পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

·ጅ . . * به چه ه ، " به " : دهی . . * স্বাধুনিক সময়ের দেশ-বিদেশে বিখ্যাত স্বত ও জীবিত জনেৰ লোক ব্রাহ্মণসভার ও দেশাচার ও লোকাচারের चश्छब्र ना झहेबांe नर्सख श्लूि बणिब्राहे श्रृंशैड रुहेहा থাকেন । অপ্রসিদ্ধ এইরূপ লোকের সংখ্যা ত আরও অনেক বেশী—শতগুণ বা সহস্ৰ গুণ বলিলেও চলে । হিন্দু-ধর্শ্বের ও হিন্দুর লোকাচার ও দেশাচারের ভ্রাত্ত ও নিরুই অংশ পরিত্যক্ত হওয়া সৰ্ব্বতোভাবে বাঞ্ছনীয়, এবং তাহাই যথেষ্ট ; তাহার উপর ভারতবর্ষজাত সব थ* शफ़िशा निद्रा भूनणधान या भूभैग्नान् इझेदाद्र ८कानहे প্রয়োজন নাই। ভারতীয় শ্রেষ্ঠ শাস্ত্ৰসকলে এবং ভারতীয় সাধুসম্বদিগের বাণীতে যে আধ্যাত্মিক সম্পদ নিহিত আছে, তাহ অতুলনীয় হইলেও তাহা ব্যতীত অন্ত কোন দেশের মহাপুরুষদের উপদেশ গ্রহণ করিবার কোন প্রয়োজন নাই, এমন কথা বলিতেছি না। কিন্তু সেইসৰ উপদেশ গ্রহণের জন্য খৃষ্টীয়ান বা মুসলমান হইবার चांवथ्रक माहे, ड्रेश्ॉईं थाभाटनग्न बख्दT । জাতে ভাতে ঝগড়া-বিবাদ ও রেষারেষির আমরা বিরোধী। কিন্তু যদি ঘটনাচক্রে উহা অপরিহার্ষ্য হয়, তাহা হইলে তের লক্ষ ব্রাহ্মণ, জন্তান্ত জা’তের কথা ছাড়িয়া দিলেও, কালক্রমে যে শুধু কুড়ি লক্ষ নমপূত্রদিগের স্বারাই কোণঠেসা হইবে, তাহাতে সন্দেহ নাই। অতএব সময় থাকিতে স্থায়সঙ্গত ব্যবহার করাই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ, অপেক্ষাকৃত অল্পসংখ্যক উচ্চবর্ণসকলের স্থবিধাজনক যে-ধর্শ্ব, ভবিষ্যতে তাহা হিন্দুধৰ্ম্ম বলিয়া পরিগণিত না হইয়া অধিকসংখ্যক অন্যান্ত বর্ণের লোকদিগের স্থবিধাজনক যে-ধর্মমত, তাহাই নিশ্চয় হিন্দুধৰ্ম্ম বলিয়া পরিগণিত হইবে। ধাহার এতকাল শূত্র বা পূজাধম বলিয়া পরিচিত ছিলেন, তাহারা যে সৰাই আপনাদিগকে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়, ৰা, নৃনিকল্পে, বৈশু বলিয়া প্রমাণ করিতে চেষ্টা করিতেছেন, झेश कठकई श्णक्रम ; किरू निह्छब्रा “फेब्रङ” इहेरठ চাহিলেও ঠাহীর অন্ত সঞ্চলের ব্রাহ্মণত্ব, ক্ষত্ৰিয়ত্ব, বা *बछस् चैौकांब्र कद्धिबा छैiशक्ञि८क निरसंहनग्न जयकक भटन করিতে চাহেন না, ইহা স্থলঙ্কণ। সকলে জানিয়া রাখুন, नघs श्चूिनबांब $ब्रङ मा झरेरण, cकांन जा'उरे नमाढ़ [ ২৫শতাংশ খণ্ড উন্নত ও শক্তিশালী হইতে পারবেন না, এবং সমগ্ৰ হিষ্ণু गशरषद्र फेब्रङि ७ नङियडांद्र भांप्न शैनख्य, चलठ्य, জরিত্রতম, অবনততমের সর্বাঙ্গীণ উন্নতি ।

হিন্দু মহালভী হিন্দু মহাসভা ষে-প্রচেষ্টার ফল, আমরা তাহার সমর্থন করি। ইহাও আমরা স্বীকার করি, যে, হিন্দু মহাসভার অগ্রসর সভ্যেরা যাহা করিতে চান, গোড়া সভ্যদের সংখ্যাধিক্য-ও প্রভাব-বশতঃ তাহা তাহারা পূর্ণ মাত্রায় করিতে পারেন না । তথাপি এই মহাসভা দ্বারা অনুমোদিত প্রস্তাবসকলে সমালোচনার যোগ্য কিছু থাকিলে তাহার সমালোচনা করা আমাদের কর্তব্য মনে করি। সাধারণ পুষ্করিণী, কুপ, প্রভৃতি ব্যবহার করিবার ও তাহা হইতে জল লইবার অধিকার জাতিনির্বিশেষে সকলেরই আছে, ইহা মহাসভা স্বীকার করিয়াছেন। কিন্তু মহাসভার প্রস্তাব-অৈিযায়ী কাজ করিতে মহাসভা কাহাকেও বাধ্য করিতে পারেন না । এইজন্ত যেখানেযেখানে প্রয়োজন হইবে, তথায় “অস্পৃশু” ও “অনাচরণীয়" জাতিদের জন্ত স্বতন্ত্র জলাশয়ের ব্যবস্থা করিতে হইবে বলিয়া মহাসভা অন্যায় করেন নাই, ইহা স্বীকার করিতে পারি। কিন্তু ইহাও স্পষ্ট করিয়া বলা মহাসভার উচিত ছিল, যে, অদ্যাবধি যে-সকল স্থানে সকল জাতির লোক একই জলাশয় ব্যবহার করিতেছেন, সেখানে নূতন করিয়া কেহ গোড়ামিবশতঃ “নিম্ন” শ্রেণীর লোকদিগকে তাহা ব্যবহারে বাধা দিতে পারিবেন না, এবং কোনস্থানেই "निब" cखीव्र प्णाक्रनब्र छत्र वज्रब अणात्रब थनम করিয়া না দিয়া কেহ তাহাদের.সাধারণ জলাশয় ব্যবহারে , বাধা দিতে পারিবে না। অবশ্য আমরা ইহা জানি, যে মহালভী একটা মত প্রকাশ করিলেই যে হিন্দুযর্বসাধারণ তাহা মানিয়া চলিবেন, এরূপ সম্ভাবনা কম। তথাপি স্বাহা সত্য ও ন্যায়সঙ্গত, মহাসভার তাহাই বলা উচিত। মহাসভা কলিকাতার অধিবেশনে "নিয়” শ্রেণীর লোকদিগকে বোপাঠে অনধিকাৰী বলিয়াছেন। এরূপ একটা প্রস্তাৰ ১৯২৪ খৃষ্টাৰে ধাৰ্য্য কৱিৰায় লার্থকল্প বুৰিলাম