পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eషిఆ প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড ब्रकथ जि५ tङ cछडे क८ब्र'-काङ्ग' नांध cणथॉछे चङTांग করেছি, আমি জানি না ষে তাতে কি-কি অক্ষর আছে। অনলের মুখে বিস্ময় ও সন্ত্রম ফুটে উঠল, সে বললে —ধার এমন অসাধারণ অধ্যবসায় ও বুদ্ধি তিনি ইচ্ছা করলে ত ছয় মাসের মধ্যে লেখা-পড়া শিখে ফেলতে পারেন । * ধনিষ্ঠ অনলের দিকে মুখ তুলে দৃঢ়স্বরে বললে— আমি লেখা-পড়া শিখ ব। অনল বললে—একজন শিক্ষয়িত্রীর জন্তে খবরের কাগজে একটা বিজ্ঞাপন দিয়ে দিলেই হবে। . —একজন ভালো শিক্ষক কত হ’লে পাওয়া যেতে পারে ? শতখানেক টাকায় পাওয়া যেতে পারে । , ধনিষ্ঠা ইতস্তত করতে-করতে বললে—আপনি একটু সময় করে পড়াতে পারেন না ? অনল মনে করলে, মাসে একশ টাকার খরচ বঁাচাবার चय्छ थनिर्छांब्र ५३ थछाद । अनण ८कोछूक अश्य করে’ মনের মধ্যে হাসি চেপে বললে, সকাল-বিকাল उ चांयाब्र ८कीटना कांछ cनई । चाभनि बथन हकूम कद्भरदन ठषं नहे चांभि ७tग शृफ़ांप्ऊ श्रांब्रि । —আপনি তা হ’লে ছুবেলাই আসবেন । —আপনার যবে থেকে ইচ্ছা হবে আমাকে খবর দেবেন । —আমি আজ থেকেই আরম্ভ করব। আপনি রোজ জাপিসের ছুটির পর আমাকে পড়িয়ে তার পর বাড়ী যাবেন । সকাল বেলা আমার মান আহ্নিক করে পড়তে বসতে নটা ৰাজ বে। আপনিও স্বান-আহ্নিক সেরে আসবেন, নইলে এখান থেকে ফিরে গিয়ে স্নান-জাঙ্কিক করে খেয়ে আপিলে আসতে আপনার দেরী হ’য়ে ষেতে পারে। খনিষ্ঠার কথা শুনে আনলের মন আবার হাসিতে ভগ্নে’ উঠল, লে মনে-মনে বললে—কী লেয়ানা ! কায়েত-কল্প কিনা। কাছারীর কাজও পুরা-মাত্রায় করিয়ে নেওয়া চাই, আবার ফাউ-স্বরূপ রোজ ছটি বেলা পড়া বলে’ দিয়ে বেতেও হবে । - অনল প্রকাশুে বললে—জাপনি স্কে-রকম আদেশ করবেন, আমি ঠিক সেই-রকম কয়ূৰ । षनिर्छ जनालव्र काटश् अकभd निप्लूग्न अलङा चौकांद्र করে এবং মুর্থতা দূর করবার উপায় স্থির করে’ মনের লঙ্গার ভার অনেকটা লঘু বোধ করতে লাগল। তার পর সে অনলেব সাম্নে বসে’ কাগজ-পত্রে সই করতে প্রবৃত্ত হ’ল, কিন্তু প্রত্যেকবার সই করবার আগে তার মুখ লাল হ’য়ে উঠ ছিল। কাছারীর ছুটির পর অনল আবার জমিদার-বাড়ীতে এসে অন্দরে খবর পাঠালে। সঙ্গে-সঙ্গে মাধী দাসী এসে অনলকে বাড়ীর ভিতর নিয়ে গেল। অনল ভিতরে গিয়ে দেখলে, খোলা দালানের একপাশে একখানা পুরু কাপেট পাতা আছে এরং তার উপরে আছে একখানা নুতন স্কেটু, একখানা নূতন বর্ণপরিচয় ও একটা গোট স্কেটু পেনসিল, দালানের আর-একদিকে একখানা পুরু গালিচার আসন পাতা আছে, আর তার সামনে সাদা পাথরের বড় থালায় সাজানো আছে প্রচুর-পরিমাণে বিবিধ-প্রকার ফল ও মেওয়া এবং মিষ্টায় । দালানের একধারে নর্দমার কাছে রাখা আছে একটা রূপার গাড়, আর তার মুখের উপর একখানা ধোয় নূতন তোয়ালে। অনল সেখানে এসেই অবাকৃ হ’য়ে সেইসমস্ত আয়োজন দেখছে দেখে’ ধনিষ্ঠা মৃদ্ধস্বরে বললে—এই আপিস থেকে এলেন, আগে একটু জল খেয়ে নিন। হাত-মুখ ধোবেন কি ? এই পাশেই ওটা জলের ঘর। অনল হেসে বললে—আমাদের শাস্ত্রকারের বলেছেন, ষে ভোজনের আয়োজন দেখলে বাক্ষণের নৃত্য করে, আমি সেই ব্ৰাহ্মণকুলের অমর্ধ্যাদা কেমন করে” করি ? কাজেই হাত-মুখও একটু খুতে হবে। थनिक्कै बाफ इ'रङ्ग बन्ण-यांशै घाँयौ, श्राफ-श्रायश्। জলের ঘরে দিয়ে জায় । তার পর অনলকে জিজ্ঞাসা করলে—কাপড় झांक हवन कि ? অনল হেলে বললে—কলকাতায় মেসে থেকে লেখাপড়া শিখতে হয়েছে, অত শুচিত রাখতে পারিনি। चनण शंष्ठ-नां धूब ७rन चांगप्नब्र कोहरू क्छ।