’রে পূজোর ফুল নিয়ে যাচ্ছিল, ও মনে করলে খাবার বুঝি ; তাই জহিলাদে লাফাতে-লাফাতে দুই ঠ্যাং একেবারে বুড়ীর গায়ের ওপর তুলে দিলে, অম্নি বুড়ী ক্যাব-ক্যার করতেকরতে সব ফুলগুলো ছুড়ে জলে ফেলে দিলে।” স্থল ফেলিয়া দিবার সময় বুড়ীর মুখে ঘৃণা এবং বিরক্তির যে ভাবটি ফুটিয়া উঠিয়াছিল তাহার অনুকরণ করিতে গিয়া হীর একটা বিকট মুখভঙ্গী করিয়া বসিল । বিভা হোহো করিয়া হাসিয়া উঠিল ; হীরু লজ্জিত হইয়া কহিল— “দাও না চারটি ভাত, দেরি করুছ কেন ?” বিভা কোনো মতে হাসির বেগ সামলাইয়া একখানা কলার পাতায় দুই-হাতৃ ভাত এবং খানিকট ডাল ঢালিয়া निञ्च भूथ ििभग्ना ७क शनिग्ना कश्ऊि-"cडांज क्ल८ब्र দিলে বুড়ী কেমন ক’রে উঠেছিল, আর-একবার দেখাও नी, लकौ प्रांनांछि ।” হীরুকে দিয়া কোনো কাজ আদায় করিয়া লইতে হইলে বিভা তাহাকে দাদা বলিয়া সম্বোধন করিত । বিভার কথায় হীরু বলিয়া উঠিল— “হ,আমি দেখাই আর তুমি গিয়ে বুড়ীকে ব’লে দিয়ে মজা দেখ—কেমন ? না, আমি আর দেখাতে পারব না।" কথাটা বলিয়া হাঁর আর অপেক্ষা করিল না। দুই হাতে পাতাথানি তুলিয়৷ ইয়া চলিয়া গেল। ভোলার দুরবস্থা এবং ধীরুর কাওখান দেখিবার কৌতুহল বিভা দমন করিতে পারিল না। তাড়াতাড়ি মাছের কড়াখান নামাইয়া রাখিয়া ভোলার ঘরের সন্মুখে উপস্থিত হইয়া দেখিল হীরু তাহার মাথায় প্রকাও একথান ভিজা স্তাকুড়ার জলপটি বাধিয়া দিয়া তাহাকে কোলের উপর বসাইয়া ভাত খাওয়াইতেছে। ७को इनिम्न दिखा कहिल-"सकि श्रव्छ, शैक् ?” বিভার আগমন হীরু টেৱ পায় নাই ; হঠাৎ তাহার কণ্ঠস্বর শুনিয়া তাড়াতাড়ি ভোলাকে মাটিতে নামাইয়া দিয়া সে অপরাধীর মতন মাটির দিকে মুখ করিয়া বসিয়া রছিল; হীরুর অবস্থা দেখিয়া বিভা কাছে আসিয়া সঙ্গেকে কহিল—“কতটা কেটেছে দেখি, ভাই ।” ইক্ষ কতকটা সাহস পাইয়া কহিল, “আগে বলে। মাকে বলবে না, আমি ওকে এটো মুখে কোলে নিয়েছিলুম।”
