ఇవtు কে কৱিৰে ? প্রত্যেক হিন্দুর হৃদয় মন জাঙ্কায় কি গুণ আছে এবং সে কোন বর্থের উপযুক্ত, তাহ স্থির করিবার মতন সর্বজ্ঞতা ও ক্ষমতা কাহারও আছে কি ? শ্রেণীচতুটয়ে ভাগ করিবার মতন জ্ঞান ও শক্তি’কাহারও থাকিলেও ঐ ভাগ মানিয়া কয়জন চলিবে ? সকলকে উহা মানিয়া চালাইবার মতন ক্ষমতা কাহারও ত নাই। কাহারও গুণ ও কৰ্ম্ম বদলাইয়া গেলে—তাহা বদলাইয়া যায়ও- আবার তাহাকে নূতন জাতিতে ভুক্ত কে করিবে ? বর্তমান সময়ে দেখিতে পাই, অনেক ব্রাহ্মণ সৈন্তদলে কাজ করে, নানা ব্যবসা করে, চাকুরি করে, ভূত্যের কাজ করে, তাহাদিগকে ও তাহাদের বংশধরদিগকে যথাক্রমে ক্ষত্রিয়, বৈপ্ত ও শূদ্র শ্রেণীতে নামাইয়া দিবার ক্ষমতা কাহারও আছে কি ? কায়স্থদিগকে ক্ষত্রিয় বলিয়া স্ট্র-কার করিয়া লইলেও দেখা যায়, অনেক কায়স্থ ( যেমন चांभेौ वि८वकांनम, चांभौ अंकांनम) शहर्षाश्रहमर्थ ग्निञ्चছিলেন ও দেন ; তাহাদিগকে ও তাহাদের পরিবারস্থ লোকদিগকে ব্রাহ্মণত্ব কেহ দিয়াছে বা দিতে পারে কি ? বৈশু জাতীয় মহাত্মা গান্ধী ভারতবর্ষের অন্যতম ধর্শ্বোপদেষ্ট হইয়াছেন। তাহাকে ও তাহার পরিবারস্থ ব্যক্তিদিগকে কেহ ব্ৰাহ্মণৰ দিয়াছে কি ? কতকগুলি কথা আছে, যেগুলি ব্যবহার করিলে, এবং অতীতকালের ব্যবস্থাসমূহের প্রশংসা করিলে লোকপ্রিয় হওয়া যায় সন্দেহ নাই । ইহাও স্বীকার্বা, যে, কেহ-কেহ জাম্ভক্লিক বিশ্বাস-বশতঃ—লোকপ্রিয় হইবার জন্ত নহে— ঐসব কথা ব্যবহার ও অতীতের প্রশংসা করেন। কিন্তু যাহা বাস্তবে পরিণত করা অসাধ্য এবং যাহা সম্ভবতঃ কোন যুগে বা কালে বিদ্যমান ছিল না, সেরূপ ব্যবস্থার উল্লেখ বা প্রশংসা করিয়া লাভ কি ? প্রাচীনকালেও বিদূষকের ব্রাহ্মণজাতীয় হইত, এবং ক্ষত্ৰিয়েরা ব্ৰহ্মজ্ঞান সম্বন্ধে উপদেশ দিতেন । বন্ধতঃ একই মানুষের মধ্যে শূত্র, বৈগু, ক্ষত্রিয় ও ৰাক্ষণের গুণ ও কর্মের সমাবেশ দেখা যায়। জীবনের ভিন্নछिक्क नभट्छ, अबम-कि ७कहे श्रिमन्न ख्द्रि-छिद्र अश्रण, ७कहे। भाइव श्रूबाळाज्ञैौ, *बछाकाङ्गैौ, ऋजिशाळात्रैौ ७ बाकपाळाद्वैौ इहेरफ भीtब्रन ७ झ्न । धूब बछ ७कई इंडेड जeा वाक् । প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩৩২ [ २८* छांनं, sम थ७ भशद्या त्राको निरब८क छैङि, छाद e cबषब्र बलिब পরিচয় দেন ; কেননা তিনি সুতা কাটা ও কাপড় বোন, চাষ এবং নর্দাম ও পায়খানা পরিষ্কার করিবার ফাজ করিয়া থাকেন। নিজমুখে তাহার পেশ এইভাবে বর্ণিত झ्ख्या डिनि ?दछ ७ श्रृत्व ८खनौफूङ । क्ति डिनि অনতিক্রম্য সাহসের সহিত আমূলাতন্ত্রের বিরুদ্ধে নিরন্ত্র সংগ্রাম করিতেছেন এবং অস্পৃশুভ পানদোষাদি নানা কুপ্রথার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিতেছেন বলিয়া তিনি ক্ষত্রিয়ও বটেন । আবার তিনি অহিংসামন্ত্রে সকলকে দীক্ষিত করিতেছেন বলিয়া, ব্রহ্মচৰ্য্যপালনে বিদ্যার্থী ও অপর যুবকদিগকে উদ্বুদ্ধ করিতেছেন বলিয়, নানা আধ্যাত্মিক উপদেশ দিতেছেন বলিয়া, তিনি ব্রাহ্মণপদবাচ্য । অপ্রসিদ্ধ লোকদের জীবনেও দেখা যায়, যে, তাহার অনেকে প্রত্যেকেই কখন না কখন দৈহিক শ্রমসাধ্য সেবার কাজ করে, কোন-না-কোন ব্যবসা বা চাষাদি স্বারা অর্থ উপার্জন করে, যাহা অনিষ্টকর বলিয়া জানে তাহার বিনাশসাধনের চেষ্টা করে, এবং জ্ঞান ও ধর্শ্বের অঙ্কুশীলন করে, পরমার্থ চিন্তা করে, ভগবানের নাম করে । অতএব ইহারা প্রত্যেকেই শূদ্র, বৈশু, ক্ষত্রিয় ও ব্রাহ্মণ । আমাদের ধারণা প্রত্যেক মানুষেরই দৈহিক শ্রমসাধ্য কোন-না-কোন কাজ করা উচিত, অর্থ উপার্জনের জন্য কোন-না-কোন বুত্তি অবলম্বন করা উচিত, অমঙ্গলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা উচিত, এবং জানলাভ ও পরমার্থ চিন্তা করা উচিত । এষ্ট-প্রকারে সবাই জন্মতঃ শূত্র, কিন্তু কৰ্ম্ম-সাধন দ্বারা বৈগু, ক্ষত্রিয় ও ব্রাহ্মণ। কেবল এই অর্থ ও এইরকমে বর্ণাশ্রম সত্য ও শুভফলপ্রদ হইতে পারে, অন্য কোন-প্রকারে নহে । রবীন্দ্রনাথের জন্মতিথি উৎসৰ श्रड २et* &यथार्थ वैधूङ व्ररौौथनां५ ॐांडूव्र भशनरब्रग्न চৌষটি বৎসর বয়ঃক্রম পূর্ণ হইয়াছে ; ঐ দিন তিনি পয়ষটি বৎসরে পদার্পণ করিয়াছেন। ঐ দিবস নিয়লিখিত পদ্ধতি-অঙ্কুসারে শান্তিনিকেতনে উৎসৰ झड़ेब्राझेिज ।। " -
